ভবঘুরেকথা
পোড়াদাহ্ জংশন গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘পোড়াদাহ্ জংশন’

-মূর্শেদূল মেরাজ

সেই ট্রেন যে কখন আসবে তার কোনো সংবাদ কেউ জানে না। তবে দ্রুত সময়ে আসলেও ৪/৫ ঘণ্টা ডিলে হবেই হবে এটা নিশ্চিত। এই আকশ্মিক ঘটনায় আমরা কি করবো সে সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না কি করবো। একটা উপায় হলো টিকেট ফেরত দিয়ে বাসে করে খুলনায় রওনা দেয়া।

আরেকটা উপায় হলো ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করা। তবে ট্রেন আদৌ আজ আসবে কিনা তাও স্টেশন মাস্টার পরিস্কার করে বলতে পারলেন না।

অগত্যা আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম বাসে করেই যাই। যদিও ট্রেন যাত্রাটাই আরামদায়ক। কিন্তু কি করা। তবে এ কথা শুনে সুধাম সাধু বেঁকে বসলো, সে বাসে যাবে না। আমরা অবশ্য জোড় করলাম না। সাধু মানুষ এসেছে আমাদের সাথে সেটাই বেশি। তিনি যেভাবে যাবেন সেভাবেই যাওয়া হবে। এমনটাই ভাবলাম।

ঐদিকে রানার কোনো খবার নেই। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে। রানার দেখা নেই। ওর মোবাইলও নষ্ট। যোগাযোগও করা যাচ্ছে না। ও ফোনও করছে না। কি করি কি করি যখন ভাবছি। তখন সাধু অবস্থা বুঝে রাজি হয়ে গেলো বাসে যেতে। আশিক টিকেট ফেরত দিতে গেলো।

কেউ কেউ ভ্রমণের গল্প এমন অহঙ্কারে মুড়ে বলে যে, তা থেকে নিংড়েও মূল কাহিনী খুঁজে পাই নি। অবশ্য বিষয়টা এমনো হতে পারে। আমি সঠিক লোকের দর্শনই পাইনি। কিংবা যোগ-লগ্ন মিলে নাই তাদের সাথে। যাক। আশায় আছি কোনোদিন সুযোগ হলে তাদের অভিজ্ঞতা শুনবো।

সাধুর এক ভক্ত এসেছে। সাধু তার সাথে ব্যস্ত। কিংকন মোবাইলে ব্যস্ত। আশিক গেছে টিকেট ফেরত দিতে। আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি পোড়াদহ্ জংশনের লোক জনকে। একটা বাইকার গ্রুপ এসেছে তারা জংশনের লোকজনের কাছে স্থানীয় বিখ্যাত খাবার দাবার, পথ-ঘাট সম্পর্কে জানতে চাইছে।

বহুদূর থেকে তারা যাত্রা করে এসেছে বোঝাই যাচ্ছে। আবার বহুদূর যাবে তাও বোঝা যাচ্ছে। আমার মধ্যে আশিকের মতো চট করে কারো সাথে আলাপ করার গুণ নেই। সেই গুণ থাকলে তাদের সাথে কথা বলা যেত। তাদের যাত্রাটা কেমন জানা যেত।

ভোগী মানুষের যাত্রা নিয়ে আমার তেমন আগ্রহ নেই বটে। কিন্তু সাইক্লিস্ট, বাইকার, ট্র্যাকার, পরিব্রাজকদের যাত্রা সম্পর্কে আমার আগ্রহ আছে। তাদের যাত্রার দেখবার ভিউটা ভিন্ন হয়। হেঁটে চলা মানুষ যা দেখে। গাড়িতে ভ্রমণরত মানুষ তা দেখে না।

আবার গাড়িতে ভ্রমণ করা মানুষ যা দেখে সাইকেলে চলা মানুষ তার মুখোমুখি হয় না। সকলের অভিজ্ঞতাই ভিন্ন হয়। একই পথ কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন দর্শন। তাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা কেবল রাস্তা, খাওয়া-দাওয়া, দর্শনীয় স্থান, যৌনতা, বিলাশ, কেনাকাটা ছাড়াও মানুষ দেখে। মানুষের আবেগ-অনুভূতিকে দেখে।

তাদের সাথে কথা বলার বাসনা জাগে মাঝে মধ্যে। কিন্তু এরকম যাদের সাথে যৎকিঞ্চিৎ আলাপ করার চেষ্টা করেছি দুই-একজন ছাড়া ভালো অভিজ্ঞতা হয়নি মোটেও। অনেকে কথায় কথায় এতো ইংরেজি বলে যে তার কিছুই বুঝি না মূর্খ আমি।

কেউ কেউ ভ্রমণের গল্প এমন অহঙ্কারে মুড়ে বলে যে, তা থেকে নিংড়েও মূল কাহিনী খুঁজে পাই নি। অবশ্য বিষয়টা এমনো হতে পারে। আমি সঠিক লোকের দর্শনই পাইনি। কিংবা যোগ-লগ্ন মিলে নাই তাদের সাথে। যাক। আশায় আছি কোনোদিন সুযোগ হলে তাদের অভিজ্ঞতা শুনবো।

শেষ পর্যন্ত রানা আসে নাই। আরো ঘণ্টাখানেক পর রানা ফোন করে যে বাহানা দিলো। তা ঠিক হজম হলো না। তক্ষুণী আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম। আর তাদের জোড়াজাড়ি করবো না। যেতে চাইলে যাবে। না গেলে নাই। শুধু শুধু জোড়াজুড়ি করে মানুষকে পেরেশান করার মানে নেই।

এই বাইকার গ্রুপটার সাথে কথা বলার ইচ্ছে জাগছিল প্রবল। কিন্তু ঐযে আমি চক করে কারো সাথে আলাপ জমাতে পারি না। এই ব্যর্থতার জন্য তাদের সাথে আলাপ করা হলো না। দূর থেকে অনেকটা সময় ধরে তাদের দেখবার চেষ্টা করলাম। বুঝবার ব্যর্থ চেষ্টাও করতে লাগলাম।

সার্ভিস চার্জ কেটে টিকেটের টাকা ফেরত পাওয়া গেলো। আমরা প্রস্তুত বাস যোগে যাওয়ার জন্য। যেতে হবে বটতলার মোড়ে। সেখান থেকে বাসে উঠতে হবে। কিন্তু রানা এখনো এসে উপস্থিত হয়নি। আমরা ভাবতে লাগলাম। রানা নিশ্চয়ই কোথাও লুকিয়ে আমাদের দেখছে। ট্রেন আসলে কাছে আসবে।

ওর নাটুকে স্বভাবের জন্য এমনটা ভাবনা। কিন্তু ট্রেনের নির্ধারিত সময় চলে যাওয়ার পরও যখন সে দৃশ্যমান হলো না। তখন আমাদের কপালে ভাঁজ পরতে লাগলো। রানা কি তবে আসছে না? বিষয়টা পরিস্কার। তারপরও মনকে আমরা শান্তনা দেয়ার চেষ্টা করলাম। রানা নিশ্চয়ই আমাদের সাথে এমনটা করবে না।

কিন্তু আশিকের কথা মতো আরো পনের মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পরও যখন রানা আসলো না। তখন আমরা ব্যাগপত্র নিয়ে রওনা দিলাম। সাধের ট্রেনের যাত্রা হইলো না। বাসেই যেতে হবে। এই পথে আমরা যতবার গিয়েছি ততবার ট্রেনেই গেছি। বাসে কখনো যাওয়া হয়নি।

নতুন অভিজ্ঞতা হবে। এমনটা শান্তনা দিতে দিতে অটোতে চাপলাম। বটতলায় যেতে না যেতে কয়েক মিনিটের মাথায় বাসও পেয়ে গেলাম। অনেক যুদ্ধ করে আশিক বাসে সীট আদায় করে ছাড়লো। তীল ধারনের জায়গা নেই বাসে। বটতলাতে বিশাল সাইজের পুরি দেখে খাওয়ার ইচ্ছে জেগেছিল।

কিন্তু সেই সেবা নেয়ার আগেই বাস চলে আসায় গোটা কয়েক পুরি ঠোঙ্গায় ভরেই বাসে উঠেছি। বাসে বসেই চললো পুরি সেবা। বাস যত এগিয়ে চলছে ততই আমরা বুঝতে পারছিলাম কেনো সকলে এই পথে ট্রেনে চলাচল করতে চায়। রাস্তার অবস্থা ভয়াবহ। ঝাঁকুনি খেতে খেতে অবস্থা কাহিল।

শেষ পর্যন্ত রানা আসে নাই। আরো ঘণ্টাখানেক পর রানা ফোন করে যে বাহানা দিলো। তা ঠিক হজম হলো না। তক্ষুণী আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম। আর তাদের জোড়াজাড়ি করবো না। যেতে চাইলে যাবে। না গেলে নাই। শুধু শুধু জোড়াজুড়ি করে মানুষকে পেরেশান করার মানে নেই।

ভাবনার স্রোতে টান পারে। জল ঘোলা হয়। এটা আমার ঠিক পছন্দ না। আর এই কাজটা অনেকেই করবার প্রাণপণ চেষ্টা করে কোথাও গেলে। সেখানে মানুষজন জড়ো করে। যাতে না হয় ভাব। না হয় ভাবনা। এই সময়টা অসহ্য ঠেকে। বিরক্তি চাপা রাখতে পারি না।

এই জোড়াজুড়িটা আবশ্য আমি কখনো করি না। করার চিন্তাও করি না। আমার কাছে যে যখন যেতে চায় তাকে যেতে দেয়াই উত্তম। কিন্তু আশিকের জন্য করতে হয়। যাক আশিকও বলেছে সেও আর জোড়াজুড়ি করবে না। তবে তাকে দিয়ে এই বিষয়ে খুব একটা ভরসা নেই।

কুষ্টিয়ার পালা শেষ। এইবার আশিক খুলনা অঞ্চলের ভাই পরিষদকে ফোন দিয়ে জানান দেয়া শুরু করলো। আমরা যাওয়ার আগেই যাতে সকলে উপস্থিত হয়ে যায়। আকাশ, রিয়াদ, মিঠুন দা, মলয়, অজয়, জয় সহ সকলকে জানান দেয়া হয়েছে।

রিয়াদের সাথে আমাদের রূপসী ঘাটে সাক্ষাৎ হওয়ার কথা। একসাথে যাব প্রেমানন্দ ধামে। বাস ছেড়েছে বেলা চারটায়। আর রাত নয়টা পার হওয়ার পরও রূপসায় পৌঁছাতে পারিনি। ঐদিকে খুলনায় শুরু হয়েছে তুমুল বৃষ্টি। আমরা বাস থেকে নেমে অটো ধরেছি।

রিয়াদের সাথে কথা হয়েছে। ও রওনা দিয়েছে। রূপসা ঘাটে আসছে। ঐদিকে আকাশ সারাদিন ধরে আমাদের অপেক্ষায় মলয়ের দোকানে অপেক্ষায় আছে। কিন্তু ঐদিকে গেলে জ্যামে পরতেই হবে। তাই আমরা সরাসরি রূপসার দিকে রওনা দিয়েছি। যদিও আশিকের ইচ্ছে ছিল ঐদিক দিয়েই যাওয়ার।

সেটা আমি বিশেষ পাত্তা দিলাম না। ঐদিকে গেলে জ্যাম নিশ্চিত। তাই আকাশকেও জানিয়ে দেয়া হলো ঘাটে আসবার জন্য। মলয়ের সাথে সাক্ষাৎ হলো না। ও আগামীকাল আমাদের সাথে যোগ দিবে প্রেমানন্দ ধামে। অটো চলতে শুরু করেছে। অটোতে উঠেই সুধাম সাধু ফোন দেয়া শুরু করেছে একে ওকে।

জানান দিচ্ছে সাধু খুলনায় তিনি আবির্ভূত হয়েছেন। এই বিষয়টা আমার চরম বিরক্ত লাগে। আমরা অনেক জল্পনা-কল্পনা করে সাধুগুরুপাগলভক্তদের সাথে যাই সাক্ষাৎ করতে। নিভৃতে একটু সময় কাটাতে। জমে থাকা কথাগুলো বলতে। অনেক হিসেব নিকেষ ঝালিয়ে নিতে।

কিন্তু এই সংক্ষিপ্ত যাত্রার মাঝে যখন অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষজন ঢুকে পরে। তখন মূল আলোচনাই হয় না। নিজেদের মতো সময় কাটানো হয় না। এমন সব আলোচনা হয়। যা মেনে নেয়া কঠিন। মনের মানুষের সাথে চুপচাপ বসে থাকাও উত্তম। কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষজনের সাথে মিশে যেতে না পারলে বেশ যন্ত্রণা দেয়।

ভাবনার স্রোতে টান পারে। জল ঘোলা হয়। এটা আমার ঠিক পছন্দ না। আর এই কাজটা অনেকেই করবার প্রাণপণ চেষ্টা করে কোথাও গেলে। সেখানে মানুষজন জড়ো করে। যাতে না হয় ভাব। না হয় ভাবনা। এই সময়টা অসহ্য ঠেকে। বিরক্তি চাপা রাখতে পারি না।

এই সময় ভদ্রলোক এসে আমাদের সাথে মিশে না গিয়ে। উনার আলাদা আইডেনটিটি তৈরি করার কাজে নেমে পরলেন। আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করার তীব্র চেষ্টা চালাতে লাগলেন। হাতে সময় থাকলে এমন মানুষকে আমার বেশ লাগে। তাদেরকে দেখে নিরবে বিচার বিশ্লেষণ করা যায়। অনেক কিছু ভাবা যায়।

তা প্রকাশ পেয়ে যায়। আর সেটা আমি চাই না। তাই চাই না অনাকাঙ্ক্ষিত লোকজন ঢুকে পরুক। তাই কোথাও গেলে এই বিষয়টা আমি পরিচিতদের মাঝে নিশ্চিত করে যেতে চাই। যাদের একেবারেই প্রত্যাশা করি না। তারা যাতে সেই সময় সেই জায়গায় না থাকে তা পূর্ব থেকেই পরিস্কার করে নেই।

বিষয়টা পরিচিতদের অনেকেই জানেন। তবে সকলে মানেন না। মানবার কথাও না। তারা বিষয়টা ঠিক বুঝতে চায় না। বুঝে উঠতেও পারে না। এই যেমন আপনি গেলেন একজনের সাথে কথা বলতে। সময় কাটাতে। গিয়ে দেখলেন তিনি আপনাকে বসিয়ে রেখে ফোনে ফেসবুকিং করতে ব্যস্ত। তখন কেমন লাগবে?

এই যাত্রায় এই বিষয়টা আমাকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছে। আমার ভাই সুমন দাস বাউলের এই রোগ তো মারাত্মক রকমের আছেই। তার উপর আশিকের মাঝেও এই রোগ বেশ ভালো মাত্রাতেই সংক্রামিত হয়েছে। প্রায় সারাক্ষণই মুখ গুঁজে থাকে ফোনে। এমন কি ভাব চলার সময়ও দেখা যায় আশিক ফোনে বুদ হয়ে আছে।

অবশ্য এ্যানড্রোয়েড ফোন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এই যাতনা আরো তীব্র হয়েছে। কারণ সবাই যখন আপন আপন ফোনে ব্যস্ত তখন আমি ঠিক কি করবো বুঝে উঠতে পারি নাই। অনেক সময়ই মনে হয়েছে, আমি কাদের কাছে এসেছি? কাদের সাথে সময় কাটাতে এসেছি। তারা তো এখনো শহরেই পরে আছে।

আর ঐ যে অনাকাঙ্ক্ষিত লোকের কথা বলছিলাম তার একটা উদাহরণ দেই। যখন আমরা সুধাম সাধুর শ্মশান কুটির থেকে পোড়াদহ্ রওনা হবো প্রস্তুতি নিচ্ছি। তখন সুধাম সাধু গতরাত থেকে যাদের আনার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠছিলেন। তাদের একজন এসে উপস্থিত হলেন।

সঙ্গত কারণে এখানে সেই ভদ্রলোকের নামটা উল্লেখ করলাম না। আমরা যখন সেবা নিবো দুপুরের; ঠিক তখন তিনি উপস্থিত। ভদ্রলোক গান করেন। আমরা বের হবো। ব্যাগপত্র গুছাতে হবে। নিজেদের গুছাতে হবে। সেবা নিতে হবে। সময় মতো স্টিশনে পৌঁছাতে হবে। আরো শতেক জটিলতা।

এই সময় ভদ্রলোক এসে আমাদের সাথে মিশে না গিয়ে। উনার আলাদা আইডেনটিটি তৈরি করার কাজে নেমে পরলেন। আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করার তীব্র চেষ্টা চালাতে লাগলেন। হাতে সময় থাকলে এমন মানুষকে আমার বেশ লাগে। তাদেরকে দেখে নিরবে বিচার বিশ্লেষণ করা যায়। অনেক কিছু ভাবা যায়।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!