ভবঘুরেকথা
আবুল ভাইয়ের আখড়ায় গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘আবুল ভাইয়ের আখড়ায়’

-মূর্শেদূল মেরাজ

ওহ্ আরেকটা কথা তো বলাই হয়নি। কিংকন চলে গেছে। চলে গেছে বললে ভুল হবে। ও থাকতেই চয়েছিল। আমাদের সাথে যাবে এই বাসনা। কিন্তু আমরা যে উদ্দেশ্যে বিহিনভাবে ঘুরি সেটা ও আন্দাজ করে উঠতে পারেনি তখনো।

ওর কাজ আছে। সংসার আছে। সেই বিবেচনায় ওকে অনেক বুঝিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি আগের দিনই। নইলে বিপদে পরতো। আমরা কবে ফিরি তার তো কোনো ঠিক ঠিকানা নেই। ভরসাও নেই। মন চইলে দিনের পর দিন তা বাড়তে থাকতেই পারে।

আরো কয়েকটা দিন থাকবার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু কি যেন এক ঘাটতি ছিল এই যাত্রায়। প্রেমানন্দ ধামে। সব কিছু হলেও। অনেক প্রেমে ডুবালেও। কোথায় যেন নেই নেই ভাবটা কাটাতে পারছিলাম না। আসলে আমরা তো একটা অপূর্ণতা নিয়েই এই যাত্রা শুরু করেছিলাম।

বুড়িমায়ের বিদায় বিচ্ছেদ দিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল। সেই বিচ্ছেদই কি মাথায় নিয়ে ঘুরছি। নাকি আনন্দধামের যে কথাগুলো বলে উঠতে পারলাম না। তা নিয়ে অস্বস্তিতে আছি। তাই কোনো কিছুতেই মন বসছে না। নাকি সুধাম সাধুর এমন আচরণে সব কিছু পাল্টে গেছে।

নাকি বেতাগা এলাকায় অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় চারপাশে যে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তার উত্তেজনা কাজ করছে কিনা কে জানে। ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তার উপর এই দফায় মনোমতো কোনো আলাপে ঢুকতেই পারিনি। সেটা একটা আক্ষেপ।

যাত্রায় একটা লম্বা আলোচনা দিতে না পারলে ঠিক জমে না। জমে থাকা কথাগুলো বলবার মানুষ তো এই শহরে পাওয়া যায় না। তাই দূরে গিয়ে কথাগুলো বলতে চাই। নিজেই নিজেকে যাচাই-বাছাই করতে চাই। তাও হলো না। এমন একটা সময় হুট করে সিদ্ধান্তে চলে আসলাম এবার বেড়িয়ে পরবো।

কেনো যেন মনে হচ্ছিল এই যাত্রায় আর আলোচনাটা হয়ে উঠবে না। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম শনিবারে বেড়িয়ে পরবো। কিন্তু আমরা ভালোই জানি যাত্রাটা শেষ হয় নাই। এই যাত্রার কোনো হানিমুন পিরিয়ড নাই। সবই ফ্ল্যাট। বেশ কয়েকবার চাঁদের উদয় হলেও, তা পূর্ণচন্দ্র হয়নি।

গানের ভাব সুন্দর হয়েছে। বেশ আয়োজন করেই হয়েছে। এক সন্ধ্যায় তো সুমন সাঁইজির পদ গেয়ে আমাদের আবেগী করে তুললো। মন-চোখ সব ভিজে একাকার। এক সমালে সুধাম সাধুও একা একা বেশ ভাব দিয়েছে। সাধুসেবার দিনও বেশ ভাব হয়েছে। তারপরও কোথায় জানি প্রেমের একটা ঘাটতি।

আর রিয়াদের আনা কৈ মাছও খেয়েছি এক দুপুরে। মা রান্না করে আখড়ায় পাঠিয়েছিল। সেটাও দারুণ স্বাদ হয়েছে। চাষের মাছ হলেও নদীর মাঝের মতোই স্বাদ হয়েছে অনেকটাই। রিয়াদ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে মাছকে। সেই মতে অনেকটাই সফলও হয়েছে বলা যায়।

এটা কি আমার অতি প্রত্যাশার ফল? নাকি অতি ভাবনার ফসল? নাকি আসলেই তাই!! যাক মিঠুন দা’র রেসিপিতে সেই অস্বাধারণ মনোমুগ্ধকর তৃপ্তিকর ছানার স্বাদ নিয়ে আমরা আখড়ায় বিদায় নিয়ে বাড়িতে ঢুকলাম। সেখানে মা আমাদের জন্য সেবা নিয়ে বসে আছেন।

আয়েশ করে সেবা নিলাম। কয়েক দফায় কেওড়ার টক খেয়েছি। কেওড়ার টক এই যাত্রার অন্যতম উপদেয় বিষয়। আগে কখনো কেওড়ার টক খাইনি। শুনেছি কেবল। দারুণ একটা ভিন্ন স্বাদ গ্রহণ হলো এই যাত্রায়। আর ঐ যে অজয় চিংড়ির ঘিলু এনেছিল।

তাও আমরা এক দুপুরে সেবা নিয়েছি। আগে এই জিনিসও কখনো খাওয়া হয়নি। প্রচণ্ড কোলেস্টেরল হওয়া সত্ত্বেও যখন আকাশ থালায় বেশি বেশি করে ঘুলুর পাতে তুলে দিচ্ছিল। মনে মনে বেশ লাগছিল। আজ জমিয়ে খাওয়া যাবে। মুখে দিও মুগ্ধ। খেতেও দারুণ।

খাশির মগজের মতো হলেও চিংড়ির একটা স্বাদ আছে। দারুণ খেতে। কিন্তু এই জিনিস যে বেশি খাওয়া মুশকিল তা বোঝা যাচ্ছিল; জমে যাচ্ছিল সব। দেহের পক্ষে এই জিনিস বেশি খাওয়া ঠিক হবে না বুঝে পরের দফায় আর নিলাম না। তবে এই জিনিস যে আবারো খাওয়াতে হবে তার আবদার অজয়কে জানিয়ে দিলাম বারংবার।

অজয় জানালো এই জিনিসের প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যায় শীতকালে। গরমে খেয়ে হজম করা মুশকিল। এ্যালার্জি থাকলে নাকি খবর করে দেয়। প্রেসারও বেড়ে যায়। তবে শীতকালে খেতে দারুণ। আর আনতে রাত হয়েছে বলে ও একবার বাসা থেকে ভেজে এনেছে।

আবার এখানে আনার পর একবার ভেজে রাখা হয়েছে। আর রান্নার সময় একবার ভাজা হয়েছে। তাতে নাকি স্বাদ অনেকটাই কমে গেছে। আমরা ভাবছি ও নিশ্চিয়ই বাড়িয়ে বলছে। এরচেয়ে বেশি স্বাদ আর কি হতে পারে? এই জিনিস মুখে দেয়ার সাথে সাথেই তো সর্বদেহ জানিয়ে দেয়। আহ্ কি স্বাদ! কি স্বাদ!

মাখনের মতো মিশে যায় মুখে। আনন্দে চোখ মুদে আসে। কিন্তু বাড়িতে যখন সেবা নিতে বসেছি তখন মা-কাকি সহ সকলেই বলতে লাগলো। অজয় কি আনছিস কোনো স্বাদই নেই। তখন বুঝলাম, এই জিনিস প্রথম ভাজায় খেলে না আনন্দে মরেই যাই। যাক শীতে আবার খেতে হবে। অজয় ভুলে গেলেও আমরা ভুলবো না।

আর রিয়াদের আনা কৈ মাছও খেয়েছি এক দুপুরে। মা রান্না করে আখড়ায় পাঠিয়েছিল। সেটাও দারুণ স্বাদ হয়েছে। চাষের মাছ হলেও নদীর মাঝের মতোই স্বাদ হয়েছে অনেকটাই। রিয়াদ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে মাছকে। সেই মতে অনেকটাই সফলও হয়েছে বলা যায়।

আবুল ভাইয়ের বাসায় রাতটা কাটিয়ে দিলাম। ভাবীর হাতের অস্বাধারণ রান্না খেয়ে আমরা তো আহ্লাদে আত্মহারা। সাধারণ শাক, শাপলার সাথে চিংড়ি আর ডালকে যে কত উপাদেয় করে রান্না করা যায়। তা ভাবীর হাতের রান্না না খেলে বোঝানো মুশকিল।

মায়ের হাতের সেবা নিয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে বিদায় নিয়ে আমরা চেপে উঠলাম ভ্যানে। এইবার আমরা চারজন। আমি, আশিক, মিঠুন দা আর রিয়াদ। মিঠুন দা পথে নেমে যাবে। সেখানে থেকে চলে যাবে কালেখাঁর বেড়ে। আর রিয়াদ যাচ্ছে আমাদের সাথে।

আখড়ায় রয়ে গেলো সুমন দাস বাউল আর আকাশ। আকাশও সন্ধ্যায় বাড়ি চলে যাবে। আগামীকাল আবার কর্মক্ষেত্র খুলনায়। সুমন একা হয়ে যাবে আবার আখড়ায়। এই কয় দিন আমরা জমিয়ে রেখেছিলাম আখড়া। লোকজন চলে গেলে সব ফাঁকা হয়ে যাবে তখন বাউল নিজে নিজে কি ভাব দিবে কে জানে।

ভালো কথা সকালে কোনো এক সময় সুধাম সাধু চলে গেছে অজয় বাউলের সাথে। ঘুম থেকে উঠে তাদের দেখা আর পাইনি। অজয়দের ওখানে সুধাম সাধুর এক ভক্ত আছে। তাদের সাথে সময় কাটাবে। তারপর খুলনা যাবেন। সেখানে থেকে নিজের মতো কুষ্টিয়া চলে যাবেন।

আমরাও যাত্রাটা এখানেই শেষ করতে রাজি নই। আরেকটু টানতে চাই। তাই আমাদের যাত্রা এইবার মাদারীপুরের দিকে। আবুল ভাইয়ের বাসায়। ফোনে কথা হয়েছে। আবুল ভাই শুনেই বলেছে। ভাই চইলা আসেন। আপনারা আসলে বড়ই ভালো হবে।

কাদয়া করে আমিও বলি নাই আশিকও সাথে আসছে। চাঁদের ঢোন থেকে বেতাগা বাজার ভ্যানে। বেতাগা বাজার থেকে কাঁটাখালি আরেক ভ্যানে। কাঁটাখালি থেকে বরিশালের বাসে উঠে টেকেরহাট। টেকেরহাট থেকে অটোতে করে সাধুরব্রিজ।

ঘণ্টা তিনেকের এই যাত্রাটা জানালার পাশের পরিবেশ দেখতে দেখতে কেটে গেল বেশ। সাধুরব্রিজে আবুল ভাই আমাদের জন্য অপেক্ষায় আছেন। দূর থেকে দেখেই চিরায়িত হাসি দিলেন। জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, আমি দুপুর থেকে আপনার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি।

তারপর আশিককে দেখে আরো খুশি হয়ে গেলো। যাক তোরা আসছিস আমি খুশি। বাজারে বসে একটু চা জল আর জ্ঞানান্ন খেয়ে বাড়ির পথে হাঁটা দিলাম।

আবুল ভাইয়ের বাসায় রাতটা কাটিয়ে দিলাম। ভাবীর হাতের অস্বাধারণ রান্না খেয়ে আমরা তো আহ্লাদে আত্মহারা। সাধারণ শাক, শাপলার সাথে চিংড়ি আর ডালকে যে কত উপাদেয় করে রান্না করা যায়। তা ভাবীর হাতের রান্না না খেলে বোঝানো মুশকিল।

কিন্তু সেবার আমরা আবুল ভাইয়ের সাথে এমন গল্পে জমেছিলাম যে ভাবীকে আলাদাভাবে বুঝবার প্রয়াশ পায়নি। মনে হয়েছিল প্রচুর কথা বলে। যদিও আবুল ভাই আর ভাবী দুইজনই একনাগারে কথা বলেই চলে। আবুল ভাই তো কথা বলা শুরু করলে থামেই না। আবার কাউকে কথা বলতেও দেয় না।

আসলে আমার যা মনে হয়। রান্নার কৌশল থেকেও মনে প্রেম থাকলে খাবারে স্বাদ বেশি হয়। যার মধ্যে যত বেশি প্রেম-ভক্তি তার রান্না তত স্বাদের। সকল মাল-মসলা ছাড়াও। যদিও মাল-মসলায় রান্না উপাদেয় হয়। কিন্তু তা বেশি সময় খাওয়া যায় না। কিন্তু প্রেম-ভক্তির সেবা সর্বো সময়ই উপদেয়। অন্ত্যত আমার কাছে।

অনেক রাত পর্যন্ত তত্ত্বকথা চললো। সাঁইজির পদ চললো। আবুল ভাইয়ের কণ্ঠে যেমন একটা বিষয় আছে। তেমনি আবুল ভাইয়ের সংগ্রহেও আছে অনেক অমূল্য রত্ন। তিনি সাঁইজির এমন সব পদ করেন। যা সচরাচর শোনা যায় না। এমন সব পদও করেন। যা কেবল বইয়ের পাতায় পরেছি মাত্র। সুরে শোনা হয়নি।

আবুল ভাইয়ের ছোট্ট সুখের সংসার। অভাব আছে কিন্তু প্রেমের অভাব নেই। এক কামড়ার মাঝারি আকারের টিনের ঘরখানাকে পার্টিশন দিয়ে আরো ছোট ছোট দুটি কক্ষ করা হয়েছে। আগেরবারের মতো এবারো আমাদের জন্য বড় ঘরখানা ছেড়ে দেয়া হলো।

আবুল ভাইয়ের শান্তশিষ্ট পুত্র হাসান আর ভাবী এক ঘরে আর ঘরে আবুল ভাই। আর আমরা আয়েশ করে পা ছড়িয়ে এক খাটে তিন জন।

গতবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে চলে যাব বলায় আবুল ভাই তার দরবারে নিয়ে যায়নি এক ঝলক দেখবার জন্যও। তাই এইবার আবুল ভাইকে ছাই দিয়ে ধরেছি। তিনি রাজি হয়েছেন, বলেছেন সকালে ঘুম থেকে উঠে দরবার এলাকায় দিয়ে নাস্তা সারবো। তারপর একে একে স্থানীয় দরবার আর আখড়াগুলো ঘুরে দেখবো।

তাই আমরাও বরাবরের মতো রাতকে ভোর করে দিয়ে ঘুমাতে না গিয়ে আগে ভাগেই ঘুমাতে গেলাম। তারপরও ততক্ষণে মধ্যরাত হয়েছে। লাইট বন্ধ হলেও আশিক আর রিয়াদ দুইজনে মেতে উঠলো ফোনে। আমি কিছুক্ষণ কথা চালিয়ে এক সময় ঘুমিয়ে পরলাম।

এই যাত্রায় ভাবীকে আবিস্কার করলাম নতুন করে। মানুষ এতো সরলভাবে কথা বলতে পারে এই চরম স্বার্থপরতার সময়েও। তা ভাবীর সাথে নতুন করে পরিচয় না হলে জানতেই পারতাম না। গতবার ভাবীকে পেয়েছি ঠিকই।

কিন্তু সেবার আমরা আবুল ভাইয়ের সাথে এমন গল্পে জমেছিলাম যে ভাবীকে আলাদাভাবে বুঝবার প্রয়াশ পায়নি। মনে হয়েছিল প্রচুর কথা বলে। যদিও আবুল ভাই আর ভাবী দুইজনই একনাগারে কথা বলেই চলে। আবুল ভাই তো কথা বলা শুরু করলে থামেই না। আবার কাউকে কথা বলতেও দেয় না।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!