ভবঘুরেকথা
সৃষ্টিতত্ত্ব রহস্য ব্রহ্মাণ্ড জগৎ মহাজগত মহাবিশ্ব

মূল : স্টিফেন হকিং

ব্যাপক অপেক্ষবাদ স্বতত এই সমস্ত অবয়ব ব্যাখ্যা করতে পারে না কিম্বা এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তরও দিতে পারে না। তার কারণ, এই তত্ত্বের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে মহাবিশ্ব বৃহৎ বিস্ফোরণের অনন্যতার সময় শুরু হয়েছিল অসীম ঘনত্ব দিয়ে।

এই অনন্যতার ক্ষেত্রে ব্যাপক অপেক্ষবাদ এবং অন্যান্য ভৌত বিধিগুলো ভেঙ্গে পড়বে : এই অনন্যতার ফলশ্রুতি কি হবে সে সম্পর্কেও ভবিষ্যদ্বাণী করা যাবে না। এর আগে ব্যাখ্যা করা হয়েছে বৃহৎ বিস্ফোরণ কিম্বা তার আগেরকার যে কোন ঘটনা এই তত্ত্ব থেকে বাদ দেয়া চলে।

তার কারণ, আমাদের পর্যবেক্ষণফলের উপর সেগুলোর কোন প্রভাব থাকা হসম্ভব নয়। স্থান-কালের একটি সীমানা থাকবে। বৃহৎ বিস্ফোরণে তার শুরু।

মনে হয় বিজ্ঞান কয়েকটি বিধির গুচ্ছ আবিষ্কার করেছে। আমরা যদি যে কোন কালে মহাবিশ্বের অবস্থা জানতে পারি তাহলে এই বিধিগুলোর সাহায্যে কালের সঙ্গে তার ভবিষ্যৎ বিকাশ সম্পর্কে বলা সম্ভব। অবশ্য এই ক্ষমতা অনিশ্চয়তার নীতির দ্বারা সীমিত।

শুরুতে এগুলো ঈশ্বরের বিধান হতে পারে কিন্তু মনে হয় তারপর থেকে তিনি মহাবিশ্বকে ওই বিধিগুলো অনুসারে বিবর্তিত হওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছেন এবং তিনি আর ও ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করেন না। কিন্তু তিনি কিভাবে মহাবিশ্বের প্রাথমিক অবস্থা কিম্বা গঠন নির্বাচন করেছিলেন?

কালের শুরুতে “সীমান্তের গঠন” (boundary condition) কি রকম ছিল?

একটি সম্ভাব্য উত্তর হল : ঈশ্বর কেন মহাবিশ্বের এই প্রাথমিক গঠন বেছে নিয়েছিলেন আমাদের সেটা বোঝার আশা নেই। সর্বশক্তিমান কোন জীবের পক্ষে নিশ্চয়ই এই সম্ভব ছিল কিন্তু কেন তিনি ব্যাপারটা এমনভাবে শুরু করলেন যা কিছুতেই বোঝা সম্ভব নয়, আবার কেনই বা তিনি এমন বিধি অনুসারে এর বিবর্তনের স্বাধীনতা দিলেন যা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব?

বিজ্ঞানের সম্পূর্ণ ইতিহাস হল ধীরে ধীরে এই বোধ জাগ্রত হওয়া যে ঘটনাগুলো যাচ্ছিকভাবে ঘটে না, সেগুলো অন্তনিহিত একটি নিয়মের প্রতিফলন। সে নিয়মগুলো ঈশ্বরের অনুপ্রেরণায় সৃষ্ট হয়ে থাকতে পারে আবার নাও সৃষ্ট হয়ে থাকতে পারে তার অনুপ্রেরণায়।

স্বাভাবিকভাবেই ধরে নেয়া যেতে পারে, এ নিয়ম শুধু বিধিগুলো সম্পর্কেই প্রযোজ্য নয়। মহাবিশ্বের আদিম অবস্থার বৈশিষ্ট্য যে স্থান-কাল, তার সীমান্তের অবস্থা সম্পর্কেও প্রযোজ্য। মহাবিশ্বের প্রাথমিক অবস্থার অনেকগুলো প্রতিরূপ থাকতে পারে এবং সবগুলো প্রতিরূপই বিধি মেনে চলতে পারে।

একটি প্রাথমিক অবস্থা বেছে নেয়ার কারণ হিসেবে একটি নীতি থাকা উচিত সুতরাং থাকা উচিত একটি প্রতিরূপ যা আমাদের মহাবিশ্বের প্রতীক একটি সম্ভাবনার নাম সীমানার শৃঙ্খলাহীন অবস্থা (chaotic boundary conditions)।

আপাতদৃষ্টিতে ব্যাপারটা খুবই অসম্ভব বলে মনে হতে পারে কারণ ওই রকম মসৃণ অঞ্চলের চাইতে বিশৃঙ্খল এবং নিয়মবিহীন অঞ্চলের সংখ্যা হবে অনেক বেশি। কিন্তু যদি অনুমান করা যায় মসৃণ অঞ্চলগুলোতেই নীহারিকা এবং তারকা গঠিত হয়েছে এবং এই সমস্ত অঞ্চলে আমাদের মত আত্মজ (self replicating) সৃষ্টি করতে সক্ষম জটিল জীব বিকাশের মত সঠিক পরিস্থিতি রয়েছে এবং এই জীবরাই প্রশ্ন করতে সক্ষম : মহাবিশ্ব এরকম মসৃণ কেন?

এগুলোর ভিতরে এই অনুমান নিহিত রয়েছে যে মহাবিশ্ব হয় স্থানিকভাবে অসীম নয়ত অনন্তসংখ্যক মহাবিশ্বের অস্তিত্ব রয়েছে। বৃহৎ বিস্ফোরণের ঠিক পর পর বিশৃঙ্খল সীমান্ত অবস্থায় মহাবিশ্বের একটি বিশেষ আকারে (configuration) স্থানের একটি বিশেষ অঞ্চল খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা এবং কোন কোন অর্থে অন্য যে কোন আকারপ্রাপ্ত অবস্থায় খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা একই : মহাবিশ্বের প্রাথমিক অবস্থা নির্বাচিত হয়েছে সম্পূর্ণ লক্ষ্যহীনভাবে (random)।

এর অর্থ আদিম মহাবিশ্ব ছিল সম্ভবত অত্যন্ত বিশৃঙ্খল এবং নিয়মবিহীন অবস্থায়। তার কারণ মহাবিশ্ব সাপেক্ষ নিয়মবদ্ধ এবং মসৃণ আকারের তুলনায় বিশৃঙ্খল এবং নিয়মবিহীন আকারের সংখ্যা অনেক বেশি। (প্রতিটি আকারের সম্ভাবনা যদি একই রকম হয় তাহলে হয়ত মহাবিশ্ব শুরু হয়েছিল বিশৃঙ্খল এবং নিয়মবিহীন অবস্থায়, তার সহজ সরল কারণ হল: এরকম সম্ভাব্য আকারের সংখ্যা বেশি)।

এরকম বিশৃঙ্খল প্রাথমিক অবস্থা থেকে আমাদের বর্তমান মহাবিশ্ব কি করে সৃষ্ট হল সেটা বোঝা কঠিন, কারণ বৃহৎ মানে (large scale) বিচার করলে দেখা যায় আমাদের আজকের মহাবিশ্ব মসৃণ এবং নিয়মবদ্ধ (regular)। গামা রশ্মি পর্যবেক্ষণ থেকে যে উচ্চতর সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে তার চাইতে অনেক বেশি সংখ্যক আদিম কষ্ণগহ্বর গঠিত হওয়া উচিত ছিল ঐ প্রতিরূপে ঘনত্বের যে হ্রাস-বৃদ্ধি আশা করা যায় তার ভিত্তিতে।

মহাবিশ্ব যদি সত্যিই স্থানিকভাবে অসীম হয় কিম্বা মহাবিশ্বগুলোর সংখ্যা যদি অনন্ত হয় তাহলে সম্ভবত কোন স্থানে এমন কতকগুলো বৃহৎ অঞ্চল থাকবে যেগুলো হয়েছিল মসৃণ সমরূপভাবে। ব্যাপারটি অনেকটা সেই বহু পরিচিত বাদরের বিরাট দলের মত।

তারা টাইপরাইটারে আঙুল ঠুকে চলেছে– যা ছাপা হচ্ছে তার বেশির ভাগটাই ভুষিমাল কিন্তু দৈবাৎ তারা শেক্সপিয়রের একটি সনেটও টাইপ করে ফেলতে পারে। তেমনিভাবে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে এমন কি হতে পারে যে আমরা এমন একটি অঞ্চলে রয়েছি যেটা ঘটনাচক্রে মসৃণ এবং নিয়মবদ্ধ?

আপাতদৃষ্টিতে ব্যাপারটা খুবই অসম্ভব বলে মনে হতে পারে কারণ ওই রকম মসৃণ অঞ্চলের চাইতে বিশৃঙ্খল এবং নিয়মবিহীন অঞ্চলের সংখ্যা হবে অনেক বেশি। কিন্তু যদি অনুমান করা যায় মসৃণ অঞ্চলগুলোতেই নীহারিকা এবং তারকা গঠিত হয়েছে এবং এই সমস্ত অঞ্চলে আমাদের মত আত্মজ (self replicating) সৃষ্টি করতে সক্ষম জটিল জীব বিকাশের মত সঠিক পরিস্থিতি রয়েছে এবং এই জীবরাই প্রশ্ন করতে সক্ষম : মহাবিশ্ব এরকম মসৃণ কেন?

দুর্বল নরত্বীয় নীতির সভ্রতা কিম্বা প্রয়োজনীয়তা নিয়ে খুব কম লোকই প্রশ্ন করবে। কিছু লোক কিন্তু আরো অনেকটা অগ্রসর হয়ে এই নীতির একটি সরল রূপ প্রস্তাব করেছেন। এই তত্ত্ব অনুসারে হয় ভিন্ন ভিন্ন বহু মহাবিশ্ব রয়েছে, নয়ত একই মহাবিশ্বের রয়েছে নানা অঞ্চল এবং তাদের প্রাথমিক আকারও configuration) নিজস্ব।

এটা হল যাকে নরত্বীয় নীতি (anthropic principle) বলে তার প্রয়োগের একটি উদাহরণ। একেই অন্য বাগ্বিধিতে প্রকাশ করা যায়– “মহাবিশ্ব যেমন রয়েছে আমরা সেভাবে দেখতে পাই তার কারণ আমাদের অস্তিত্ব রয়েছে।”

নরত্বীয় নীতির দুরকম প্রকাশ রয়েছে দুর্বল এবং সবল। দুর্বল নরত্বীয় নীতির বক্তব্য মহাবিশ্ব যদি স্থানে এবং কালে বৃহৎ কিম্বা/এবং (and/or) অসীম হয় তাহলে বুদ্ধিমান জীবের বিকাশের পক্ষে প্রয়োজনীয় অবস্থা শুধুমাত্র কয়েকটি বিশেষ অঞ্চলেই পাওয়া সম্ভব এবং সেই অঞ্চলগুলো স্থানে এবং কালে সীমিত।

সুতরাং বুদ্ধিমান জীবরা যদি দেখতে পান যে মহাবিশ্বে শুধুমাত্র তাদের নিজেদের অস্তিত্ব সম্ভব করার মত অবস্থা রয়েছে তাহলে তাদের বিস্মিত হওয়া উচিত নয়। ব্যাপারটা অনেকটা ধনী লোকের ধনী অঞ্চলে বসবাস করে কোন দারিদ্র দেখতে না পাওয়ার মত।

দুর্বল নরত্বীয় নীতির প্রয়োজনীয়তার একটি উদাহরণ–বৃহৎ বিস্ফোরণ কোন এক হাজার কোটি বছর আগে হয়েছিল সেই প্রশ্নের এই উত্তর : বিবর্তনে বুদ্ধিমান জীব সৃষ্টির জন্য প্রায় ঐরকম সময়ই লাগে। এর আগে ব্যাখ্যা করা হয়েছে : প্রথমে প্রয়োজন ছিল পূর্ব প্রজন্মের একটি তারকা গঠন করা।

এই তারকাগুলো আদি হাইড্রোজেন এবং হিলিয়ামের কিছু অংশকে কার্বন (অঙ্গার) এবং অক্সিজেনের (অম্লজানের) মত পরমাণুতে পরিণত করে। এই পরমাণুগুলো দিয়েই আমরা তৈরি। এরপর তারকাগুলোতে বিস্ফোরণ হয়ে সুপারনোভা (supernovas) সৃষ্টি হয়েছে।

তাদের ধ্বংসাবশেষ দিয়ে তৈরি হয়েছে অন্যান্য তারকা এবং গ্রহ। তার ভিতরে রয়েছে আমাদের সৌরজগৎ। এর বয়স পাঁচশ কোটি বছর। পৃথিবীর অস্তিত্বের প্রথম একশ কিম্বা দুশো কোটি বছর পৃথিবী এত উত্তপ্ত ছিল যে জটিল কিছু সৃষ্টি হওয়া সম্ভব ছিল না।

বাকি প্রায় তিনশ কোটি বছর কেটেছে ধীর গতিতে জৈব বিবর্তন নিয়ে। এর শুরু হয়েছে সরলতম জীব দিয়ে এবং এমন জীব সৃষ্টি পর্যন্ত পৌঁছেছে যারা বৃহৎ বিস্ফোরণ পর্যন্ত অতীত কাল মাপতে পারে।

দুর্বল নরত্বীয় নীতির সভ্রতা কিম্বা প্রয়োজনীয়তা নিয়ে খুব কম লোকই প্রশ্ন করবে। কিছু লোক কিন্তু আরো অনেকটা অগ্রসর হয়ে এই নীতির একটি সরল রূপ প্রস্তাব করেছেন। এই তত্ত্ব অনুসারে হয় ভিন্ন ভিন্ন বহু মহাবিশ্ব রয়েছে, নয়ত একই মহাবিশ্বের রয়েছে নানা অঞ্চল এবং তাদের প্রাথমিক আকারও configuration) নিজস্ব।

প্রয়োজন হয় না যে গুরুভার রাসায়নিক মৌলিক পদার্থগুলো তারকার ভিতরে তৈরি হয় এবং তারকা বিস্ফোরণের সময় স্থানে নিক্ষিপ্ত হয় সেরকম কিছুই। তবুও মনে হয় সংখ্যার মানের অল্পসংখ্যাক বিন্যাসই (range) যে কোন প্রকার বুদ্ধিমান জীব বিকাশ অনুমোদন করত।

তাদের নিজস্ব বৈজ্ঞানিক বিধির গুচ্ছও রয়েছে। এই সমস্ত মহাবিশ্বের অধিকাংশেই জটিল জীবের বিকাশের উপযুক্ত সঠিক অবস্থা নেই। শুধুমাত্র আমাদের মহাবিশ্বের মত কয়েকটি মহাবিশ্বের বুদ্ধিমান জীব বিকশিত হতে পারে এবং প্রশ্ন করতে পারে–

“আমরা যেমন দেখছি মহাবিশ্ব সেরকম হল কেন?” উত্তরটা খুব সহজ– “মহাবিশ্ব অন্যরকম হলে আমরা এখানে থাকতাম না।”

বর্তমানে জ্ঞান বৈজ্ঞানিক বিধিগুলোতে কয়েকটি মূলগত সংখ্যা আছে। যেমন– ইলেকট্রনের বৈদুতিক আধানের আয়তন (size) এবং প্রোটন আর ইলেকট্রনের ভরের অনুপাত। তত্ত্বের সাহায্যে আমরা এই সংখ্যাগুলো বলতে পারি না। অন্তত এই মুহূর্তে পারি না। এই সংখ্যাগুলো পেতে হবে পর্যবেক্ষণের সাহায্যে।

হতে পারে কোন একদিন আমরা একটি সম্পূর্ণ ঐক্যবদ্ধ তত্ত্ব আবিষ্কার করব এবং সে তত্ত্বগুলো সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারবে কিন্তু এও সম্ভব হতে পারে যে এগুলোর কিছু কিছু কিম্বা সবগুলোই মহাবিশ্ব থেকে অন্য মহাবিশ্বে পৃথক হবে কিম্বা একই মহাবিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথক হবে।

একটি উল্লেখযোগ্য ব্যাপার : মনে হয় এই সংখ্যাগুলোর মান এমন সূক্ষ্মভাবে বিন্যস্ত (adjusted) করা হয়েছে যাতে জীবনের বিকাশ সম্ভব হয়। উদাহরণ : যদি ইলেকট্রনের আধান সামান্য পৃথক হত তাহলে তারকাগুলো হাইড্রোজেন আর হিলিয়াম পোড়াতে পারত না কিম্বা তাদের বিস্ফোরণ হত না।

অন্য ধরনের বুদ্ধিমান জীব অবশ্যই থাকতে পারে, এমন জীব যাদের কথা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর লেখকরাও ভাবতে পারেন নি। তাদের হয়ত আমাদের সূর্যের মত তারকার আলো প্রয়োজন হয় না।

প্রয়োজন হয় না যে গুরুভার রাসায়নিক মৌলিক পদার্থগুলো তারকার ভিতরে তৈরি হয় এবং তারকা বিস্ফোরণের সময় স্থানে নিক্ষিপ্ত হয় সেরকম কিছুই। তবুও মনে হয় সংখ্যার মানের অল্পসংখ্যাক বিন্যাসই (range) যে কোন প্রকার বুদ্ধিমান জীব বিকাশ অনুমোদন করত।

মূল্যমানের অধিকাংশ গুচ্ছই মহাবিশ্বের জন্ম দিতে পারত, সে মহাবিশ্ব খুবই সুন্দর হলেও সে সৌন্দর্য দেখে অবাক হওয়ার কেউ থাকত না।

(চলবে…)

<<মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : দ্বিতীয় কিস্তি ।। মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : চতুর্থ কিস্তি>>

……………………….
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি
মূল : স্টিফেন ডব্রু হকিং
অনুবাদক মো: রিয়াজ উদ্দিন খান

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

…………………
আরও পড়ুন-
মহাবিশ্বের উৎপত্তি : প্রথম কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি : দ্বিতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : প্রথম কিস্তি

মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : দ্বিতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : তৃতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : চতুর্থ কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : পঞ্চম কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : ষষ্ঠ কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : সপ্তম কিস্তি

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!