বাড়ি ভাঙ্গলো অসময়ে কাম নদীর ঢেউ লাগিয়া
কই যাবো আজ তাড়াতাড়ি ভাবছি তাই নিরলে বইয়া।।
যৌবন সময়ে কত রঙ্গের বাসর গড়া
এর ভিতর পিয়ারী বৌ সুন্দর কি চেহারা
সবেই আগে তারা আমারে একা ফেলিয়া।।
কীর্ত্তিনাশা নদীর পারে যত মানুষ রইল
একুশ রত্ন ভাঙ্গিয়া নিল কীর্ত্তি কথা গেল যে বইয়া।।
তিনট নদীর তিন ধারা রয় চলে উর্দ্ব নালে
ত্রিবেণীর উজানে গিয়া এক সঙ্গেতে মিলে
অমাবস্যায় ভাটা পড়লে সকল পানি যায় শুখাইয়া।।
জালালে কয় সে নদীতে ঢেউ যখন উঠে
ভাবের ঘরে চুপ করে রও কাছে যাইস না মোটে
গুরুর নামটি ধরলে এঁটে ভাঙ্গিলেও যায় চরা পড়িয়া।।