আর আমি দেখলাম না চোখে
আধার ঘরে দিন রজনী কেবা কোথায় বাঁশি ফুঁকে।।
অষ্ট তলা নয়টি দুয়ার রাস্তা হয় বাহাত্তর হাজার
নাভি কুন্ডে গোড়া তাহার চুষিয়া খায় পরম সুখে।।
সন্ধ্যা হয়ে আসবে যখন বাঁশি আর না বাজবে তখন
মাটির দেহ মাটিন আসন মাটির ঢেলা পরবে বুকে।।
যারে লইয়া করি বড়াই নিশ্বাসের বিশ্বাস নাই
বাজলে পরে কালের সানাই ভিতরে না বাতাস ঢোকে।।
কে হাসালো কে কাঁদাল রঙ্গের খেলা কে পাতাইল
আমি তার কি হই গো বল কার লাগিয়া কাঁদে লোকে।।
জালাল কয় সে সার মহাজন এল একটু বাতাস পবন
এর জন্য সব মায়ার বন্ধন বলাবলি হয় মুখে মুখে।।