এখন কেনে কাঁদছো রাধে নির্জনে
এখন কেনে কাঁদছো রাধে নির্জনে।
ও রাধে, সেইকালে মান করেছিলে
সেই কথা তোর নাই মনে।।
ও রাধে কেনে করো মান
ও কুঞ্জে আসে না যে শ্যাম,
জলে আগুন দিতে পারি বিন্দে আমার নাম
ও রাধে হাত ধরে প্রাণ সপেঁছিলে কেমনে।।
চলো আমরা সব সখি মিলে
একটি বনফুল তুলে,
বিনে সূতায় মালা গেঁথে দেব শ্যামের গলে
লালন কয়, শ্যাম হয়ে বসবো রাধার ডানে।।
……………………………………………..
এই পদটি বেশ কিছু গ্রন্থে ফকির লালনের বলে উল্লেখ থাকলেও অনেকেই এর সাথে দ্বিমত পোষন করেন এটি লালন সাঁইজির রচিত কিনা।
…………………………………..
চিত্র:
ফকির লালন সাঁইজির প্রকৃত কোনো ছবি নেই। ব্যবহৃত ছবিটি লালন ফকিরের কাল্পনিক ছবি মাত্র। বহুল ব্যবহৃত হলেও এই ছবির সাথে লালন সাঁইজির আদৌ কোনো যোগসূত্র আছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায় না।
…………………….
আপনার গুরুবাড়ির সাধুসঙ্গ, আখড়া, আশ্রম, দরবার শরীফ, অসাম্প্রদায়িক ওরশের তথ্য প্রদান করে এই দিনপঞ্জিকে আরো সমৃদ্ধ করুন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….