(তাল – গর খেমটা)
কামিনী কাল নাগিনী, ফনিনীর বিশাল বিষ।
ও যার নিঃশ্বাসে ব্রক্ষান্দ নাশে, না যেন কেন হস্ত দিস।
সে ফনীর ভঙ্গি বোঝা দায়, মুনির মন ভুলায়,
কত ওঝা বৈদ্য সাপুড়ে খেল, দেখতে লাগে ভয়;
ও সে ইশারাতে মানুষ মজায়, নয়ন দেখে চিনে নিস।।
সে ফণীর যুগল মণি রয়, বক্ষে শোভা পায়,
দেখলে পড়ে একেবারে মানুষ ভেক লোভায়,
ওসে আকর্ষণে আহার যোগায়, তাই দেখে কেউ দিসনে হিস।।
সে ফনির বিলাস বনে বাস, মনে অভিলাষ,
কাম্য বনে আসা যাওয়া করে বার মাস,
কেন গুরু চাঁদের বাক্য ফেলে সেই বনে ভ্রমন করিস।।
যে ফনীর মন্ত্র শুন ভাই, শ্রী গুরুর দোঁহাই,
হরির নামটি মহামন্ত্র টা বিনে আর নাই,
গুরুর বাক্য ক’রে ঐক্য, মা’বলা ধূল পড়া দিস।।
মহানন্দের ভারতী, তুই শোন’রে দুর্মতি,
গুরু কল্প ইসার মুলে থাক দিবারাতি,
অশ্বিনী তোর হয় না মতি, ঘরে বসে কি করিস।।