(তাল – ঠুংরী)
গুরুচাঁদের তবিল ভেঙ্গে ভাই হলেম অপরাধী।
আমার মত কেউ হও’না, এবার ভাল চাওরে যদি।।
গুরুচাঁদ তাই ক’রছে মানা (হারে) জরিমানা কেউ খেওনা, সে আর কুল পাবে না।
অকুলের কুল দিতে হরি, উদয় হল ওড়াকান্দি।।
অবতীর্ণ জীবের জন্য, নিহেতু প্রেম দিবার জন্য আপনি হলেন দৈন্য,
মন বিনা সে চায়না অন্য, আমার হরি গুণনিধি।।
হরিচাঁদের নির্ম্মল করণ, একবিন্দু পেয়েছে যে জন, সে হয় প্রেম মহাজন।
ও তার সাক্ষী গোলোকচাঁদ হীরামন, তারা পার হ’ল বেদ বিধি।।
গুরুচাঁদের এই ভারতী, জ্বেলে অনুরাগের বাতি, ভজ হরিপতি।
প্রাপ্ত হবে মধুর রতি, ও তার সুখের নাই অবধি।।
অশ্বিনী তাই করে হলো, খেলতে গিয়ে ভবের খেলা ঘটেছে বিষম জ্বালা।
অর্থ লোভে সাধুর পোলা, হল হরিপ্রেম বিরোধী।।