পঞ্চভাই পৃথগন্ন ও মুদ্রা বণ্টন।
লঘু ত্রিপদী।
পঞ্চ ভাই এক ঠাই বসিয়া হরিষে।
হৃষ্ট মনে ভ্রাতাগণে কৃষ্ণদাস ভাষে।।
কল্য দিনে মম মনে ভাবিয়াছি যাহা।
হৃদি খুলে সবেস্থলে বলি ভাই তাহা।।
দেখ ভাই এক ভাই করে ঠাকুরালী।
পারে যদি করে বিধি মন্দ নাহি বলি।।
যে সময় ত্যাগ হয় সফলানগরী।
এর আগে হ’তে লাগে প্রকাশ ঠাকুরী।।
তাহা যত অবগত লিখিব সে লীলে।
শুন বার্তা বড়কর্তা এবে যা কহিলে।।
হ’লে বংশ বহু অংশ হইব পৃথক।
সরাজিতে এ কালেতে হইব বণ্টক।।
কর্মছাড়া ঘরছাড়া হ’য়েছি নাতক।
যে অবস্থা এ ব্যবস্থা হওরে পৃথক।।
চারি ভাই শুনে তাই বাক্য দিল সায়।
বড়কর্তা কহে বার্তা য’বে লুঠ হয়।।
মোর ঠাই আছে ভাই মুদ্রা দশ শত।
দ্বিশতক এক এক ভাগ পরিমিত।।