আমি কাতরে করি রে মানা বাঁশি বাঁশি আজ বাইজোনা।।
মোহন মধুর স্বরের বাঁশি চিত্তে ধৈৰ্য মানে না।।
শুষ্ক তনু শূন্য অন্তর এর মাঝে কি মধুর স্বর
করলে কারত যত ব্রজাঙ্গনা
বুঝি অবলা বধিবার লাগিরে বাঁশি বিধাতার সৃজনা।।
যেন কুমারের পণি অন্তরে দহে আগুনি
বাঁশির ধ্বনি বিষম যন্ত্ৰণা।
আমি ঘরের বাহির হইতে নারি রে বাঁশি
ঘরে শুরু গঞ্জনা।
বাঁশিরে তর ধন্য ধন্য করিয়াছিলে যতই পূন্য
কৃষ্ণ বিনে কবুত থাকো না
এ চরণ অভিলাষী রে বাঁশি রাধারমণের বাসনা।।