কালায় মরে করিয়াছে ডাকাতি গো শুন গো সখী
কালায় দেহের মাঝে সিদ বসাইয়া জ্বালায় প্রেমের বাতি গো।।
যখনকালায় বাজায় বাঁশি (আমি) গৃহে থাকি কেমন করি
কালায় জাতকুলমান সবই নিল, নাম রইল কলঙ্কী।।
বনপোড়া হরিণের মতো কালায় মরে করচে এত
আমার বুক চিরিয়া দেখাই করে কেহ নাই দরদী।।
ভাইবে রাধারমণ বলে, কৃষ্ণচরণ পদকমলে
আমার অন্তিমকালে যুগলচরণ হেইরে যেন মরি।।