বাঁশি কে বাজাইয়া যায়–
এমন সুখের বাঁশিয়ে রাধারে জাগায়।
আর রাস্তায় চলিয়ে কিষ্ণে
বাঁশিয়ে দিলা টান।
ওয়রে ঘরে থাকি শ্ৰীরাধিকার
উড়াইলা পরান।।
আর মন্দিরে সামাইয়া কিষ্ণে
চারিপানে চায় :
ওয়রে হাতের বাঁশি ভূমিত থইয়া
রাধারে জাগায়।।
আর ঘুম ঘুম করিয়া কিষ্ণে
মুখে দিলা পান।
ও রাধারমণ বলে,
শ্ৰীরাধিকায় যৈবন কইলা দান।