আমার ডুবলো নয়ন রসের তিমিরে
আমার ডুবলো নয়ন রসের তিমিরে-
কমল যে তার গুটালো দল আঁধারের তীরে
গভীর কালোয় যমুনাতে চলছে লহরী,
রসের লহরী।
ও তার জলে ভাসে কানে আসে রসের বাঁশরী,
সাঁইয়ের বাঁশরী।
আমি বাইরে ছুটি বাউল হ’য়ে সকল পাসরি’
ঘর ছাড়িয়ে।
শুধু কেঁদে মরি-ভাসাই কুম্ভ-রসের নীরে।
আমার চোখ ডুবেছে রসের তিমিরে।।
……………………
অধ্যাপক উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের ‘বাংলার বাউল ও বাউল গান’ গ্রন্থ থেকে এই পদটি সংগৃহিত। ১৩৬৪ বঙ্গাব্দে প্রথম প্রকাশিত এই গ্রন্থের বানান অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। লেখকের এই অস্বাধারণ সংগ্রহের জন্য তার প্রতি ভবঘুরেকথা.কম-এর অশেষ কৃতজ্ঞতা।
এই পদটি সংগ্রহ সম্পর্কে অধ্যাপক উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য মহাশয় লিখেছেন- শ্রীললিতমোহন চট্টোপাধ্যায় ও শ্রীচারু বান্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত ‘বঙ্গবীণা’ নামক প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা কাব্য-সংগ্রহ পুস্তক হইতে উদ্ধৃত কয়েকটি বাউল গান।
এই গানগুলি শ্রীযুক্ত ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয় কর্তৃক সংগৃহীত বলিয়া পরিচিত।
…………………….
আপনার গুরুবাড়ির সাধুসঙ্গ, আখড়া, আশ্রম, দরবার শরীফ, অসাম্প্রদায়িক ওরশের তথ্য প্রদান করে এই দিনপঞ্জিকে আরো সমৃদ্ধ করুন-
voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….