ভবঘুরেকথা

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ বঙ্গাব্দে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাঙালীর গুরুদেব। বলা হয়ে থাকে, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এক জীবনে যা লিখেছেন। তা পড়তে এক জনম যথেষ্ট নয়। আর বুঝে অনুধাবন করতে লাগে কয়েক জনম।

তুমি খুশি থাক আমার

তুমি খুশি থাক আমার পানে চেয়ে চেয়ে তোমার আঙিনাতে বেড়াই যখন গেয়ে গেয়ে ॥ তোমার পরশ আমার মাঝে সুরে সুরে…

আমায় অভিমানের বদলে

আমায় অভিমানের বদলে আজ নেব তোমার মালা। আজ নিশিশেষে শেষ করে দিই চোখের জলের পালা॥ আমার কঠিন হৃদয়টারে ফেলে দিলেম…

তোমায় কিছু দেব

তোমায় কিছু দেব ব’লে চায় যে আমার মন, নাই-বা তোমার থাকল প্রয়োজন ॥ যখন তোমার পেলেম দেখা, অন্ধকারে একা একা…

ভেঙে মোর ঘরের চাবি

ভেঙে মোর ঘরের চাবিনিয়ে যাবি কে আমারেও বন্ধু আমার! না পেয়ে তোমার দেখা, একা একা দিন যে আমার কাটে না…

আমার হৃদয় তোমার

আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের দোলে দোলাও, কে আমারে কী-যে বলে ভোলাও ভোলাও ॥ ওরা কেবল কথার পাকে নিত্য আমায়…

বলো বলো কবে

প্রভু, বলো বলো কবে তোমার পথের ধুলার রঙে রঙে আঁচল রঙিন হবে। তোমার বনের রাঙা ধূলি ফুটায় পূজার কুসুমগুলি, সেই…

আমারে তুমি অশেষ করেছ

আমারে তুমি অশেষ করেছ, এমনি লীলা তব– ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ জীবন নব নব।। কত-যে গিরি কত-যে নদী -তীরে বেড়ালে…

ওদের সাথে মেলাও

ওদের সাথে মেলাও যারা চরায় তোমার ধেনু, তোমার নামে বাজায় যারা বেণু ॥ পাষাণ দিয়ে বাঁধা ঘাটে এই-যে কোলাহলের হাটে…

ওদের সাথে মেলাও

ওদের সাথে মেলাও যারা চরায় তোমার ধেনু, তোমার নামে বাজায় যারা বেণু ॥ পাষাণ দিয়ে বাঁধা ঘাটে এই-যে কোলাহলের হাটে…

আমায় বাঁধবে যদি

আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে কেন পাগল কর এমন ক’রে ? বাতাস আনে কেন জানি কোন্‌ গগনের গোপন বাণী, পরানখানি…
error: Content is protected !!