ভবঘুরেকথা

রাধারমণ দত্ত

সজনি সই বল গো

সজনি সই বল গো তোরা কই গেলে কোথায় পাই প্ৰাণ বন্ধু মনোচোরা।। না জানি সে লোকটি কেমন কেমন তার স্বভাব…

সজনি প্ৰাণবন্ধুরে কইও

সজনি প্ৰাণবন্ধুরে কইও বুঝাইয়া আমি মাইলে ক্ষতি নাই কলঙ্কিনী হইয়া। মরণকালে প্ৰাণবন্ধুরে দেখাইও আনিয়া হাতে ধরলাম পায়ে ধরলাম প্ৰাণ দিলাম…

আমারে বন্ধুর মনে নাই

সজনী গো, আমারে বন্ধুর মনে নাই আমি সারা নিশি কান্দিয়া পোষাই।। বন্ধুর লাগিয়া যতই গো করলাম মনপ্ৰাণ কুলমান সবই গো…

সজনি আমি পাই না

সজনি আমি পাই না। ধৈর্য ধরিতে– শ্যাম পিরিতে করিয়াছে। উদাসিনী। হয়রে বন —পোড়া হরিণীর মতন জ্বালায়ে জ্বলিয়া মরি।। সখী, তোরা…

সখী বল কি উপায়

সখী বল কি উপায় প্ৰাণ প্রিয়ে বিনে হিয়া ধরনে না যায়।। কামশেল হানিয়া বুকে লুকি দিয়া যায় ব্ৰজাঙ্গনা সব সখী…

সখী কি করি উপায়

সখী কি করি উপায় যার লাগি বৈরাগী হইলাম তারে পাই কোথায়? মাইবাপ ছাড়িলাম ছাড়লাম সোদর ভাই তবু না তারে পাই।…

কি করি প্ৰেম বিরহে

সখী উপায় কি করি প্ৰেম বিরহে অঙ্গ জ্বলে আর কতো বা ধৈর্য ধরি।। হাসিমুখে প্রেমসুধা খাইলাম গেলাস ভরি না জানিতাম…

সই গো আমি রইলাম

সই গো আমি রইলাম। কার আশায় পাষাণে বান্ধিছে হিয়া দারুণ কালায়। আসিব আসব আসব বলে সরল কথা কইয়া যায় সারা…

শ্যামের পীরিতে সুখ হইল না

শ্যামের পীরিতে সুখ হইল না হৃদয় জ্বলি অঙ্গার হইল তবু তার মন পাইলাম না।। দিয়া আশা দিল দাগা প্ৰতিজ্ঞা তার…

শ্যাম বিচ্ছেদে প্ৰাণ বাঁচে না

শ্যাম বিচ্ছেদে প্ৰাণ বাঁচে না মইলো গো রাই কাঞ্চা সোনা।। আমি রাইয়ের বৃন্দাদূতী তোমায় নিতে আইয়াছি যাবে কিনা যাবে বলো…
error: Content is protected !!