ভবঘুরেকথা

রাধারমণ

ও রূপ লাগিল নয়নে

ও রূপ লাগিল নয়নে বন্ধু বিনে প্ৰাণ বাঁচে না না না না না ঘরে আছে কুলবধূ মুখে নাহি সব মধু…

ও বাঁশিরে শ্যাম চান্দের বাঁশি

ও বাঁশিরে শ্যাম চান্দের বাঁশি, বাঁশি করিলায় উদাসী অষ্ট আঙ্গুল বাঁশের বাঁশি তরল বাঁশের আগা কে তোরে শিখাইল বাঁশি আমার…

শ্যামের বাঁশি বাজল কই

ও প্ৰাণসই শুন সজনী শ্যামের বাঁশি বাজল কই এগো কৰ্ণমূলে প্রবেশিয়া দংশিল আমারে গো সাই– শুকনা বাঁশের বাঁশি ফুকারিছে মধুর…

ওগো শ্যামরূপ নয়নে

ওগো শ্যামরূপ নয়নে হেরিয়া রূপে মন ভুলিয়া রইল গো আমার জলে রূপ দেখিয়া। কুখনে জল ভরতে গেলাম কাঁখে কলসী লইয়া।…

ঐ শোনো সখী বন্ধের বাঁশি

ঐ শোনো সখী বন্ধের বাঁশি বাজল গো রাধা বলে কলসী নিয়ে আয় গো তোরা কে যাবে যমুনার জলে।। সখী গো…

ঐ শুনো বংশী ঘাটে

ঐ শুনো বংশী ঘাটে বংশীনাটে শ্যামনটবর সই।। শুনি বংশীধ্বনি কুলকামিনী আমরা উন্মাদিনীর মত হই।। কি দিয়ে সৃজিল বিধি এমন অমিয়া…

ঐ শুনি গো মোহন বাঁশি

ঐ শুনি গো মোহন বাঁশি বাজায় শ্যামরায়।। মনোচোরায় বাজায় বাঁশি গৃহে থাকা দায়।। বাজিও না রে শ্যামের বাঁশি বারে বারে…

ঐ যমুনার ঘাটে

ঐ যমুনার ঘাটে কদম্ব কি বংশী বটে, সই।। মুরলী মধুর নাটে প্ৰাণ চমকি উঠে।। কুলবধূর কুলবিশি কলঙ্ক রটে।। উগাড়ে অমিয়া…

আমি কি করি উপায়

আমি কি করি উপায় গো সখী শ্যামরায়।।বাঁশির সাতে  প্রাণনাথে প্ৰাণ লইয়া যায়।। যাক যাক প্রাণসখী কেমনে বন্ধু রে দেখি গোমনে…

বাঁশি বাঁশি আজ বাইজোনা

আমি কাতরে করি রে মানা বাঁশি বাঁশি আজ বাইজোনা।। মোহন মধুর স্বরের বাঁশি চিত্তে ধৈৰ্য মানে না।। শুষ্ক তনু শূন্য…
error: Content is protected !!