“সত্য বল সুপথে চল,
ওরে আমার মন।।”
ওয়াহেদানিয়াত মোতাবেক, ত্বরিকা: আল-চিশতীয়া, খান্দানে নিজামিয়া ও লালন ঘরানা অনুসারে
“মুক্তিধাম আখড়াবাড়ি ও দরবার শরীফ”
স্থাপিত: ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দ।
দৌলতপুর, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ, বাংলাদেশ।
প্রিয় সুধি,
সালাম ও ভক্তি নিবেন। আশাকরি পরম করুণাময়ের অশেষ কৃপায় ভাল আছেন। যাহোক আগামী ৫ ডিসেম্বর ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ/২১ অগ্রহায়ণ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ তারিখে মহাত্মা ফকির লালন সাঁইজির স্মরণে ও দরবেশ তৈয়ব শাহ-এর নেক আর্শিবাদে; দরবেশ লালমিয়া সাঁইজির আখড়াবাড়িতে বিশ্বশান্তিকল্পে এক সাধুসভা, তত্ত্বালোচনা ও মহতী অনূষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনার/আপনাদের সবান্ধব উপস্থিতি ও সার্বিক সহযোগিতা একান্তভাবে প্রত্যাশা করছি। আশাকরি চরণধুলি দিয়ে ধন্য করবেন। আলেকসাঁই।।
নিমন্ত্রণে
সুরূপা ফকিরাণী (গুরুমা)।
সুজাব আল ফকির।
জহুরুল ইসলাম।
আয়োজনে:
দরবেশ লালমিয়া সাঁইজির শিষ্য ও ভক্তবৃন্দ।
তারিখ:
রোজ বৃহস্পতিবার
সন্ধ্যা হতে রাতব্যাপী
৫ ডিসেম্বর ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ।
২১ অগ্রহায়ণ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ।
স্থান:
দৌলতপুর কলেজ পাড়া, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ, বাংলাদেশ।
সাধু-মহৎগণের সভাপতি:
হযরত খাজা আকবর আলী চিশতী।
সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তত্ত্বাবধান ও অনুষ্ঠান পরিচালনায়:
মাহদী হাসান আনান।
সভাপতিত্ব করবেন:
জনাব আলতাফ হোসেন (মেম্বার)।
প্রধান অতিথি:
জনাব আশিকুর রহমান (লাজুক) বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানমালা:
পালাগান পরিবেশনা ও তত্ত্বালোচনা করবেন:
ফকির দুলাল সরকার (জেলা নওগা, বাংলাদেশ)।
ফকির নান্নু দেওয়ান (লালমনিরহাট, বাংলাদেশ)।
লালন সংগীত ও ভাব-বিচ্ছেদ গান পরিবেশনা করবেন:
মারফত ফকির, ঢাকা।
জুয়েল ফকির, কুষ্টিয়া।
রাহাজ বাউল, খুকনী।
নজরুল ফকির, রায়গঞ্জ।
রাজকুমার জয়, সিরাজগঞ্জ।
শাহজাহান বাউল, খুকনী।
এছাড়াও গান পরিবেশন করবেন অন্যান্য শিল্পী ও ভক্তবৃন্দ।
সার্বিক সহযোগীতায়:
আলহাজ্ব মোতালেব হোসেন প্রাং।
আব্দুল হামিদ মোল্লা।
আব্দুল হালিম প্রাং।
যাতায়াত:
দৌলতপুর কলেজ পাড়া, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ, বাংলাদেশ।
:: বাস সার্ভিস ::
ঢাকার মহাখালী থেকে বেলকুচি সরাসরি বাস আছে। তা না হলে সিরাজগঞ্জগামী বাসে করে সিরাজগঞ্জের কড্ডার মোড়ে নামতে হবে। কড্ডার মোড় থেকে বেলকুচি মুকুন্দগাছী আসতে হবে।
অথবা গাবতলী/কল্যাণপুর থেকে বেলকুচির সরাসরি বাস আছে। এইচআই, ওভি, ঢাকা লাইন নামের বাসে করে সরাসরি বেলকুচির গাড়িতে করে বেলকুচির মুকুন্দগাছী নামতে হবে।
মুকুন্দগাছী থেকে ভ্যান বা অটোতে করে একেবারে আখড়ার পাশে নামা যাবে। সেখান থেকে মাত্র দু মিনিট হাঁটাপথে লালমিয়া সাঁইয়ের মুক্তিধাম।