ভবঘুরেকথা

রাধারমণ :: বিরহ পদ

পিরিতে আমার চাইলো

পিরিতে আমার চাইলো না সখী কালিয়ার সোনা পিরিতে আমায় চাইলো না।। সখী গো–কাঠের সনে লোহার পিরিত জলে ভাসে দুইজনা জলের…

পিরিত করি হিয়ার মাঝে

পিরিত করি হিয়ার মাঝে গো, ও বন্ধে জ্বালাইয়া গেছে ধুনী, শুনিছ কি গো প্ৰাণ সজনী।। পিরিতের এতই জ্বালা আগে ত…

নিশির স্বপনে শ্যামের

নিশির স্বপনে শ্যামের রূপ লাগিয়াছে নয়নে চূড়ার উপর ময়ূর পাখা হেলাইছে পবনে।। আমি থাকি নিদ্রা ঘোরে স্বপ্নে দেখি রসরাজ রে…

নিশিতে স্বপন দেখলাম

নিশিতে স্বপন দেখলাম–চান্দ আসিয়া; আর স্বপনে দেখিয়া যারো উঠিলাম জাগিয়া– এগো, জাগিয়া না পাইলাম তারে আমার নিদ্ৰা গেল ছুটিয়া– শ্যাম-চান্দ…

পাষাণ বন্ধু রে

নিদিয়া পাষাণ বন্ধু রে বন্ধুরে শুনি প্ৰাণ বন্ধ তুমি নি আমার রে। তোমার লাগিয়া বন্ধু রে লোকে মন্দ বলে এবে…

নিদিয়া নিষ্ঠুর রে বন্ধু

নিদিয়া নিষ্ঠুর রে বন্ধু নাই সে দয়া তোর রে– শ্যাম, প্রেম-জ্বালা কেনে দাও বারে বার। ওরে, ধৈৰ্য্যধারা নাই মানে অন্তরে…

ধরিয়া ধরিয়া নেও

ধরিয়া ধরিয়া নেও আমারে গো প্ৰাণ সখী চরণ চলে না গৃহে অবশ্য হইলাম নাকি।। প্ৰাণটি রইল তার কাছে গো শুধু…

দুঃখিনীর বন্ধুনি আমার

দুঃখিনীর বন্ধুনি আমার কবে হবে দেখা। প্রথম যুবতীর যৌবন কেমনে যায় রাখা।। তুমি হইলায় দেশান্তরী আমি রইলাম একা মধুমাখা মুখখানি…

দুঃখ সহনো না যায়

দুঃখ সহনো না যায় যৌবন চলিয়া গেল সখী প্রিয়া না পাওয়া যায়।। সব নারী প্রিয়া সনে সুখে করে কেলি মুই…

দুষী হইলাম প্ৰাণ সই

দুষী হইলাম প্ৰাণ সই কালিয়ার লাগিয়া যে জানে পিরিতির বাও ঘুমাইয়া থাকে চাইয়া কেশ ধরি জাগায় গো বন্ধে শিয়রে বসিয়া…
error: Content is protected !!