ভবঘুরেকথা
বড় পীর আবদুল কাদের জিলানী

ফাতেহা ই ইয়াজদহম : দুই

জামে ইমাম আজম পুস্তকে ‘কিচ্ছাতুন লিল ওয়ালেদ’ (বাবার কাহিনী)-শিরোনামে একই ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তবে এখানে বাগানের মালিক আবদুল্লাহ সাওমায়ীর নাম উল্লেখ করার পরিবর্তে ‘শাহবুশ শাহারা’কে গাছের মালিক বলা হয়েছে এবং শাবেত আবু নোমানের সাথে আবদুল্লাহ সাওমায়ীর কন্যার বিবাহ পর্যন্ত এর বিবরণ রয়েছে।

অর্থাৎ গাওসুল আজম ও ইমাম আজমের দুই পিতার একই ঘটনার একটি নতুন বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। ইমাম আজমের বাবার এ কাহিনী আলোচ্য পুস্তকের ১৯ ও ২৩ পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে। বস্তুত, আপেলের ঘটনার বিবরণ এক ও অভিন্ন মনে হলেও মনে হয় লেখক শেখ হাশেম আজমী গাওসুল আজমের বাবাকে ইমাম আজমের বাবা মনে করার ভ্রমে পতিত হয়েছেন অথবা দুটি ঘটনাই ভিন্ন ভিন্ন।

অথচ ইমাম আজমের যুগ ৮০-১৫০ হিজরী পর্যন্ত। দুই ইমাম বাবার সাথে একই ঘটনা ঘটতেই পারে না যুগের এ কয়েক শতকের বিশাল ব্যবধান তারই অস্পষ্ট প্রমাণ। এতদ্ব্যতীত হযরত ইমাম আজমের জীবন চরিত্রের ওপর রচিত বিভিন্ন ভাষায় অসংখ্য গ্রন্থ-পুস্তকে আপেলের উল্লেখিত ঘটনাটির উল্লেখ আছে বলে মনে হয় না। আল্লামা শিবলী নোমানীর মতো সূক্ষ্মবিদ গবেষক লেখকও ঘটনাটি সম্পর্কে কিছুই বলেননি।

তার ভাষ্যনুযায়ী, সাবেতের জীবনবৃত্তান্ত অজ্ঞাত। বিভিন্ন উপায়ে এতটুকু অবগত হওয়া যায় যে, তিনি বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবনযাপন করতেন। চল্লিশ বছর বয়সে আল্লাহ তাকে সন্তান দান করেন। বাবা-মা তার নাম রাখেন নোমান। পরবর্তীকালে তিনি ইমাম আজম উপাধি লাভ করেন।

আবদুল কাদের জীলানী একই সঙ্গে শরীয়ত ও তরীকতের মহান সাধক ছিলেন। তাঁর আরবী ভাষায় রচিত কাসীদা-ই-গওসিয়া তাঁর রুহানী ক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। পবিত্র কোরআন ও মহানবী (স)-এর সুন্নাহ ছিল তাঁর মহান আদর্শ। তাঁর মূল্যবান বাণী চিরন্তন পাঠে প্রমাণিত, শরীয়তের পূর্ণ অনুসরণ ব্যতীত তরীকত লাভ করা যায় না। তাঁর হাতে হাজার হাজার ইহুদী-খ্রিস্টান, মোশরেক তথা বিধর্মী মুসলমান হয়ে যায়।

আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন মানব জাতির হেদায়তের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছেন। আর প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে এ ধারাবাহিকতার পরিসমাপ্তি ঘটলেও হেদায়তের দ্বার সদা উম্মোচিত ছিল, কখনও বন্ধ হয়নি।

আওলাদে রাসূল, আউলিয়ায়ে কেরাম ও সত্যিকার নায়েবে রাসূল ওলামাগণ কাল-কালান্তরে হেদায়তের প্রজ্জ্বলিত এ মশালকে সদা অনির্বাণ রাখার জন্য সচেষ্ট ছিলেন এবং আছেন।

আমি যখন তাকে বসানোর জন্য তার গায়ে হাত দিলাম, দেখলাম হঠাৎ সে সম্পূর্ণরূপে সুস্থ, সবল ও সমুজ্জ্বল চেহারা বিশিষ্ট ব্যক্তিতে পরিণত হয়ে গেল, এতে আমি বিচলিত হয়ে গেলাম। তখন সে আমাকে বলল, ভয়ের কোন কারণ নেই, মূলত আমি আপনার প্রিয় নবীর রেখে যাওয়া যাওয়া দ্বীন-ইসলাম, যা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের অপেক্ষা করছিল।

পাশাপাশি মহান আল্লাহ্ এ দ্বীনের সংস্কারের জন্য প্রতি শতাব্দীতে একজন করে মুজাদ্দিদ বা দ্বীনের সংস্কারকও প্রেরণ করে থাকেন, রাসূল-এ পাক বলেছেন, ‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তাআলা এ উম্মতের জন্য প্রতি শতাব্দীর শুরুতে এমন একজন মহান ব্যক্তিকে প্রেরণ করেন যিনি এ দ্বীনের সংস্কার করবেন।” [তিরমিযী]

গাউসুল আযম আবু মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, আবদুল কাদের জিলানী কেবল দ্বীনের সংস্কারক ছিলেন না বরং ইসলাম বা দ্বীনে ইসলামের একজন পুনরুজ্জীবনকারীও ছিলেন। তাই তিনি ‘মুহিউদ্দিন’ বা দ্বীনের পুনরুজ্জীবনকারী হিসেবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত।

কারণ তিনি এমন এক যুগ সন্ধিক্ষণে আবির্ভূত হন যখন ভিন্নধর্মী দর্শন মুসলিম শিক্ষা ও চিন্তার জগতকে দারুণভাবে বিভ্রান্তির কালো থাবা বিস্তার করে ফেলছিল। শিরক, কুফর ও বিদআত নিত্য নবরূপে সঞ্চারিত হচ্ছিল মুসলিম মননে। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছিল। তাওহীদ ও রিসালতের পথ থেকে কেউ কেউ ছিটকে পড়ার উপক্রম হচ্ছিল।

সেই সময় উম্মতে মুহাম্মদীকে সঠিক পথের দিশা দেবার জন্য তাঁর মত একজন মুজাদ্দিদের, একজন পথ প্রদর্শকের, একজন মহান ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব হওয়া খুবই জরুরি হয়ে পরেছিল। একজন মহান গাউস, গাউসুল আজম, দ্বীনকে পুনর্জীবিতকারী তথা মুহিউদ্দীন হয়ে তিনি আবির্ভূত হলেন। এমনি সময়ে হযরত বড়পীর সঠিক ইসলামের পথে মানুষকে ডাক দিয়েছিলেন তাই তিনি ‘মুহিউদ্দীন’ উপাধিতে ভূষিত হন।

হযরত গাউসে পাক এ উপাধি সম্পর্কে বলেন, ৫১১ হিজরিতে জুমার দিন আমি যখন সফর থেকে বাগদাদে প্রবেশ করছিলাম তখন খুবই দুর্বল, অসুস্থ ও বিকৃত চেহারার এক ব্যক্তির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম এমন সময় সে আমাকে ‘‘আস্সালামু আলইকা! হে আবদুল কাদের’ বলে সালাম দিল, আমিও তার সালামের উত্তর দিলাম। তখন সে বলল, আমাকে একটু উঠে বসতে সাহায্য কর।

আমি যখন তাকে বসানোর জন্য তার গায়ে হাত দিলাম, দেখলাম হঠাৎ সে সম্পূর্ণরূপে সুস্থ, সবল ও সমুজ্জ্বল চেহারা বিশিষ্ট ব্যক্তিতে পরিণত হয়ে গেল, এতে আমি বিচলিত হয়ে গেলাম। তখন সে আমাকে বলল, ভয়ের কোন কারণ নেই, মূলত আমি আপনার প্রিয় নবীর রেখে যাওয়া যাওয়া দ্বীন-ইসলাম, যা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের অপেক্ষা করছিল।

এভাবে মাতৃগর্ভে ১৮ পারা কোরআন হিফজ, জন্মের পরক্ষণ থেকেই রোজা পালন করা ইত্যাদি প্রমাণ করে আল্লাহ্ পাক তাঁকে সৃষ্টির পেছনে এক মহান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিহিত রেখেছেন। যা তাঁর পরবর্তী জীবনে হুবহু প্রতিফলিত হয়।

আল্লাহ্ তা‘আলা আপনার মাধ্যমে আমাকে নতুন জীবন দান করেছেন, তাই আজ থেকে আপনি ‘মুহিউদ্দিন’ পরক্ষণে আমি যখন বাগদাদের জামে মসজিদের নিকটবর্তী হলাম তখন এক ব্যক্তি আমাকে ‘হে হযরত মুহিউদ্দিন’ বলে সম্বোধন করল।

জুমার নামাজ শেষে ‘হে হযরত মুহিউদ্দীন’ ‘হে হযরত মুহিউদ্দীন’ বলতে বলতে দলে দলে লোক এসে আমার হাত চুম্বন করতে লাগলো। অথচ এর পূর্বে কেউ কখনও আমাকে এ উপাধিতে সম্বোধন করেনি। [বাহজাতুল আসরার, কালায়েদুল জাওয়াহের ও মাজহারী জামালে মুস্তফায়ী]

প্রিয় নবী বলেছেন, ‘‘প্রত্যেকে তাই করবে যে জন্যে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।’’ [বুখারী]

‘‘যাকে যে কাজের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে তার জন্য সে কাজকে সহজ করে দেয়া হয়েছে। [বুখারী]

বিভিন্ন মানুষকে নানা ধরনের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পাদনের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। আর হযরত গাউসে পাককে সৃষ্টি করা হয়েছে এ দ্বীনের মহান খেদমত আনজাম দেয়ার জন্যে, যা তাঁর শৈশবকাল থেকেই, বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল।

তিনি নিজেই বলছেন, আমি ছোটবেলায় হাল-চাষ করার জন্য যখন গরুর পিঠে হাত রাখলাম তখন গরুটি পিছন ফিরে আমাকে বলল, ‘‘হে আবদুল কাদের তোমাকে তো চাষাবাদ করার জন্য সৃষ্টি করা হয়নি।” তিনি আরও বলেন, ‘‘যখন আমি বাচ্চাদের সাথে খেলতে চাইতাম তখন অদৃশ্য থেকে কেউ আমাকে ডেকে বললেন, ‘‘হে বরকতময়! আমার দিকে এসো’’। [ক্বালায়েদুল জাওয়াহের]

এভাবে মাতৃগর্ভে ১৮ পারা কোরআন হিফজ, জন্মের পরক্ষণ থেকেই রোজা পালন করা ইত্যাদি প্রমাণ করে আল্লাহ্ পাক তাঁকে সৃষ্টির পেছনে এক মহান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিহিত রেখেছেন। যা তাঁর পরবর্তী জীবনে হুবহু প্রতিফলিত হয়।

জন্ম :

হযরত আবদুল কাদের জিলানী জন্মগ্রহণ করেন ১০৭৭ খ্রিস্টাব্দ মুতাবিক ৪৭০ হিজরীর রমযান মাসের ১ তারিখ সেহরির ওয়াক্তে। পারস্যের কাম্পিায়ান সাগরের দক্ষিণ উপকূলে জিলান বা গীলান অঞ্চলের নায়ক মহল্লায় হযরত ইমাম হাসান বংশধারার সৈয়দ পরিবারে। উনার মাতা সৈয়দা উম্মুল খায়ের ফাতিমাও ছিলেন হযরত ইমাম হুসাইনের বংশধারার সৈয়দ পরিবারের কন্যা।

গাউসুল আযমের পিতা সৈয়দ আবু সালিহ মূসা জঙ্গীদুস্ত ছিলেন সে যুগের একজন বিখ্যাত সূফী এবং মাতা ছিলেন মশহুর হাফিজা ও আবিদা।

শিক্ষা :

শৈশবেই আবদুল কাদির জিলানী পিতৃহারা হন। অতি শৈশবেই তিনি কুরআন শরীফ হিফজ করেন। বিভিন্ন বর্ণনা মতে তিনি মাতৃগর্ভে থাকাকালেই ১৮ পারা কুরআন শরীফ হিফজ থাকার কারণে কুরআন মজীদ কণ্ঠস্থ করে ফেলেন। এটা প্রকাশ পায় তখন যখন ৪ বছর বয়সে তাঁকে মা একজন ক্বারীর কাছে কুরআন শিক্ষা গ্রহণের জন্য পাঠান।

কিন্তু শিক্ষক ও আশপাশের লোকজন যখন দেখলেন যে, অতটুকু শিশু বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলার সাথে সাথে একনাগাড়ে সূরা ফাতিহা থেকে ১৮ পারা পর্যন্ত মুখস্থ তিলাওয়াত করছে তখন সবাই বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল। এ খবর চারদিকে ছড়িয়ে পরলে বহু মানুষ তাঁকে দেখবার জন্য ভিড় করল এবং সবাই বলাবলি করতে লাগল, এ শিশু সাধারণ কোন শিশু নয়, নিশ্চয়ই এ শিশু মশহুর আল্লাহর ওলী হবেন।

তিনি মায়ের কাছ থেকে প্রাথমিক দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণ করে জিলান নগরীর এক মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করেন। তাঁর মা ছেলেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য বাগদাদ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। বাগদাদ তখন মুসলিম খিলাফতের রাজধানী। বাগদাদের ‘নিযামিয়া মাদ্রাসা’ ছিল তদানীন্তন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়।

বাগদাদ এসে তিনি সেকালের শ্রেষ্ঠ আলিম ফকীহ্ ও মুহাদ্দিসদের সান্নিধ্যে থেকে ইলমে জাহিরের তাবৎ বিষয়ে অগাধ পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। ইলমে তাসাওউফে সর্বোচ্চ কামালাত হাসিল করেন।

গাউসুল আযম আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি হাসিলের জন্য কামালাতের উচ্চ মাকামে উন্নীত হবার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন, এমন কি জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে মুরাকাবা-মুশাহাদারত হন। তিনি এই সময় খাওয়া-দাওয়া প্রায় ছেড়ে দেন, এমনকি গাছের পাতা খেয়ে ক্ষুধার জ্বালা নিবারণ করেন।

তিনি প্রথমে বিখ্যাত সূফী হযরত আবুল খায়ের মুহাম্মদ হাম্মাদ আদ্দাব্বাস রহমাতুল্লাহি আলাইহির কাছে ইলমে তাসাওফের তা’লীম গ্রহণ করেন। হযরত আবুল খায়ের মুহাম্মদ আদ্দাব্বাস তাঁর রুহানী শক্তির ঔজ্জ্বল্য অবলোকন করে মন্তব্য করেন যে, তিনি এক সময় সর্বশ্রেষ্ঠ সূফী হবেন।

আবদুল কাদির জিলানী পরবর্তীকালে তাসাওউফের সামগ্রিক জ্ঞানে পারদর্শিতা অর্জন করার স্বীকৃতিস্বরূপ সূফী হযরত শায়খ আবূ সাঈদ মুখররিমীর কাছ থেকে সনদপত্র বা খিলাফতনামা প্রাপ্ত হন। ইতোমধ্যেই শ্রেষ্ঠ আলিম-সূফী-ফকীহ হিসেবে তাঁর নাম বিদ্যুৎ বেগে ছড়িয়ে পরে। বহু লোক তাঁর দরবারে এসে ভিড় জমাতে থাকে। লোকজনের ভিড় দিনকে দিন বাড়তেই লাগল।

একদিন স্বপ্নে প্রিয় নবী তাঁকে ওয়াজ করে মানুষকে সৎপথের দিশা দেয়ার নির্দেশ দেন। এরপর থেকে তিনি সপ্তাহে তিনদিন ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন করতে শুরু করেন।

তাঁর ওয়াজ শোনার জন্য সর্বস্তরের মানুষ দলে দলে সমবেত হতো। লোকজন তাঁর মধুর বাণী এবং সুমিষ্ট ওয়াজ ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোহিত হয়ে শুনত। তাঁর ওয়াজে এমন এক মোহনীয় শক্তি ছিল যা শুনে সবাই লাভবান হতো।

গাউসুল আযম আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি হাসিলের জন্য কামালাতের উচ্চ মাকামে উন্নীত হবার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন, এমন কি জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে মুরাকাবা-মুশাহাদারত হন। তিনি এই সময় খাওয়া-দাওয়া প্রায় ছেড়ে দেন, এমনকি গাছের পাতা খেয়ে ক্ষুধার জ্বালা নিবারণ করেন।

জানা যায়, অনেক বছর তিনি বাগদাদ শরীফের বাইরে একটা টিলার উপর একটা জীর্ণ কুটিরে অবস্থান করে ইবাদত বন্দেগির মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করেন।

(চলবে…)

ফাতেহা ই ইয়াজদহম : তিন>>

……………….
পুনপ্রচারি বিনীত : নূর মোহাম্মদ মিলু

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………..
আরো পড়ুন:

ফাতেহা ই ইয়াজদহম : এক
ফাতেহা ই ইয়াজদহম : দুই
ফাতেহা ই ইয়াজদহম : তিন
ফাতেহা ই ইয়াজদহম : চার

সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী : পর্ব এক
সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী : পর্ব দুই
সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী : পর্ব তিন

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!