ভবঘুরেকথা

Search Results for : শ্রীকৃষ্ণ

    রাম নাথ কৃষ্ণমূর্তি: এক

    এ-এক অমোঘ সত্য… ভগবান কিম্বা তাঁর প্রতিরূপী অবতার অধর্মের পরিত্রাতা হয়ে বারবারই জন্ম নিয়েছেন এই ধরাধামে। সেখানে শ্রীরামচন্দ্র, বলরাম (শ্রীকৃষ্ণ) বা ভগবান বুদ্ধ এর ব্যতিক্রম নন।

    অখণ্ড মণ্ডলেশ্বর শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ : দুই

    কামনা হচ্ছে ঠিক আগুনের মত আর তার উপকরণ হচ্ছে ঘি। আগুনে ঘি দিলে যেমন আগুন বেড়ে যায়, তেমনি ভোগে তৃপ্ত না হলে কামনাও বেড়ে যায়। সুতরাং মনেপ্রাণে নিষ্কাম হয়ে উঠতে হবে সকলকে। তা না হলে অনন্ত যৌবনশক্তির অমিতবেগ কামনার জালে যাবে শোচনীয়ভাবে আটকে, তার গতি যাবে রুদ্ধ হয়ে।

    স্বামী পরমানন্দের বাণী: চার

    ‘যার চরিত্র নাই, তার কিছুই নাই। সমস্ত শক্তির বুনিয়াদ হল চরিত্র। মানব ব্যক্তিত্বের এটাই চাবিকাঠি। চরিত্রকে কেন্দ্র করে মানবের সমস্ত সৎগুণ বিকশিত হয়ে ওঠে।’ -স্বামী পরমানন্দ

    গুরুপূর্ণিমায় গুরু-শিষ্য পরম্পরা: পাঁচ

    গুরুবাদে ‘গুরু বিনে গতি নেই’ এই মতাদর্শে শিষ্যরা গুরুকে স্মরণে রেখেই জীবনের সকল কর্ম সম্পাদন করে। মানসপটে গুরুরূপ মূর্ত হয়ে উঠলেই শিষ্য উৎফুল্ল হয়ে উঠে। মন প্রাণ সোপে দিয়ে যে কর্ম করে তাতে ডুবতে পারে। তবে তার জন্য ভক্তকেও হতে হয় শুদ্ধচর্চার অধিকারী। হতে হয় নিরহংকারী।

    ভক্তের বিনাশ নেই

    শ্রীকৃষ্ণের ভক্তদের কানে গোপীদের কানে সে ধ্বনি ঠিকই পৌঁছায়। ভাগবতে আছে, গোপীদের মধ্যে কেউ হয়তো স্বামীর সেবা করেছেন। কেউ হয়তো রান্নার কাজে ব্যস্ত। আবার কেউ হয়তো সন্তানের দেখভাল করছেন। কেউ হয়তো প্রসাধনের কাজে ব্যস্ত।

    গুরুপূর্ণিমায় গুরু-শিষ্য পরম্পরা: চার

    গুরু শিষ্য পরম্পরায় ‘দীক্ষাকরণ’ একটা বিশেষ ক্রিয়া। গুরু হিসেবে কাউকে শুধু নির্বাচন করলেই কার্য সমাপ্ত হয় না। গুরুকে রীতিমতো নিজগুণ অর্থাৎ বিশ্বাস-ভক্তি-বিনয়-শ্রদ্ধা প্রমাণ করে দীক্ষা দেয়ার জন্য রাজি করতে হয়। আর গুরু সম্মত হলেই শুরু হয় নব যাত্রা।

    গুরুপূর্ণিমায় গুরু-শিষ্য পরম্পরা: দুই

    সেসময় শিক্ষার্থীরা কেবল শিক্ষাগ্রহণের জন্যই নয়, জীবনের নিগূঢ় সত্য উপলব্ধির উদ্দেশ্যে গুরুর চরণে নিজেকে সমর্পিত করত। গুরুই একমাত্র আরাধ্য, গুরুর নির্দেশই শেষ কথা মেনে শিক্ষার্থীকে গুরুর আশ্রয়ে যেতে হতো। এটাই ছিল শিক্ষার মূল ধারা।

    শ্রী রামকৃষ্ণ ১০৮ নাম

    শ্রী রামকৃষ্ণ ১০৮ নাম স্বপ্ন যোগে জানি তোমা দ্বিজ ক্ষুদিরাম।১. শৈশবে রাখিল তব গদাধর নাম। ২. গদাই বলিয়া ডাকে চন্দ্রা ঠাকুরাণী। ৩. দুলাল রাখিলা নাম ধনী কামারিণী। ৪. গঙ্গা বিষ্ণু নাম রাখে প্রাণের স্যাঙাত। ৫. চিনু শাঁখারিয়া নাম রাখে জগন্নাথ। ৬. হলধারী রাখে নাম জগৎ জননী। ৭. জটাধারী নাম রাখে রাম রঘুমণি। ৮. ব্রাহ্মণী বলেন […]

    শ্রীশ্রী বামাক্ষ্যাপার ১০৮ নাম

    শ্রীশ্রী বাবাক্ষ্যাপার ১০৮ নাম- ওঁ বামদেব মহেশ্বরায় নমঃ। ১. তারামার আদরের ধন বামদেব নাম।২. বামাক্ষ্যাপা নামে তারে চরণে প্রনাম।৩. পিতা সর্ব্বানন্দ রাখলেন নাম শ্রীবামা চরণ।৪. মাতা রাজকুমারী ডাকেন বলি বামা প্রাণাধন।৫. গ্রামবাসী রাখিলেন নাম আটলা গ্রামের ঠাকুর।৬. ভৈরব নামেতে আলো করিলেন তারাপুর।৭. যাত্রার আসরে নিলেন নাম বাম রোঘুমণি।৮. জননী ডাকেন বলি ওরে জাদুমনি।৯. এক নাম […]

    শ্রীশ্রী নৃসিংহদেবের ১০৮ নাম

    শ্রীশ্রী নৃসিংহদেবের ১০৮ নাম- ১. ওঁ নরসিংহায় নমঃ।২. ওঁ মহাসিংহায় নমঃ।৩. ওঁ দিব্যসিংহায় নমঃ।৪. ওঁ মহাবলায় নমঃ।৫. ওঁ উগ্রসিংহ্যায় নমঃ।৬. ওঁ মহাদেবায় নমঃ।৭. ওঁ স্তম্ভজায় নমঃ।৮. ওঁ উগ্রলোচনায় নমঃ।৯. ওঁ রৌদ্রায় নমঃ।১০. ওঁ সর্বাদ্ভুতায় নমঃ।১১. ওঁ শ্রীমতে নমঃ।১২. ওঁ যোগানন্দায় নমঃ।১৩. ওঁ ত্রিবিক্রমায় নমঃ।১৪. ওঁ হরয়ে নমঃ।১৫. ওঁ কোলাহলায় নমঃ।১৬. ওঁ চক্রিনে নমঃ।১৭. ওঁ বিজয়ায় […]

error: Content is protected !!