ব্রহ্ম ধ্যান
সকল আত্মাতেই ব্রহ্মের অনন্ত মঙ্গলভাব বিভাসিত হয়ে আছে। ঈশ্বর মানুষকে জ্ঞান ও ধ্যানশক্তি দিয়েছেন। আকাশে, বাতাসে, জলে, স্থলে, সমস্ত বিশ্বপ্রকৃতিতে, আমাদের জীবনধারণের জন্য আয়োজন করেছেন। প্রথমে জড়জগতে ঈশ্বরের এই অকৃপণদানের মধ্যে ঈশ্বরের মহিমাকে ধ্যান করতে পারি।
ক্রমে জ্ঞানচর্চার দ্বারা আমরা নিজের জীবনে, আত্মীয় বন্ধুর জীবনে, সমগ্র মানব সমাজের ক্রিয়াকলাপের মধ্যে, সুখ-দু:খের ঘটনার মধ্যে ঈশ্বরের মহিমা উপলব্ধি করতে পারি। ধ্যান শক্তির চর্চার দ্বারা সমস্ত বিশ্বকার্যের মধ্যে ঈশ্বরের মহিমা উপলব্ধি করতে পারি।
ধ্যান শক্তির চর্চার দ্বারা সমস্ত বিশ্বকার্যের মধ্যে মানবাত্মার মধ্যে ও নিজ আত্মাতে পরমাত্মা বা পরব্রহ্মকে উপলব্ধি করাই হল ব্রহ্মজ্ঞান লাভ।
বৈদিক যুগে সে সব ঋষিরা ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করতে পেরেছিলেন তাঁদের বলা হত ‘ব্রহ্মজ্ঞানী’। যাঁরা সমাজে ব্রহ্ম বিষয়ে উপদেশ দিতেন, তাঁদের বলা হত ‘ব্রহ্মবিদ্’।
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
………
আরও পড়ুন-
ব্রাহ্মসমাজ
সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের সভ্য হইবার যোগ্যতা
ব্রাহ্ম ধর্মের মূল সত্য
ব্রহ্ম মন্দিরের ট্রাস্টডিড
ব্রাহ্মধর্ম্মের মূল সত্য
আত্মা
মানুষের ভ্রাতৃত্ব
উপাসনা ও প্রার্থনা
শাস্ত্র
গুরু
মধ্যবর্ত্তী ও প্রেরিত
সুখ-দু:খ : দু:খবাদ ও আনন্দবাদ
পাপ ও পুণ্য
পুনর্জ্জন্ম
পরকাল
স্বর্গ ও নরক
ধর্ম্ম রক্ষা
পরিবারে পুরুষ ও নারীর অধিকার-সাম্য
ব্রাহ্মসমাজের প্রতি ব্রাহ্মদিগের কর্ত্তব্য
সমবেত উপাসনা
পূর্ণাঙ্গ উপাসনার আদর্শ
স্তুতি
বিবিধ অবস্থায় প্রার্থনা
নৈমিত্তিক অনুষ্ঠান
সন্তান জন্ম
ব্রাহ্মধর্ম্ম গ্রহণ ও ব্রাহ্মসমাজে প্রবেশ
ধর্ম্মসাধন ব্রতে দীক্ষা
ব্রাহ্মধর্ম্ম গ্রহণ ও ধর্ম্মদীক্ষা
বিবাহ ও তাহার আনুসঙ্গিক অনুষ্ঠান
বিবাহের বাগদান
বিবাহ
মৃত্যু ও অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া
শ্রাদ্ধ
গৃহ প্রবেশ
ব্রহ্ম ও ব্রহ্মের স্বরূপ
ব্রহ্ম ধ্যান
ব্রাহ্মধর্ম
সকলেই কি ব্রাহ্ম?
ব্রাহ্মোপসনা প্রচলন ও পদ্ধতি
আদি ব্রাহ্ম সমাজ ও “নব হিন্দু সম্প্রদায়”
পূর্ণাঙ্গ উপাসনার আদর্শ