সুধি
২৬ ও ২৭ ফাল্গুন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ১১-১২ মার্চ ২০২১ খ্রিস্টাব্দ রোজ বৃহস্পতি ও শুক্রবার। পার্থিব জগতের মায়াজাল ছিন্ন করে সৃষ্টিকর্তার অপার রহস্যের সান্নিধ্য লাভকারী মহামানব হজরত দয়াল বাবা গণি শাহ্’র ভক্ত ও আশেকানদের ওরশ শরীফের শুভক্ষণ প্রতিবারের ন্যায় এবারও আমাদের আমাদের মাঝে আসন্ন।
স্বীয় সুখ বিসর্জনের মাধ্যমে প্রভু জীবাত্মার সাথে পরমাত্মার সংস্পর্শ সাধনার যে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ভক্তকুলে চিরভাস্কর করে গিয়েছেন সেই কাঙ্খিত স্মৃতিগুলো শ্রদ্ধাভরে আমরা বার্ষিক পবিত্র ওরশ শরীফের মধ্যে দিয়ে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি।
উক্ত ৩৭তম পবিত্র বার্ষিক ভক্ত ও আশেকানের ওরশ শরীফে আপনি/আপনারা সবান্ধবে আমন্ত্রিত। আসুন এই পবিত্র অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে স্রষ্টার মহিমা কীর্তনে ধ্যানমগ্ন হয়ে ইহ ও পরলৌকিক সত্বাকে উপলদ্বি করার চেষ্টা করি।
এই পবিত্র মাহফিলে সবান্ধবে অংশগ্রহণ করে অশেষ পূণ্য অর্জন করুন।
সশ্রদ্ধ দরবারী শুভেচ্ছান্তে-
আব্দুল মালেক
মো: লুৎফর রহমান
মো: ইলিয়াছ
মাইনুল হক সিকদার
মো: আবু হানিফ
যোগাযোগ:
০১৭৪৭ ৯২২৩৬৬৯
০১৮১৮১৯৯১৮১
০১৭১১২৩৯৬০৯১
০১৮১৬৩৬৫৩১৮
তারিখ:
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার।
২৬ ও ২৭ ফাল্গুন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
১১ ও ১২ মার্চ ২০২১ খ্রিস্টাব্দ।
স্থান:
দরবার-এ-এলাহী
“দয়াল নগর”
থোল্লাকান্দি, বড়িকান্দি, নবীনগর
ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানসুচি:
২৬ ফাল্গুন/১১ মার্চ ২০২১ বঙ্গাব্দ :: বৃহস্পতিবার
বাদ ফজর: তেলাওয়াত কোরান, তাসবীহ-তাহলীল ও দরুদ খানি
বাদ যোহর:
২:০০ মি. পবিত্র মাজার শরীফের গোসল দান।
৩:০৫ মি. পবিত্র মাজার শরীফের গিলাফ দান।
৩:১৫ মি. পবিত্র ওরশ শরীফের উদ্বোধনী ও পতাকা উত্তোলন।
৪:০০ মি. পবিত্র মাজার শরীফে পুষ্পমাল্য অর্পন।
বাদ আছর: জিকির ও মিলাদ মাহফিল।
বাদ মাগরিব: তাসবীহ-তাহলীল, দরুদ-খানি, মিলাদ শরীফ ও কুরবানী।
বাদ এশা: খতমে কোরান শবীনা।
রাত: ৯:০০মি. সামা ও (মুর্শিদী/কাওয়ালী) পরিবেশন।
২৭ ফাল্গুন/১২ মার্চ ২০২১ বঙ্গাব্দ :: শুক্রবার
বাদ ফজর: তেলাওয়াত কোরান, তাসবীহ-তাহলীল।
বাদ যোহর: মিলাদ শরীফ দোয়া।
বাদ আছর: তাসবীহ-তাহলীল, বেহেস্তী আঞ্জিফা ও দোয়া।
রাত: ৯:০০মি. সামা ও মুর্শিদী/কাওয়ালী পরিবেশন।
২৮ ফাল্গুন/১৩ মার্চ ২০২১ বঙ্গাব্দ :: শনিবার
মিলাদ মাহফিল ও আখেরি মোনাজাত
ব্যবস্থাপনায় :
ভক্ত-আশেকানদের পক্ষে দরবার পরিষদ
যাতায়াত:
নরসিংদী, ভৈরব, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে বাড়িকান্দি লঞ্চঘাট সন্নিকটে সিলেট, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা থেকে বাসে বা ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসে লঞ্চে বড়িকান্দি লঞ্চঘাট থেকে দরবার শরীফ।
ঢাকা থেকে বাসে বা ট্রেনে নরসিংদী শহরে নামতে হবে। সেখান থেকে অটোতে চেপে নারসিংদী লঞ্চঘাট। সেখান থেকে সলিমগঞ্জ ঘাটের লঞ্চ ধরতে হবে। সারাদিনই লঞ্চ চলে। তবে সন্ধ্যার আগেই যাওয়া ভালো। সেখান থেকে ঘণ্টা দেড়েক লাগে সলিমগঞ্জ ঘাটে যেতে।
ঘাটে নেমে সিএনজি বা অটোতে করে দয়াল বাবা গণি শাহ্ বাবার দরবারে যেতে আরো ঘণ্টা খানেক।
ভৈরব থেকে বড়িকান্দি লঞ্চঘাট থেকে দরবার শরীফ।