-বার্ট্রান্ড রাসেল
‘আমরা যদি ধরে নেই যে, জীবন প্রকৃতিতে সহজাত নয়, এবং জীবনের অস্তিত্বের আগে অবশ্যই একটা সময় ছিল, এটা তাহলে একটা অসমর্থিত ধারণা যা জীবনের আবির্ভাবকে পুরোপুরি অবোধগম্য করে তোলে।‘ ঘটনা হল, আমাদের অভিজ্ঞতার একটা চূড়ান্ত অধিযান্ত্রিক অথবা গাণিতিক ব্যাখ্যার বিরুদ্ধে জীববিজ্ঞান তার দরজা চূড়ান্তভাবে বন্ধ করে দেয়।
এই ঘটনাটা ধর্ম সম্পর্কে আমাদের ধারণার বিষয়ে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। জীবনের প্রতি সচেতন আচরণের সম্পর্ক, যান্ত্রিকতার প্রতি জীবনের আচরণের সম্পর্কের অনুরূপ। মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যার জন্য বর্তমান কোনো স্বল্পস্থায়ী মুহূর্ত নয়। এটা নিজের মধ্যে অতীত এবং ভবিষ্যৎ দুটোকেই ধারণ করে।
জীববিজ্ঞানের জীবসত্ত্বার ধারণা প্রয়োজন, সুতরায় মনস্তত্বের দরকার ব্যক্তিত্বের। একজন ব্যক্তি সম্পর্কে এটা ভাবা ভুল যে, সে কেবল একটা আত্মা’ এবং একটা শরীর নিয়ে গঠিত। অথবা এটা ধরে নেওয়াও ভুল যে, আমরা বাহ্যিক পৃথিবী নয়, কেবল সংবেদনশীলতাকেই জানি, কারণ সত্যের নিরিখে পরিপার্শ্ব আমাদের সত্ত্বার বাইরে নয়।
স্থান এবং সময় ব্যক্তিত্বকে পৃথক করে না, এরা এর মধ্যে একটা শৃঙ্খলাকে ব্যক্ত করে যাতে স্থান ও সময়ের প্রকাণ্ডতা এর মধ্যেই থাকে, এমনটাই কান্ট দেখেছিলেন। ব্যক্তিসত্ত্বাগুলোর একটি অন্যটিকে বর্জন করে না।
আমাদের অভিজ্ঞতার মধ্যে এটি একটি নিছক মৌলিক ঘটনা যে, সত্যের একটি সক্রিয় আদর্শ, ন্যায়বিচার, দানশীলতা এবং সৌন্দর্য প্রভৃতি সর্বদাই আমাদের কাছে উপস্থিত এবং এটাই আমাদের আগ্রহ, কিন্তু কেবলমাত্র ব্যক্তিগত আগ্রহ নয়। অধিকন্তু, আদর্শটা একটিই আদর্শ, যদিও এর বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ রয়েছে।
এই বক্তব্য থেকে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণে প্রস্তুত, একক ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে ঈশ্বরে পৌঁছানো। ব্যক্তিত্ব নিছক ব্যক্তিগত নয়। এই ঘটনায় এটা আমরা ঈশ্বরের উপস্থিতি হিসাবে স্বীকার করি–ঈশ্বর আমাদের বাইরের কোনো সত্ত্বা হিসাবে উপস্থিত নন কিন্তু আমাদের মধ্যে, আমাদের পারিপার্শ্বে ব্যক্তিত্বসমূহের মধ্যে ব্যক্তিত্ব হিসাবে বর্তমান।
এখানে মি.ই এস ডেরিচ ‘বিবর্তন’ শিরোনামে বলেন, তাহলে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানকারীর ধারণায় একটি জীবন্ত জীবসত্ত্বা হলো স্ব-নিয়ন্ত্রিত, স্ব-সংস্কারমূলক, ভৌত-রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সমষ্টি যা ছেদহীন আন্তঃনির্ভর ক্রম গঠন করে এবং এর মধ্যে কোনো রহস্যজনক বহিরাগত শক্তির হস্তক্ষেপ নেই।
‘কেবলমাত্র আমাদের মধ্যেই, আমাদের সত্যের সক্রিয় আদর্শ ন্যায়, দানশীলতা এবং সৌন্দর্য্যের মধ্যে, এবং অন্যদের সঙ্গে সংঘটিত সৌহার্দের মধ্যে আমরা ঈশ্বরের প্রকাশ প্রত্যক্ষ করি। আমাদের বলা হয়েছে স্বাধীনতা এবং অমরত্বের মালিক ঈশ্বর, কোনো ব্যক্তি মানুষ নয়।
কারণ এই ব্যক্তি মানুষ, যেভাবেই হোক না কেন পুরোপুরি বাস্তব নন। গোটা মানবজাতি লুপ্ত করে দিলেও, ঈশ্বর একাই সমুদয় চিরন্তনতা থেকে কেবলমাত্র বাস্তব সত্ত্বা হবেন এবং তার অস্তিত্বে আমাদের মধ্যে যা বাস্তব তাই বেঁচে থাকবে।’
একটা সান্ত্বনাযযাগ্য শেষ ভাবনা : ঈশ্বরের একমাত্র বাস্তবতা থেকে এটা বলতে হবে যে, গরিবের গরিব হবার জন্য কিছু মনে করা উচিত নয়। অপ্রয়োজনীয় বিলাসিতার মতো চলমান মুহূর্তের অবাস্তব ছায়া’ ধরার চেষ্টা নির্বুদ্ধিতা। গরিবের বাস্তবটা ধনীর চেয়ে অধিকতর সন্তোষজনক।
যারা উপবাসে রয়েছে তাদের পক্ষে এটা স্মরণ আরামদায়ক হবে যে, একমাত্র অন্তিম পরিণাম হলো আধ্যাত্মিক অথবা ব্যক্তিগত বাস্তবতা যেটা আমরা ঈশ্বরের অস্তিত্ব দিয়ে নির্দেশ করি।
এই তত্ত্ব অনেক প্রশ্ন উত্থাপন করে। আমরা সব থেকে নির্দিষ্ট বিষয়টা নিয়ে শুরু করছি। কোন অর্থে, যদি কোনো অর্থ থাকে, জীববিদ্যা কেন পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নশাস্ত্রে রূপান্তরযোগ্য হবে না? কিংবা মনোবিদ্যা জীববিদ্যায়?
রসায়নশাস্ত্র এবং পদার্থবিজ্ঞানের সঙ্গে জীববিদ্যার সম্পর্কে প্রফেসর হলডেনের ধারণাটা এখন বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞরা মান্য করেন না। হলডেনের মতের বিপরীত প্রশংসনীয় বক্তব্যটা জ্যাকুইস লোয়েবের ১৯১২ সালে প্রকাশিত পুস্তক The Mechanistic Conception of Life গ্রন্থে পাওয়া যায়।
এই বইয়ের দারুণ মজাদার কতিপয় অধ্যায় পুনরুৎপাদন সম্পর্কে পরীক্ষণের ফলাফল জানায়। প্রফেসর হলডেনের মতে এগুলো যান্ত্রিক নীতি অনুযায়ী অনির্ণেয়। অধিযান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গিটা যথেষ্ট পরিমাণে গ্রহণযোগ্য হয়ে Encyclopaedia Britannica-এর শেষ সংস্করণে অন্তভূক্ত করা হয়েছে।
এখানে মি.ই এস ডেরিচ ‘বিবর্তন’ শিরোনামে বলেন, তাহলে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানকারীর ধারণায় একটি জীবন্ত জীবসত্ত্বা হলো স্ব-নিয়ন্ত্রিত, স্ব-সংস্কারমূলক, ভৌত-রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সমষ্টি যা ছেদহীন আন্তঃনির্ভর ক্রম গঠন করে এবং এর মধ্যে কোনো রহস্যজনক বহিরাগত শক্তির হস্তক্ষেপ নেই।
এটা এবং অন্যান্য কারণে পদার্থবিজ্ঞান এবং মনস্তত্ত্বের মধ্যে পার্থক্যটা আগে-ভাবা পার্থক্যের মতো অতটা প্রশস্ত নয়। কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আমরা কী দেখব সেটা পদার্থবিদ্যা অগ্রিম জানাতে পারে এবং এই অর্থে পদার্থবিজ্ঞান মনোবিদ্যার একটা শাখা কারণ আমাদের প্রত্যক্ষ করার বিষয়টা একটা মানসিক ঘটনা।
জীবন্ত বস্তুতে এমন প্রক্রিয়া রয়েছে যা পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নশাস্ত্রে হ্রাসযোগ্য নয়, এমন কোনো ইঙ্গিতের জন্য আপনার এই লেখাটা পড়া বৃথা হবে।
লেখক এটা বলছেন যে, জীবন্ত এবং মৃত বস্তুর মধ্যে কোনো স্পষ্ট রেখা নেই, জীবন্ত এবং মৃত বস্তুর মধ্যে কোনো বাঁধাধরা রেখা টানা যায় না। কোনো বিশেষ জীবন্ত রাসায়নিক দ্রব্য, মৃত বস্তু থেকে পৃথক বিশেষ কোনো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, এবং কোনো বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ শক্তিকে কাজ করতে দেখা যায় না।
প্রক্রিয়ার মধ্যে প্রতিটি পদক্ষেপ নির্ধারিত হয় পূর্ববর্তী কোনো কিছুর দ্বারা এবং যা অনুসৃত হয় তাকে নির্ধারণ করে। জীবনের উৎস সম্পর্কে ‘এটা ধরে নিতেই হবে যে, বহুপূর্বে যখন অবস্থা অনুকূলে এল, নানা ধরনের তুলনামূলকভাবে উন্নত যৌগ তৈরি হলো।
এসবের অনেকগুলো সম্পূর্ণ অস্থায়ী হবে, গঠনের সঙ্গে সঙ্গে ভেঙে পড়বে, অন্যগুলো স্থায়ী এবং পুরোপুরি থেকে যাবে। কিন্তু আরও অন্যেরা যত দ্রুত ভাঙবে ততই পুনর্গঠিত এবং সংলগ্ন হতে চেষ্টা করবে।
একবার এভাবে শুরু করে এ-ধরনের বিকাশশীল যৌগ অথবা মিশ্রণ অবশ্যম্ভাবীভাবে নিজেকে চিরস্থায়ী করে তুলতে চায় এবং অন্যদের যারা কম জটিল তাদের সঙ্গে যুক্ত হতে অথবা অন্যদের খাদ্য হিসাবে পেতে চায়। প্রফেসর হলডেনের থেকে পৃথক এই ধারণা বর্তমানের জীববিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রবল।
তারা এ বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেন যে, জীবন্ত এবং মৃত বস্তুর মধ্যে কোনো স্পষ্ট রেখা নেই। কিন্তু প্রফেসর হলডেন মনে করেন যে, আমরা যাকে মৃত বস্তু বলে ভাবি সেটি সত্যিকারে জীবন্ত বস্তু। জীববিজ্ঞানীদের অধিকাংশ মনে করেন যে, জীবন্ত বস্তু আসলে একটি ভৌত রাসায়নিক যান্ত্রিকতা।
শারীরবিদ্যা এবং মনস্তত্ত্বের মধ্যে সম্পর্কের প্রশ্নটা অধিকতর জটিল। এ নিয়ে দুটো স্পষ্ট প্রশ্ন রয়েছে। আমাদের শারীরিক আচরণ কি কেবলমাত্র মনস্তাত্ত্বিক কারণে ঘটে বলে ধরা যাবে? মনের ঘটনার সঙ্গে দেহের সংঘটনশীল কার্যাবলীর সম্পর্ক কী?
কেবলমাত্র শারীরিক আচরণই কি মানুষের পর্যবেক্ষণের জন্য উন্মুক্ত? আমাদের চিন্তা অন্যেরা অবধারণ করতে পারে। কিন্তু কেবলমাত্র আমরাই সেটা প্রত্যক্ষভাবে উপলব্ধি করতে পারি। অন্ততপক্ষে এটাই আমাদের সাধারণ জ্ঞানের কথা।
তাত্ত্বিক কড়াকড়িতে আমরা শরীরের কার্যাবলী প্রত্যক্ষ করতে পারি না, কিন্তু প্রত্যক্ষ করি কতিপয় ফলাফল যেগুলো আমাদের উপর বর্তায়। একই সময়ে অন্যেরা যা প্রত্যক্ষ করে সেটা একরকম হতে পারে, কিন্তু তাদের এই প্রত্যক্ষ করাটা আমাদের প্রত্যক্ষ করা থেকে পরিমাণে কম-বা বেশি হবে।
এটা এবং অন্যান্য কারণে পদার্থবিজ্ঞান এবং মনস্তত্ত্বের মধ্যে পার্থক্যটা আগে-ভাবা পার্থক্যের মতো অতটা প্রশস্ত নয়। কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আমরা কী দেখব সেটা পদার্থবিদ্যা অগ্রিম জানাতে পারে এবং এই অর্থে পদার্থবিজ্ঞান মনোবিদ্যার একটা শাখা কারণ আমাদের প্রত্যক্ষ করার বিষয়টা একটা মানসিক ঘটনা।
কোনো আস্থা সহকারে এই দুটো প্রশ্নের কোনোটারই উত্তর দেওয়া যাবে না, যদিও প্রথম প্রশ্নটার সদর্থক উত্তরের সপক্ষে কিছু সাক্ষ্য রয়েছে। সাক্ষ্যটা প্রত্যক্ষ নয়, আমরা যেভাবে শুক্রগ্রহের চলাফেরা নির্ণয় করি, সেভাবে মানুষের গতিবিধি নির্ণর করতে পারি না।
সেইসব অভিলাষ যেগুলো কেবল অভিজ্ঞতালব্ধ, তাকে প্রমাণযোগ্য ঘোষণা করে সেগুলোর মাধ্যমে এই দৃষ্টিকোণ আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সামনে চলে এসেছে। এর সাথে এই ঘটনাটাও যুক্ত থাকে যে, একটা সত্যতা নিরূপণ সর্বদা মানুষের দ্বারা একটা প্রত্যক্ষকরণ এবং সেই কারণে এটা একটা এমন ঘটনা যা মনস্তত্ব বিবেচনা করে।
কিন্তু এসব কিছুই তাদের অনুশীলনে নয়, দুটো বিজ্ঞানের দর্শনের অন্তর্ভুক্ত। বিষয়বস্তুগত সৌহার্দ সত্ত্বেও এদের প্রকরণ স্বতন্ত্রই থাকে।
ঠিক আগের অনুচ্ছেদের শুরুতে উত্থাপিত প্রশ্ন দুটো, যে-দুটো প্রশ্নের বিষয় আগের একটা অধ্যায়েও দেখেছি, সেখানে ফিরে গিয়ে বলতে হয়, যদি আমাদের সমুদয় শারীরিক ক্রিয়াকলাপের শারীরবিদ্যাগত কারণ থাকে, তাহলে আমাদের মন কার্য-কারণগতভাবে গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে।
কেবলমাত্র শারীরিক কাজের দ্বারা আমরা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি, অথবা বাইরের পৃথিবীর উপর কোনো ফলাফল পেতে পারি, যেগুলোকে আমরা কেবল বস্তু বলেই ভাবি যদি এটা আমাদের শরীর যা করে তাকে প্রভাবিত করতে পারে।
যাই হোক, যা মানসিক এবং যা শারীরিক, এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলো কেবল একটা সুবিধার বিষয়। আমাদের শারীরিক কাজের কারণসমূহ পুরোপুরি পদার্থবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে, এবং মানসিক ঘটনাসমূহ এসবের কারণ হতে পারে। বাস্তব বিষয়টা মন এবং শরীরের সংশ্লিষ্টতায় বর্ণনা করা যাবে না।
এটা সম্ভবত এভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে, আমাদের শারীরিক ক্রিয়াসমূহ কি ভৌত-রাসায়নিক নিয়মে নির্ধারিত? এবং যদি সেটাই হয়, তা সত্ত্বেও মনস্তত্ত্বের একটা স্বাধীন-বিজ্ঞান কি এখানে নেই, যার মধ্যে কৃত্রিমভাবে গঠিত বস্তুর ধারণার হস্তক্ষেপ ছাড়া আমরা মানসিক ঘটনাগুলোকে সরাসরি বুঝতে চাই?
কোনো আস্থা সহকারে এই দুটো প্রশ্নের কোনোটারই উত্তর দেওয়া যাবে না, যদিও প্রথম প্রশ্নটার সদর্থক উত্তরের সপক্ষে কিছু সাক্ষ্য রয়েছে। সাক্ষ্যটা প্রত্যক্ষ নয়, আমরা যেভাবে শুক্রগ্রহের চলাফেরা নির্ণয় করি, সেভাবে মানুষের গতিবিধি নির্ণর করতে পারি না।
কিন্তু মানুষের শরীর এবং নিম্নতর জীবনের ধরনের মধ্যে কোনো স্পষ্ট রেখা টানা যায় না। কোথাও এমন কোনো ফাঁক নেই যা আমাদের এমনটা বলতে প্রলুব্ধ করবে–এখানে পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নবিদ্যা পর্যাপ্ত নয়। এবং এতক্ষণ আমরা যা দেখলাম, জীবন্ত এবং মৃত দ্রব্যের মধ্যে কোনো স্পষ্ট রেখা নেই।
(চলবে…)
<<মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : প্রথম কিস্তি ।। মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : তৃতীয় কিস্তি>>
…………………….
অশেষ কৃতজ্ঞতা
ধর্ম ও বিজ্ঞান : বার্ট্রান্ড রাসেল
অনুবাদক- আতা-ই-রাব্বি
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
……………………
আরও পড়ুন-
মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : প্রথম কিস্তি
মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : দ্বিতীয় কিস্তি
মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : তৃতীয় কিস্তি
মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : চতুর্থ কিস্তি
মহাজাগতিক উদ্দেশ্য : পঞ্চম কিস্তি
……………………………..
আরও পড়ুন-
মহাবিশ্বের উৎপত্তি : প্রথম কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি : দ্বিতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : প্রথম কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : দ্বিতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : তৃতীয় কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : চতুর্থ কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : পঞ্চম কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : ষষ্ঠ কিস্তি
মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি : সপ্তম কিস্তি
সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে প্লাতনের মতবাদ
মহাবিশ্বের সৃষ্টি কাহিনী
পবিত্র কোরানে সৃষ্টিতত্ত্ব
আরশ ও কুরসী সৃষ্টির বিবরণ
সাত যমীন প্রসঙ্গ
সাগর ও নদ-নদী
পরিচ্ছেদ : আকাশমণ্ডলী
ফেরেশতা সৃষ্টি ও তাঁদের গুণাবলীর আলোচনা
পরিচ্ছেদ : ফেরেশতাগণ
জিন সৃষ্টি ও শয়তানের কাহিনী
সীরাত বিশ্বকোষে বিশ্ব সৃষ্টির বিবরণ
আদম (আ) পৃথিবীর আদি মানব
আদম সৃষ্টির উদ্দেশ্য
আদম (আ)-এর সালাম
আদম (আ)-এর অধস্তন বংশধরগণ
হাদীসে আদম (আ)-এর সৃষ্টি প্রসঙ্গ
আদম (আ)-এর সৃষ্টি