নিঝুম নিশীথ রাত। নাটোরের রাজপ্রাসাদে রাণী গভীর ঘুমে মগ্ন রয়েছেন। এক দুঃস্বপ্ন দেখার পর তাঁর ঘুম ভেঙে গেল। ভয়ে বিহ্বল হয়ে পালঙ্কে উঠে বসলেন। ভাবতে লাগলেন, একি ভয়ঙ্কর কথা! তারাপীঠের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা তারা আজ চারদিন উপবাসী।
স্বপ্নযোগে দেবী এইমাত্র তাঁর সম্মুখে আবির্ভূতা হয়েছিলেন। মুখে তাঁর বিষাদের চাপ। দেবী সকাতরে বললেন, ‘যুগযুগান্তর ধরে আমি এই মহাশ্মশান সিদ্ধপীঠে বিরাজ করছি। রানী, কিন্তু এবার দেখছি, বিদায় না নিয়ে আর উপায় নেই। মন্দিরের পুরোহিত আর তোমার দারোয়ান আমার প্রিয় পুত্র ক্ষেপাকে নিষ্ঠুরভাবে মেরেছে।
তাদের এ আঘাত পড়েছে আমারই গায়ে এই দেখ, আমার পিঠে রক্তের দাগ। আর এর কারণ অতি সামান্য। মন্দিরে আমার কাছে তখন ভোগ নিবেদন করা হয়েছে। আমার পাগল ছেলেকে ডেকে বললাম, ক্ষেপা আয়, আমার সঙ্গে খাবি। তাই সে মন্দিরে ঢুকে খেতে বসেছিল। এই তার অপরাধ। ক্ষেপাকে আজ চারদিন প্রসাদ দেয়নি। অনাহারে সে শ্মশানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ওরে, ছেলে না খেলে কি মা খেতে পারে? তাই আমিও রয়েছি উপবাসী।’
রানী বেদনার সুরে কেঁদে উঠলেন। তারপর তাঁর মিনতি শুনে দেবী বললেন, ‘আচ্ছা! আমি তারাপীঠ ছেড়ে যাবো না। কিন্তু এখন থেকে ব্যবস্থা কর, রোজ আমার ভোগের আগে আমার প্রিয় পুত্র ক্ষেপাকে খেতে দিতে হবে।’
বলাবাহুল্য, রানী তক্ষুণী স্বীকার করলেন, ‘এখন থেকে তারাপীঠে ভোগ নিবেদনের আগে দেবীর এই নির্দেশই পালন করতে হবে। তাছাড়া ক্ষেপার সেবা পরিচর্যারও আর কখনো কোন ত্রুটি হবে না।’
পুরোহিত ও পাণ্ডার দল তখন ‘হায় হায়’ করে চারিদিক থেকে ছুটে আসলেন। ক্ষেপাকে তারা সবাই মিলে গালাগালি দেওয়াতে তিনি পরমানন্দে বলে উঠলেন, ‘বেশ করেছি, আমার মায়ের গায়ে আমি মুতেছি, তোদের তাতে কিরে শালারা।’
ভয়ে বিস্ময়ে সেই রাতে রানীর ঘুম আর হলো না। পালঙ্কে শুয়ে শুয়ে খালি এই স্বপ্নের কথা তাঁর মনের মধ্যে আলোড়ন করছে। তাছাড়া আরও ভাবছেন, কে এই ক্ষেপা? কি মহা ভাগ্যবান সাধক সে! ব্রহ্মময়ী তারামায়ের সে আদরের দুলাল হয়ে উঠেছে। অপূর্ব একাত্মতা এই ক্ষেপার সাথে জননী তারাদেবীর! নাহলে তার পিঠের আঘাত মায়ের দিব্য অঙ্গে কেন এমন করে লাগে?’
সকালেই নাটোর প্রাসাদে দেওয়ানজীকে ডাকা হল। ছলছল চোখে রানী তাঁর স্বপ্নের কাহিনী বললেন। তারপর বললেন কত ক্ষতি স্বীকার করে নাটোরের নিজস্ব মৌজার বিনিময়ে রাজা আসাদুল্লা খাঁর মৌজা তারাপীঠকে এই রাজসরকারের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই সিদ্ধপীঠের কোনো অবমাননা না হয়, মায়ের সেবার কোনরূপ বিঘ্ন না হয়, সেজন্যে এটা করা হয়েছিল। অথচ আমাদেরই সেবা ব্যবস্থার মধ্যে থেকে মা আমার আজ চারদিন যাবৎ উপবাসী!
রজসরকারের হুকুম নির্দেশাদিসহ দুজন বিশিষ্ট কর্মচারী ভোরবেলায়ই তারাপীঠে রওনা হয়ে গেলেন। সঙ্গে পূজা ও ভোগের প্রচুর উপকরণ। দেবীর স্বপ্নদেশ আর রানীর হুমকি শুনে তারাপীঠের সকলের বিস্ময়ের সীমা রইল না। মন্দিরের পুরোহিত ও দারোয়ান সেদিনই পদচ্যুত হল। কিন্তু এত কাণ্ডের যিনি নায়ক, সেই ক্ষেপা বাবা কোথায়?
রাজপুরুষদের আগমনের কথা শুনে বালকবৎ মহাসাধক ভয়ে কোথায় লুকিয়ে রয়েছিলেন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাঁকে পাওয়া গেল। কর্মচারীদ্বয় তখন জোড়হাতে নাটোর-রাজের তরফ থেকে এই মহাপুরুষের নিকট ক্ষমা চাইলেন। ষোড়শোপচারে তারাময়ের পূজা ও ভোগ দেওয়া হল। স্থায়ী নির্দেশ রইল, ‘এখন থেকে তরামায়ের ভোগের আগে মায়ের আদরের ছেলে ক্ষেপাকে ভোজন করাতে হবে।’
আর একবারের ঘটনা। ক্ষেপা তখন প্রায়ই ধ্যানাবস্থা ও সমাধিতে মগ্ন থাকেন। কখনও বাহ্যজ্ঞানহীন, কখনও বা একেবারে বালকবৎ ভাব। একদিন তো ভাবোন্মত্ত অবস্থায় তিনি মন্দিরে মায়ের গায়ে মলমূত্র ত্যাগ করে বসলেন।
পুরোহিত ও পাণ্ডার দল তখন ‘হায় হায়’ করে চারিদিক থেকে ছুটে আসলেন। ক্ষেপাকে তারা সবাই মিলে গালাগালি দেওয়াতে তিনি পরমানন্দে বলে উঠলেন, ‘বেশ করেছি, আমার মায়ের গায়ে আমি মুতেছি, তোদের তাতে কিরে শালারা।’
মায়ের আদরের দুলাল। তাঁর কোনো কাজের ত্রুটি ধরবার প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে দেবী বিগ্রহ অপবিত্র করার প্রশ্নই ওঠে না, ‘মায়ে-পোয়ের ব্যাপারে অপরের মাথা ঘামানোর কোন প্রয়োজন নেই।’
সকলে এক মহাসঙ্কটে পরলেন। তারা মায়ের পবিত্র বিগ্রহ অপবিত্র হয়ে গেছে। বিশেষ শাস্ত্রীয় অনুষ্ঠান ও পূজা পদ্ধতির মধ্য দিয়ে আবার তাঁহার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা দরকার। নাটোর রাজসরকারকে সেদিনই খবর পাঠানো হল। এবার আসে মায়ের আর এক প্রত্যাদেশ!
কর্তৃপক্ষ তারাপীঠে লোক পাঠিয়ে জানিয়ে দিলেন, মায়ের পূজা আগের মতই চলতে থাকবে। ক্ষেপা বাবা সেচ্ছাময় সতন্ত্র পুরুষ, মায়ের আদরের দুলাল। তাঁর কোনো কাজের ত্রুটি ধরবার প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে দেবী বিগ্রহ অপবিত্র করার প্রশ্নই ওঠে না, ‘মায়ে-পোয়ের ব্যাপারে অপরের মাথা ঘামানোর কোন প্রয়োজন নেই।’
তারামায়ের এ প্রিয় পাগলা ছেলেই বহুবিশ্রুত তন্ত্রসিদ্ধ মহাপুরুষ বামাক্ষেপা। ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলায় শক্তি সাধনার এক অগ্নি-শিখারূপে ক্ষেপার যে মহাজীবন প্রজ্বলিত হয়, তার আলোতে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে বহু ভাগ্যবান সাধকের জীবন।
তারাপীঠের অদূরে আটলা গ্রামে বামাক্ষেপার জন্ম। বাংলা ১২৪৪ সনের শিবচতুর্দশীর রাতে তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণের সমসাময়িক। ঠাকুর রামকৃষ্ণের সংস্পর্শে আসার পর নরেন্দ্রনাথের একবার ইচ্ছা হয় বামাক্ষেপাকে দর্শন করার। নরেন্দ্রনাথের বয়স তখন মাত্র ১৯ বছর। সেকথা তিনি তাঁর কলেজের সহপাঠী শরৎচন্দ্র চক্রবর্তীকে জানান। শরৎচন্দ্র তাঁকে বলেন, ‘তুমি তো ঠাকুরের দেখা পেয়েছো। আবার কেন সেই ব্রহ্মজ্ঞ পুরুষকে দেখতে চাও?’
ব্রহ্মজ্ঞ পুরুষদের চারটি অবস্থা বালকবৎ, জড়বৎ, উন্মাদবৎ এবং পিশাচবৎ। এই চারটি অবস্থাই ব্যামাক্ষেপার মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু ঠাকুর রামকৃষ্ণের মধ্যে পিশাচবৎ ভাবটি অনুপস্থিত ছিল। তাই বামাক্ষেপাকে দেখার জন্য নরেন্দ্রনাথ আকুল হয়ে ওঠেন। শরৎচন্দ্রকে নিয়ে নরেন্দ্রনাথ চলে এলেন তারাপীঠে।
দেখা হল দু’জনের। সে এক মহাসন্ধিক্ষণ। বামাক্ষেপা ও নরেন্দ্রনাথ দু’জনেই দু’জনের দিকে দীর্ঘক্ষণ অপলক তাকিয়ে। আনন্দে আপ্লুত। দুজনের চোখেই জল। এক অপার আনন্দ নিয়ে ফিরলেন নরেন্দ্রনাথ। আর তাঁর সম্পর্কে বামাক্ষেপা তাঁর বন্ধু শরৎচন্দ্রকে বললেন, এই যুবক একদিন ধর্মের মুখ উজ্জ্বল করবে।
বামাক্ষেপা সন্দর্শনে গিয়েছিলেন বহু মনীষী। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। ব্রাহ্ম হলেও তিনি বামাক্ষেপাকে দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। একদিন তিনি গেলেন তারাপীঠে। দুজনার কথা হল কিছুক্ষণ। ফেরার সময় বামাক্ষেপা মহর্ষিকে বললেন, ‘ফেরার পথে ট্রেন থেকেই দেখতে পাবে একটা বিশাল মাঠ।
সেই মাঠের মাঝখানে আছে একটা ছাতিম গাছ আছে। তার নীচে বসে ধ্যান করবে। দেখবে মনের ভেতরে আনন্দের জ্যোতি জ্বলে উঠছে। ওখানে একটা আশ্রম বানাও দেখি। আহা, শান্তি শান্তি!’
একথা বলে যেই তিনি মূর্তি স্পর্শ করতে যাবেন, তখনই উপস্থিত ব্রাহ্মণরা বাঁধা দিয়ে উঠলেন। বললেন, বাইরের কাউকে তাঁরা দেবীমূর্তি স্পর্শ করতে দেবেন না। এতে বামাক্ষেপার খুব কষ্ট হল।
ফেরার পথে সেই মাঠ এবং ছাতিম গাছ দেখে তিনি চমৎকৃৎ হলেন। সেখানে বসে ধ্যানে মগ্নও হলেন। সত্যিই এ এক অলৌকিক আনন্দের স্বাদ পেলেন যেন। তিনি ঠিক করলেন এখানেই তিনি আশ্রম স্থাপন করবেন। সেই স্থানই আজকের শান্তিনিকেতন। বহু মনীষী একসময় তাঁর টানে তারাপীঠে ছুটে গিয়েছিলেন। তার মধ্যে অন্যতম হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, চারণকবি মুকুন্দদাস প্রমুখ।
বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মা এবং স্ত্রীকে নিয়ে তারাপীঠে বামাক্ষেপাকে দর্শন করার জন্য গিয়েছিলেন। আশুতোষ বামাক্ষেপাকে ভক্তিভরে প্রণাম করতেই তিনি বলে উঠেছিলেন, ‘যা যা, তোর মনের ইচ্ছা পূর্ণ হবে। তুই শালা জজ হবি।’
অবাক হয়ে আশুতোষ ঠাকুরের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলেন। কী করে ঠাকুর তাঁর মনের কথা বুঝলেন? তিনি তো তখন হাইকোর্টের আইনজীবী। কিন্তু মনে জজ হওয়ার খুব ইচ্ছে ছিল তাঁর। ১৯০৪ সালে তিনি হাইকোর্টের জজ হন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও একবার চারণকবি মুকুন্দদাসের সঙ্গে তারাপীঠে গিয়ে বামাক্ষেপার সঙ্গে দেখা করার জন্য সারাদিন অপেক্ষা করেছিলেন। সন্ধ্যায় বামাক্ষেপার সঙ্গে তাঁদের দেখা হয়। মুকন্দদাসকে দেখে বামাক্ষেপা বললেন, ‘তোর ফুটুস কলটা নদীতে ফেলে দিয়ে আয়।’ উল্লেখ্য, চারণকবির কোমরে গোঁজা ছিল একটা রিভলভার। তারপর তিনি রবীন্দ্রনাথকে বললেন, ‘তোর খুব নামডাক হবে।’ দুজনকে তারামায়ের প্রসাদ খাইয়ে তিনি ছেড়েছিলেন।
বামাক্ষেপা একবার কলকাতায় এসেছিলেন। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে মহারাজা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের উদ্যোগে তিনি কলকাতায় আসেন। সেবার তিনি কালীঘাটে যান মা কালীকে দর্শন করতে। আদিগঙ্গায় স্নান করে তিনি এসে দাঁড়ালেন মায়ের মূর্তির সামনে। বললেন, ‘চল মা, তোকে আমি তারামার কাছে নিয়ে যাব।’
একথা বলে যেই তিনি মূর্তি স্পর্শ করতে যাবেন, তখনই উপস্থিত ব্রাহ্মণরা বাঁধা দিয়ে উঠলেন। বললেন, বাইরের কাউকে তাঁরা দেবীমূর্তি স্পর্শ করতে দেবেন না। এতে বামাক্ষেপার খুব কষ্ট হল।
শিশুর মতো অভিমান করে বলে উঠলেন, চাই না আমি মা কালীকে। অমন রাক্ষুসে রূপ। এর থেকে আমার তারামা ভালো। আহা, আমার তারা মায়ের রূপের কী বাহার! একথা বলে তিনি মন্দির থেকে বেরিয়ে গেলেন।
বামাক্ষেপার বহু লীলার সাক্ষী তারপীঠ। মন্দির, জীবিতকুণ্ড, দ্বারকা নদী, শ্মশান সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে এই যোগীপুরুষের স্মৃতি। তারাপীঠ তাই যেন মা ও ছেলের লীলাপ্রাঙ্গণ।
এরপরে অন্যান্যরা যখন ভুল বুঝতে পেরে তাঁর কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে বললেন, ঠাকুর আপনি ফিরে চলুন। আমাদের ভুল হয়েছে। আপনি মূর্তি স্পর্শ করতে পারবেন। কিন্তু তিনি আর ফিরে যাননি। মন্দির থেকে বেরিয়ে চলে যান। এমনই ছিল তাঁর গভীর অভিমান।
তারাপীঠের তারামা আর বামাক্ষেপা এক হয়ে গিয়েছে। বহু মানুষের সাধনক্ষেত্র হলেও তারাপীঠ আর বামাক্ষেপা আজ সমার্থক। যেভাবে দক্ষিণেশ্বর মন্দির এবং ঠাকুর রামকৃষ্ণ হয়ে আছেন। বামাক্ষেপার বহু লীলার সাক্ষী তারপীঠ। মন্দির, জীবিতকুণ্ড, দ্বারকা নদী, শ্মশান সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে এই যোগীপুরুষের স্মৃতি। তারাপীঠ তাই যেন মা ও ছেলের লীলাপ্রাঙ্গণ।
………………………………………
ভারতের সাধক (১২ খণ্ড).
লেখক: শঙ্করনাথ রায় ও বর্তমান পত্রিকা’র সন্দীপন বিশ্বাসের লেখা থেকে
পুনপ্রচারে বিনীত: প্রণয় সেন
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
…………………………
আরও পড়ুন-
যোগীবর শ্যমাচরণ লাহিড়ী মহাশয়
মহাযোগী শ্রীশ্রী তৈলঙ্গস্বামী
ত্রৈলঙ্গ স্বামীর কিছু কথা
গাঁধীজিকে ক্রিয়াযোগে দীক্ষা দিয়েছিলেন তিনি
তারা মায়ের আদরের দুলাল ‘বামাক্ষেপা’
মহর্ষি মহেশ যোগীর কথা
স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের দর্শনলাভ : যোগী-কথামৃত থেকে
‘বাবাজী’ আধুনিক ভারতের মহাযোগী
বিনিদ্র সাধু
রামদাস বাবাজী
সীতারাম
তারাপীঠের ‘বামদেব’
বহুবর্ষজীবি শ্রীশ্রী বরফানী দাদাজি
মহাবতার বাবাজীর দর্শন লাভ: এক
মহাবতার বাবাজীর দর্শন লাভ: দুই
যোগীবর শ্রীশ্রী অমল বিকাশ চৌধুরী: এক
যোগীবর শ্রীশ্রী অমল বিকাশ চৌধুরী: দুই
যোগীবর শ্রীশ্রী অমল বিকাশ চৌধুরী: তিন
1 Comment