ভবঘুরেকথা
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী

মনোমোহন আরও ভাবলেন, তাঁর গুরুদেব শৈব না শাক্ত না বৈষ্ণব -এ বিচার বা প্রশ্ন তিনি কোনদিন করবেন না। যদিও তিনি পরম বৈষ্ণবের মতো শ্রীহরির চরণে সমস্ত প্রাণমন সমর্পণ করেছেন, মেঘবর্ণাঙ্গ গগনসদৃশ বিশ্বাধার বিষ্ণুর ধ্যানে বিধৃত করেছেন সমস্ত অন্তরাত্মা, তথাপি এবার থেকে মহাযোগী বালানন্দ ব্রহ্মচারীকেই গুরুরূপে বরণ করে নেবেন অকুণ্ঠচিত্তে।

মনে মনে বলতে লাগলেন মনোমোহন, গুরুব্রহ্মা, গুরুবিষ্ণু, গুরুদেবো মহেশ্বর। এবার হতে গুরুদেবই হবেন তাঁর জীবনের একমাত্র ধ্রুবতারা। তাঁকে লক্ষ্য রেখেই জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করে চলবেন তিনি। ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের মিলিত ও মূর্ত প্রতীকরূপে গুরুই এবার থেকে অবিরাম বিরাজ করবেন তাঁর চিত্তপদ্মে।

পরদিন আবার কথাবার্তা হলো। তারযোগে বাড়িতে বাবা মাকে খবর দিয়ে মনোমোহনকে অনেক করে বোঝালেন স্বামীজী। বললেন, তোমার বাবা মার অনুমতি ছাড়া তোমাকে সংসার-আশ্রম ত্যাগ করার কথা বলতে পারি না।

মনোমোহন এক গভীর আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, আমার বাবা ধর্মপ্রাণ, তিনি কখনই ধর্মপথে অগ্রসর হতে আমায় বাঁধা দেবেন না। আপনার দয়া হলে আমার মা-ও নিশ্চয় অনুমতি দেবেন।

স্বামীজী আবার বললেন, এ পথে বহু কষ্ট ও তিতিক্ষার দরকার হয়। তুমি আদর যত্নে পালিত হয়েছ। কখনো কোন কষ্ট করনি। সুতরাং এ পথ তোমার নয়।

তেমনি দৃঢ়তার সঙ্গে উত্তর দিলেন মনোমোহন, এ পথে আসবার বাসনা মনে জাগবার সঙ্গে সঙ্গে আমি নানারকমের তিতিক্ষা সকলের অলক্ষ্যে অগোচরে করে দেখেছি। যেমন, ভিজে কাপড় গায়ে শুকিয়ে নেওয়া, ভাল শয্যা ত্যাগ করে মাটিতে শোয়া, ভৃত্যদের জন্য তৈরি অপেক্ষাকৃত নিকৃষ্ট খাদ্য খাওয়া প্রভৃতি কষ্টকর কাজগুলি আমি অভ্যাস করে ফেলেছি।

মোহনানন্দের কথা শুনে আশ্চর্য হয়ে গেলেন বালানন্দ ব্রহ্মচারী। জন্মের পর থেকে ভোগ সুখের প্রাচুর্যের মধ্যে লালিত-পালিত হয়েছেন মনোমোহন, তবু তাঁর মধ্যে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জেগেছে মুক্তির আকাঙ্ক্ষা। এ সত্যিই আশ্চর্যের কথা।

খবর পেয়ে বাবা মা এসে মনোমোহনকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার জন্য চেষ্টা করতে লাগলেন। প্রথমে অনুরোধ, পরে অনুনয়, সবশেষে কান্নাকাটি। কিন্তু কোন ফলই হলো না। একেবারে যেন পাথর হয়ে গেছেন মনোমোহন। জগৎপিতার সন্ধানে ব্যাকুল হয়ে উঠেছে তাঁর সমস্ত অন্তরাত্মা, তাই পার্থিব পিতামাতাকে চোখে চেয়ে একবারও দেখছেনও না।

অবশেষে বাবা বুঝলেন। কিন্তু মা বুঝেও বুঝলেন না। হেমচন্দ্র স্বভাবতঃই ধর্মপ্রবণ। সংসারে থাকলেও মন তাঁর কখনো কোন বিষয়াসক্তিতে জড়িয়ে পড়েনি। কারণ যে জীবন নলিনীদলগত জলের মত চপল সে জীবনের প্রকৃত স্বরূপ জানতে বাকি ছিল না তাঁর।

যে-মুক্তির একটি গোপন আকাঙ্ক্ষা তাঁর সংসার জীবনের অন্তরালে সূক্ষ্মভাবে বয়ে চলেছে তাঁর অন্তরে, সেই মুক্তির জন্য তাঁর পুত্র যদি সংসার ত্যাগ করে তবে কোন্ মুখে তাকে প্রতিনিবৃত্ত করবেন? কিন্তু মা বিনয়নী দেবী অতশত বোঝেন না।

সেদিন শারদীয় মহাষ্টমী। ঘটে পটে দেবী ভগবতীর পূজা হচ্ছে আশ্রমে। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রহ্মচর্যে দীক্ষিত হয়ে সাধুজীবন শুরু করবেন মনোমোহন। হোমাগ্নির তাপে ও নানারকমের ফুলের গন্ধে এক পবিত্র ভাবের পরিবেশ গড়ে উঠেছে।

মনোমোহনের প্রতি তাঁর অন্তরের টান যেন একটু বেশী। তাঁর আরও দুটি পুত্রসন্তান থাকলেও অঙ্গকান্তির কমনীয়তা ও স্বভাবের মাধুর্যের জন্য মনোমোহন তাঁর স্নেহবিধৌত মনোভূমির এক বিরাট অংশ দখল করেছিলেন। তাঁর আদরের মোহনকেই তিনি তাঁর গর্ভের শ্রেষ্ঠ ফল বলে গণ্য করতেন।

মনোমোহন কিন্তু অটল। অনেক কান্নাকাটি করেও কোন ফল হলো না। তখন বিনয়নী দেবী গুরুদেবকে বললেন, আমার ছেলেকে ফিরিয়ে দিন।

কিন্তু গুরুদেবের কথাতেও কোন কাজ হলো না। মনোমোহনের সেই এক কথা। গুরুদেব এখানে আশ্রয় না দিলে তিনি হরিদ্বারে চলে যাবেন।

তখন বিনয়নী দেবী ক্ষোভে দুঃখে গুরুদেবকে একটি কঠোর কথা বলে ফেললেন। তিনি বললেন, আপনি শেষে আমার ছেলেধরা গুরু হলেন?

কথাটা শুনে মর্মাহত হলেন বালানন্দ স্বামী। ভাল কথায় যখন কোনমতেই বোঝাতে পারলেন না বিনয়নী দেবীকে, তখন তাঁকে একটি ভয়ানক কথা বলবার জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠলেন। তিনি বললেন, তোমার বড় ছেলে মণিকে ত আমি কেড়ে নিইনি, সে আজ কোথায় গেল?

যিনি তোমার মণিকে কেড়ে নিয়েছেন, তিনি যদি তোমার মোহনকেও কেড়ে নেন, তবে তুমি কী করতে পার? তুমি যদি জোর করে মোহনকে আবার সংসারে টেনে নিয়ে যাও, তাহলে কিছুতেই তার জীবন রক্ষা হবে না।

গুরুদেবের কাছ থেকে এই ভয়ানক কথা শুনে ভয়ে শিউরে উঠলেন বিনয়নী দেবী। তিনি নিজের ভুল বুঝতে পেরে গুরুদেবের পা দুটি ধরে বললেন, আজ থেকে আমি আমার মোহনকে আপনার চরণে সমর্পণ করলাম।

শাস্ত্রবাক্য প্রকৃতি অনুসারে তিন ভাগে বিভক্ত। মানুষকে বোঝাবার জন্য সাধুরা এই তিন রকমের বাক্য ব্যবহার করে থাকেন। এই ত্রিবিধ বাক্যের নাম হলো যথার্থ, রোচক এবং ভয়ানক।

কোন সত্য কথা যথাযথভাবে বলা হলে তাকে বলে যথার্থ বাক্য। কোন কথাকে হৃদয়গ্রাহী বা মধুর করে বললে তা হয় রোচক বাক্যে। কেউ কোন সত্যবাক্য না মানলে তার ভয়াবহ পরিণামের সঙ্গে যখন বাক্যটি বিবৃত করা হয় তখন তাকে ভয়ানক বাক্য বলে। বালানন্দ স্বামীর এই ভয়ানক কথাটিতে কাজ হলো।

সেদিন শারদীয় মহাষ্টমী। ঘটে পটে দেবী ভগবতীর পূজা হচ্ছে আশ্রমে। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রহ্মচর্যে দীক্ষিত হয়ে সাধুজীবন শুরু করবেন মনোমোহন। হোমাগ্নির তাপে ও নানারকমের ফুলের গন্ধে এক পবিত্র ভাবের পরিবেশ গড়ে উঠেছে।

মোহনানন্দের বয়স তখন মাত্র সতের। বিদায়কালে তাঁর স্বর্ণকান্তি সতের বছরের পুত্রের সন্ন্যাস বেশ দেখে সহসা বৈরাগ্যবাসনা জেগে উঠল হেমচন্দ্রের মনে। গুরুদেবকে কাতরকণ্ঠে বললেন, এরপর আর আমি হ্যাট কোট পরে চাকরি করে টাকা রোজগার করতে পারব না। আপনি আদেশ করুন, আমি চাকরিতে জবাব দিয়ে এসে আপনার চরণে আশ্রয় নিই।

স্নান করে মুণ্ডিত মস্তকে ও গৈরিক বসনে শঙ্কর মন্দিরের দ্বারের কাছে গুরুদেবের পাশে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন মনোমোহন। মুণ্ডিত মস্তক ও শান্ত উদার দৃষ্টি যেমন তাঁর মুখের উপর এক স্থিতধী প্রজ্ঞাকে ফুটিয়ে তুলেছে, ওদিকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে আশঙ্কা জাগছে মনোমোহনের মনে।

কেমন করে তিনি সেবা ও সততার দ্বারা তুষ্ট করবেন তাঁর গুরুকে, কেমন করে সিদ্ধিলাভ করবেন তাঁর সাধক জীবনে, সে বিষয়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে পারছেন না তিনি।

বেদমন্ত্রের সঙ্গে প্রজ্জ্বলিত হোমাগ্নিতে কেমন করে আহুতি দিতে হয় গুরুদেব তা হাতে ধরে শিখিয়ে দিলেন মোহনানন্দকে‌। সেইদিন হতে অগ্নিতে আহুতি না দিয়ে জলগ্রহণ করেন না তিনি।

অবশেষে মনোমোহনের দীক্ষাকাল সম্পন্ন হয়ে গেল। গুরুদত্ত নাম হলো মোহনানন্দ। বাবা মা আশ্রম থেকে বিদায় নেবার জন্য প্রস্তুত হলেন। বাবা মাকে ভক্তিভরে প্রণাম করলেন মনোমোহন। হেমচন্দ্র বললেন, তুমি যে-পথে যাচ্ছ, তার শীর্ষস্থানে গিয়ে যেন স্থানলাভ করতে পার। এর চেয়ে বড় আশীর্বাদ আর আমি কিছু করতে পারি না।

মা বিনয়নী দেবী অনেকটা শক্ত হয়ে বললেন, আশীর্বাদ করি প্রকৃত সাধুজীবন লাভ কর। আজ হতে তুমি আর আমার মোহন নও; তুমি শ্রীশ্রীগুরু মহারাজের। আমার গুরু সোজা গুরু নন; একেবারে কৈলাসের শিব। এই জীবন্ত শিবের তুমি সেবা করবে।

তুমি নিশ্চয়ই সিদ্ধিলাভ করবে; তোমার আর কোন সাধনার দরকার করবে না। তবে আমার একটি শেষ আশা ও প্রার্থনা তোমার উপর রাখলাম, আমার মৃত্যুকালে তুমি আমার মুখে এক গণ্ডূষ গঙ্গাজল দেবে আর গীতাপাঠ করে শোনাবে।

শান্তভাবে মাথা নেড়ে মনোমোহন বললেন, তাই হবে মা।

মোহনানন্দের বয়স তখন মাত্র সতের। বিদায়কালে তাঁর স্বর্ণকান্তি সতের বছরের পুত্রের সন্ন্যাস বেশ দেখে সহসা বৈরাগ্যবাসনা জেগে উঠল হেমচন্দ্রের মনে। গুরুদেবকে কাতরকণ্ঠে বললেন, এরপর আর আমি হ্যাট কোট পরে চাকরি করে টাকা রোজগার করতে পারব না। আপনি আদেশ করুন, আমি চাকরিতে জবাব দিয়ে এসে আপনার চরণে আশ্রয় নিই।

শেষের দু’টি পরীক্ষা সত্যিই বড় কঠিন। কখনো গ্রীষ্মের প্রচণ্ড রোদে আগুনের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কখনো বর্ষার জলে ভিজতে হয়, কখনো প্রবল শীতে বাইরে রাত কাটাতে হয়। কখনো অসহ্য ক্ষুধার তাড়না নীরবে সহ্য করতে হয়। মোহনস্বামী অনায়াসেই উত্তীর্ণ হলেন এ পরীক্ষায়। তিনি জন্মসাধক‌‌। ত্যাগ আর তিতিক্ষা যেন তাঁর অস্থিমজ্জার সঙ্গে মিশে আছে।

কিন্তু গুরুদেব তাতে সম্মত হলেন না। বললেন, না, এখনো তোমায় সংসারধর্ম যাপন করতে হবে। তোমার কর্তব্য এখনো শেষ হয়নি। তোমার আরও দুটি সন্তান আছে, তাদের মানুষ করে তুলতে হবে।

মোহনানন্দের বাবা মা চলে গেলে নিশ্চিন্ত হলেন বালানন্দ স্বামী। শুধু মোহনানন্দ নয়, তারপর পর পর তিনজন যুবক শিষ্যের আবির্ভাব ঘটল আশ্রমে। তাঁদের নাম যথাক্রমে তারানন্দ, সত্যানন্দ ও পরমানন্দ।

আশ্রমে থেকে ভোগ এবং যোগ একই সঙ্গে শিখতে লাগলেন মোহনস্বামী। তখন বালেশ্বরী দেবীর মন্দিরের মাসিক আয় পাঁচ হাজার টাকা। আশ্রমে ভোগ্যবস্তুর অভাব নেই। কিন্তু প্রথম থেকেই বৈরাগ্যের চড়া সুরে মনটা বাঁধা বলে কোন বস্তুর প্রতি কোন আসক্তিই অনুভব করেন না তিনি।

আজ যারা মোহনস্বামীকে দশটি আঙ্গুলে দশটি হীরের আংটি পরে থাকতে দেখে আশ্চর্য হয়ে যান তারা জানেন না, এও এক অদ্ভুত যোগসাধনা। ভোগ্য-বস্তু অঙ্গের সঙ্গে যুক্ত হয়ে থাকবে সব সময়। তবু সে বস্তুর স্পর্শজনিত কোন ইন্দ্রিয়ানুভূতি জাগবে না। সাধনার দ্বারা সে অনুভূতিকে জয় করতে হবে ধীরে ধীরে। দীর্ঘদিনের সাধনায় এ অনুভূতিকে জয় করেছেন মোহনস্বামী।

তবে সব সোনাই খাঁটি নয়। কোন সোনা খাঁটি কিনা তা চারটি পরীক্ষার দ্বারা স্বর্ণকার জানতে পারে। স্বর্ণকারের কাছে সোনাকে যেমন চারটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়, তেমনি সব শিষ্যকেই গুরুদেবের কাছে চারটি কঠোর পরীক্ষা দিতে হয়।

সোনার প্রথম পরীক্ষা হচ্ছে ঘর্ষণ অর্থাৎ কোষ্ঠি পাথরে ঘষা। দ্বিতীয় ছেদন অর্থাৎ কেটে ভিতরটা দেখা। তারপর তাপ আর চোট অর্থাৎ তাপ দিয়ে গলানো ও হাতুড়ি দিয়ে পেটা। এই ভাবে সোনাকে খাদশূন্য করে তাই দিয়ে গয়না তৈরি করে স্বর্ণকার।

গুরুর কাছে সব শিষ্যকেই যে চারটি পরীক্ষা দিতে হয় তা হলো- গুরুকে সেবা শুশ্রূষার দ্বারা তুষ্ট করা, গুরুর কাছে কাছে থাকা, কঠোর তিতিক্ষা ও আত্মনিগ্রহের মধ্যে দিয়ে চলা এবং গুরুর কাছ থেকে লঘুদোষে গুরুদণ্ড পেয়েও গুরুভক্তি অটুট রাখা।

শেষের দু’টি পরীক্ষা সত্যিই বড় কঠিন। কখনো গ্রীষ্মের প্রচণ্ড রোদে আগুনের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কখনো বর্ষার জলে ভিজতে হয়, কখনো প্রবল শীতে বাইরে রাত কাটাতে হয়। কখনো অসহ্য ক্ষুধার তাড়না নীরবে সহ্য করতে হয়। মোহনস্বামী অনায়াসেই উত্তীর্ণ হলেন এ পরীক্ষায়। তিনি জন্মসাধক‌‌। ত্যাগ আর তিতিক্ষা যেন তাঁর অস্থিমজ্জার সঙ্গে মিশে আছে।

(চলবে…)

………………………..
আরো পড়ুন:
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : এক
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : দুই
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : তিন

………………………..
ভারতের সাধক ও সাধিকা সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ

………………….
পুনপ্রচারে বিনীত: প্রণয় সেন

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………….
আরও পড়ুন-
স্বামী অড়গড়ানন্দজী
ভোলানাথ চট্টোপাধ্যায়
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেব
শিরডি সাই বাবা
পণ্ডিত মিশ্রীলাল মিশ্র
নীলাচলে মহাপ্রভুর অন্ত্যলীলার অন্যতম পার্ষদ ছিলেন রায় রামানন্দ
ভক্তজ্ঞানী ধর্মপ্রচারক দার্শনিক রামানুজ
সাধক ভোলানন্দ গিরি
ভক্ত লালাবাবু
লাটু মহারাজ শ্রীরামকৃষ্ণের অদ্ভুত সৃষ্টি
কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
ব্রাহ্মনেতা কেশবচন্দ্র সেন
পরিব্রাজকাচার্য্যবর শ্রীশ্রীমৎ দূর্গাপ্রসন্ন পরমহংসদেব
আর্যভট্ট কাহিনী – এক অজানা কথা
গিরিশচন্দ্র ঘোষ
কঠিয়াবাবা রামদাস
সাধু নাগ মহাশয়
লঘিমাসিদ্ধ সাধু’র কথা
ঋষি অরবিন্দ’র কথা
অরবিন্দ ঘোষ
মহাত্মাজির পুণ্যব্রত
দুই দেহধারী সাধু
যুগজাগরণে যুগাচার্য স্বামী প্রণবানন্দজি মহারাজ
শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর
বাচস্পতি অশোক কুমার চট্টোপাধ্যায়ের লেখা থেকে
মুসলমানে রহিম বলে হিন্দু পড়ে রামনাম
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব : প্রথম খণ্ড
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব: দ্বিতীয় খণ্ড
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব : অন্তিম খণ্ড
মহামহোপাধ্যায় কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ
শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর
শ্রীশ্রী ঠাকুর সত্যানন্দদেব
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: এক
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: দুই
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: তিন
সাধক তুকারাম
সাধক তুলসীদাস: এক
সাধক তুলসীদাস: দুই
সাধক তুলসীদাস: তিন
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: এক
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: দুই
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: তিন

 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!