ভবঘুরেকথা
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী

একদিন ধ্যানকুটীরের বারান্দায় গুরুদেব বালানন্দ স্বামী বসে দুই একজন শিষ্যের সঙ্গে কথা বলছেন। মোহনস্বামী সংকোচের সঙ্গে কাছে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এমন সময় গুরুদেব হাসতে হাসতে বলে উঠলেন, হামারা মোহন ত আবার বালক নেহি হ্যায়, ওতো বড়া হোয় গয়া; আভি উনকা মোচ বাহার হুয়া।

উপস্থিত শিষ্যদের কেউ এই রসিকতার কারণ বুঝতে পারল না। কিন্তু মোহনস্বামী তা পারলেন।

মোহনস্বামী স্পষ্ট বুঝতে পারলেন তাঁর গুরুদেবের এ কথার অর্থ। বয়স হয়েছে। বেশ কিছুদিন আগে হতেই দেহটি অপটু হয়ে পড়ছে গুরুদেবের। এবার কৈলাস গমনের দিন প্রায় সমাগত। তাই তাঁর বিশ্বস্ত শিষ্য মোহনের উপর এই আশ্রমের গুরুভার ন্যস্ত করে নিশ্চিত হয়ে যেতে চান। মোহনস্বামী এতদিন ছেলেমানুষ ছিলেন; তাই এ ভার এতদিন চাপিয়ে দিতে পারেননি তাঁর উপর। এবার তিনি বড় হওয়ায় গুরুদেব খুশি।

মোহনস্বামী আশ্রমের এতবড় গুরুভার নিতে চাননি। কিন্তু উপায় নেই। গুরুদেবের ইচ্ছা পূরণ করতেই হবে। গুরুদেবের প্রতি ভক্তি তাঁর অপরিসীম। তাঁর একান্ত বিশ্বাস, সাধন-পথে আজ যতটুকু অগ্রসর হয়েছেন সে শুধু গুরুর কৃপায়।

মোহনস্বামীর গুরুভক্তি শুধু অপরিসীম নয়, অতুলনীয়। সিদ্ধিলাভের পরম ক্ষণটিকে তিনি গুরুপ্রশস্তির দ্বারা এমনি করে চিহ্নিত করে রেখেছেন। যে গুরু তাঁকে সংসারের অক্টোপাস থেকে মুক্ত করে সব বাসনাকে নাশ করে অবিদ্যার অন্ধকার দূর করে জ্ঞানের আলোকের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তাঁর আত্মাকে, যার কৃপায় তিনি তাঁর আরাধ্যকে লাভ করেছেন যার চরণপদ্ম স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে এক মহাজীবন লাভ করেছেন, সেই কল্পতরুসদৃশ গুরুদেব বালানন্দ স্বামী তাঁর কাছে পরম দেবতা।

ভক্তি আর প্রেমই হচ্ছে মোহনস্বামীর সাধনার মূলমন্ত্র। ভক্তি প্রেমেরই এক প্রকার রূপ! ভালোবাসার সঙ্গে কিছু শ্রদ্ধা মিশিয়ে দিলেই তা হয়ে উঠবে ভক্তি। মোহনস্বামীর আরাধ্য দেবতা হরিকে তিনি ভালোবাসেন আবার ভক্তিও করেন। যিনি উপনিষদের ব্রহ্ম, যিনি পরম পিতা, যিনি এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তি বিকাশ ও লয়ের কারণ, তিনিই আবার মোহনস্বামীর সখা।

অখিলরসামৃত ব্রহ্মস্বরূপ মোহনরূপে ধরা দিয়েছেন তাঁকে।

তাঁর হরিকে তিনি যে আজ চিনতে পেরেছেন, ভগবানের প্রকৃত স্বরূপটি যে বুঝতে পেরেছেন, তার একমাত্র কারণ তাঁর গুরুদেব তাঁকে দান করেছেন এক তৃতীয় চক্ষু। গীতায় শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে ঈশ্বর দর্শন সম্বন্ধে বলছেন, হে অর্জুন! তুমি তোমার এই চক্ষু দ্বারা আমায় দেখতে সমর্থ হবে না। এজন্য আমি তোমায় দিব্য জ্ঞানাত্মক চক্ষু দেব যার দ্বারা তুমি আমার অনন্ত যোগবিভূতি দেখতে পারবে।

মোহনস্বামীকে সেই দিব্য জ্ঞানাত্মক চক্ষু দান করেছেন তাঁর গুরুদেব।

ঈশ্বর সবার মধ্যে সব জায়গায় আছেন।

মোহনস্বামী বলেছেন, ‘তুমি সবাকার হয়ে আপনার, সে কথা বুঝতে বাকি নাহি আর।’

ঈশ্বরের এই সর্বব্যাপকতা তাঁর অন্যতম বিভূতি।

মোহনস্বামী তাঁর দিব্য চক্ষুর দ্বারা ঈশ্বরের এই বিভূতি দেখতে পেয়েছেন বলেই ঈশ্বরের প্রতি তাঁর সখ্যভাবটিকে আরোপিত ও প্রসারিত করে দেন সর্বভূতে ও সর্বজীবের উপর। মোহনস্বামী বিশ্বের সকলকেই সবার মতো ভালোবাসেন। সকলেই তাঁর বন্ধু। জীবপ্রেম ও ঈশ্বরপ্রেম একাত্ম হয়ে উঠেছে তাঁর কর্ম ও ভাবজীবনে।

কিন্তু দুঃখের বিষয় তবু তাঁর নিন্দুকের অভাব নেই।

মোহনস্বামীর হরিসভায় শুধু মুমুক্ষু বয়স্ক ব্যক্তিরাই আসে না। অনেক অল্পবয়স্ক তরুণ তরুণীও আসে। হরিসভায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করে। স্বামীজীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে। যুবতী মেয়েদের দলে দলে আসা নিয়ে অনেক নিন্দুক লোক মনে করতে থাকে মোহনস্বামী সুশ্রী, তাই তাঁর রূপে মুগ্ধ হয়েই মেয়েরা যাতায়াত করে।

একদিন কয়েকজন প্রবীণ ভক্ত এই সব কথা শুনে স্বামীজীকে বললেন, বাবা, যত সব অল্পবয়স্কা মেয়েরা এসে আপনার চরণ স্পর্শ করে। এতে আমরা ব্যথা পাই।

স্বামীজী আশ্চর্য হয়ে বললেন, আপনাদের ব্যথা পাবার কারণ কী?

ভক্তগণ তখন বললেন, কারণ আমাদের মনে হয় এই সব মেয়েদের চিত্ত শুদ্ধ হয় নি। অশুদ্ধ চিত্তেই তারা আপনাকে স্পর্শ করে।

স্বামীজী তখন জোরের সঙ্গে বললেন, আমার বিশ্বাস কোন মেয়ে কুমতি নিয়ে আমার চরণ স্পর্শ করতে পারে না।

ভক্তগণ বললেন, তাহলেও যখন-তখন আপনাকে স্পর্শ করা ভাল নয়। আপনি ওদের নিষেধ করে দেবেন।

স্বামীজী তখন ব্যথিত হয়ে বললেন, আহা, আমি ওদের না দেখলে কে ওদের দেখবে?

ভক্তগণ বললেন, এর জন্য আপনাকে লোকে নিন্দা করে।

স্বামীজী বললেন, আমার নিন্দা হয় হোক, কিন্তু তাতে মেয়েগুলির ত কল্যাণ হবে।

স্বামীজীর এই উদারতা ও দয়া দেখে ভক্তগণ আশ্চর্য হয়ে গেলেন। তারা বুঝতে পারলেন, সাধুসঙ্গে ও হরিনাম শ্রবণে যথার্থই আত্মার কল্যাণ হয়। চিত্ত আপনা থেকে শুদ্ধ হয়। যদি কোনো নরনারী কুভাব কুমতি নিয়ে সাধুসকাশে আসে তাহলে সাধকের পূণ্য অঙ্গ স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গেই কুভাব কুমতি মুহূর্তে অন্তর্হিত হয়ে যায়।

আহার শেষ হলে নিজের হাতেই থালাবাটিগুলি ও দুটি বড় জলের ঘড়া বেশ চকচকে করে মাজেন। বাসন মাজবার সময় তাঁর হীরের আংটিগুলি ঘষা খেয়ে মৃদু আওয়াজ তোলে। অনেকে মনে করেন রেশম কাপড় আর হীরের আংটি পরে বাসন মাজা মোহনস্বামীর কষ্ট-বিলাস ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু তাদের বোঝা উচিত, এ বিষয়ে ভারতের সাধক জীবনের ইতিহাসে এক নূতন আদর্শ ও উজ্জ্বল বৈশিষ্ট্য স্থাপন করেছেন মোহনস্বামী।

মোহনানন্দ স্বামীর সাধক জীবনের আর একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো কর্মেন্দ্রিয় ও অন্তরেন্দ্রিয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য সাধন করে চলা। সাধন ভজনের সঙ্গে সঙ্গে সব সময় কাজ করে যেতে হবে হরিপদ মতি রেখে।

সারাদিন শুধু কাজ আর কাজ। মুখে হরিনাম, মনে সৎ চিন্তা আর হাতে কাজ। প্রথমে রাত চারটায় উঠে নিজের হাতে ঘর দুয়ার ঝাঁট দিয়ে পূজার বাসন মেজে আশ্রমের পুকুরে স্নান করেন। তারপর সকাল সাতটা পর্যন্ত জপ, তপ, গীতা, চণ্ডী প্রভৃতি পাঠ করেন। সাতটা থেকে ন’টা পর্যন্ত বলেশ্বরী দেবীর মন্দিরে শিব পূজা, নারায়ণ শীলা পূজা, গুরুদেবের প্রতিমূর্তির পূজা প্রভৃতি কাজগুলি করেন।

ন’টা থেকে দশটা পর্যন্ত সমবেত ভক্ত শিষ্যদের প্রণাম নিয়ে থাকেন। তারপরে কুকারে নিজের হাতে রান্না চাপিয়ে দিয়ে ভক্তগণ দ্বারা আয়োজিত কীর্তনে যোগ দেন।

কীর্তন শেষ হতে বেলা বারোটা বেজে যায়। কীর্তন শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গে বাহ্যজ্ঞান হারিয়ে ফেলেন স্বামীজী। বাহ্য-চৈতন্যহীন নিথর নিস্পন্দ দেহটি শায়িত অবস্থায় থাকে এবং সেই দেহ থেকে প্রসারিত পাদপদ্ম-দুটিকে কোনরূপে একবার স্পর্শ করবার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে অজস্র ভক্তের দল।

স্বামীজীর কিন্তু কোন খেয়ালই থাকে না কে তাঁর চরণ স্পর্শ করল বা না করল। এইভাবে কিছুক্ষণ থাকার পর বাহ্যজ্ঞান ফিরে পাবার সঙ্গে সঙ্গে নিজের ঘরে চলে যান স্বামীজী। তারপর কুকারে সিদ্ধ শাকসবজির জুস ও তার সঙ্গে কিছু ভাত আহার করেন।

আহার শেষ হলে নিজের হাতেই থালাবাটিগুলি ও দুটি বড় জলের ঘড়া বেশ চকচকে করে মাজেন। বাসন মাজবার সময় তাঁর হীরের আংটিগুলি ঘষা খেয়ে মৃদু আওয়াজ তোলে। অনেকে মনে করেন রেশম কাপড় আর হীরের আংটি পরে বাসন মাজা মোহনস্বামীর কষ্ট-বিলাস ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু তাদের বোঝা উচিত, এ বিষয়ে ভারতের সাধক জীবনের ইতিহাসে এক নূতন আদর্শ ও উজ্জ্বল বৈশিষ্ট্য স্থাপন করেছেন মোহনস্বামী।

সাধারণত দেখা যায়, সাধক জীবনে প্রবেশ করার পর থেকে সিদ্ধিলাভের আগে পর্যন্ত সাধকই কঠোর তিতিক্ষা সাধন করে চলেন। কিন্তু সিদ্ধিলাভ ও দীক্ষাগুরুর রূপে অবতীর্ণ হবার পর থেকে তাঁরা সে তিতিক্ষা ভুলে যায়। তাঁদের প্রত্যাহিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই শিষ্যদের কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করেন তাঁরা। ফলে কোন কাজই নিজের হাতে করতে হয় না তাঁদের।

এইভাবে একজন পরম ভক্ত কবি তাঁর অন্তরের সমস্ত ভাষাগত উপচার নিঃশেষে উজাড় করে দিয়ে এবার নীরব হতে চেয়েছেন চিরতরে। এবার এক ভাষাহীন নীরবতার মধ্যে সমস্ত প্রাণমনকে সংযত ও সংবদ্ধ করে পরিপূর্ণ হরিনামের জন্য আকুল হয়ে উঠেছেন তিনি।

কিন্তু মোহনস্বামী এসব পছন্দ করেন না। তাঁর মতে সাধকদের জীবনে তিতিক্ষার শেষ নেই। জীবন, জীবিকা, আহার, বিহার সকল ক্ষেত্রেই
স্বাবলম্বনই তাঁদের ধর্ম। তাই নিজের জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় কাজ তিনি নিজের হাতেই সব করতে ভালবাসেন। তাছাড়া জীবনযাত্রা নির্বাহের জন্য সব মানুষকেই যতদিন বাঁচতে হবে ততদিনই তার কর্মেন্দ্রিয়গুলিকে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে।

গীতার কর্মযোগে শ্রীভগবান অর্জুনকে বলেছেন-

হে অর্জুন! যিনি মানসিক শক্তির বলে ইন্দ্রিয়গুলিকে বশে রেখে কোন বিষয়ে আসক্ত না হয়ে শুধু কর্মেন্দ্রিয়গুলির দ্বারা কাজ করে যান, তিনিই শ্রেষ্ঠ। তুমি সর্বদাই কর্ম করে চল, কারণ কর্ম না করা অপেক্ষা কর্ম করা খুব ভাল। কর্ম না করলে তোমার জীবনযাত্রাও চলবে না।

চিরচঞ্চল বাতাসের মত ধাবমান জলপ্রবাহের মত মোহনস্বামীর মন এক পরম সত্যের সন্ধানে নিয়ত ছুটে চলেছে অসীমের পানে। সে চলার বিরাম নেই, ক্লান্তি নেই। তিনি জানেন কৃষ্ণই এই পরম সত্য। কিন্তু শুধু জানলেই হবে না। তাঁকে পেতে হবে। ক্ষণিকের জন্য পাওয়া নয়, একেবারে চিরদিনের জন্য পাওয়া‌।

তবে কি ডাকার মধ্যে কোন ভুল আছে? সংশয় জাগে মনে। তা না হলে কেন তিনি দেখা দিয়ে চলে যান। অন্তরে প্রচ্ছন্ন থেকে বাইরে কেন তিনি প্রকটিত হন না মোহন বেশে।

এক-এক সময় তাই মোহনস্বামীর মনে হয় তিনি আর গান গাইবেন না। কীর্তন গানের জন্য কোন পদ রচনাও করবেন না। এবার আর গান দিয়ে নয়, প্রাণ দিয়ে ডাকবেন তাঁর হরিকে‌।

এইভাবে একজন পরম ভক্ত কবি তাঁর অন্তরের সমস্ত ভাষাগত উপচার নিঃশেষে উজাড় করে দিয়ে এবার নীরব হতে চেয়েছেন চিরতরে। এবার এক ভাষাহীন নীরবতার মধ্যে সমস্ত প্রাণমনকে সংযত ও সংবদ্ধ করে পরিপূর্ণ হরিনামের জন্য আকুল হয়ে উঠেছেন তিনি।

(সমাপ্ত)

………………………..
ভারতের সাধক ও সাধিকা সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ

………………………..
আরো পড়ুন:
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : এক
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : দুই
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী : তিন

………………….
পুনপ্রচারে বিনীত: প্রণয় সেন

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………….
আরও পড়ুন-
স্বামী অড়গড়ানন্দজী
ভোলানাথ চট্টোপাধ্যায়
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেব
শিরডি সাই বাবা
পণ্ডিত মিশ্রীলাল মিশ্র
নীলাচলে মহাপ্রভুর অন্ত্যলীলার অন্যতম পার্ষদ ছিলেন রায় রামানন্দ
ভক্তজ্ঞানী ধর্মপ্রচারক দার্শনিক রামানুজ
সাধক ভোলানন্দ গিরি
ভক্ত লালাবাবু
লাটু মহারাজ শ্রীরামকৃষ্ণের অদ্ভুত সৃষ্টি
কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
ব্রাহ্মনেতা কেশবচন্দ্র সেন
পরিব্রাজকাচার্য্যবর শ্রীশ্রীমৎ দূর্গাপ্রসন্ন পরমহংসদেব
আর্যভট্ট কাহিনী – এক অজানা কথা
গিরিশচন্দ্র ঘোষ
কঠিয়াবাবা রামদাস
সাধু নাগ মহাশয়
লঘিমাসিদ্ধ সাধু’র কথা
ঋষি অরবিন্দ’র কথা
অরবিন্দ ঘোষ
মহাত্মাজির পুণ্যব্রত
দুই দেহধারী সাধু
যুগজাগরণে যুগাচার্য স্বামী প্রণবানন্দজি মহারাজ
শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর
বাচস্পতি অশোক কুমার চট্টোপাধ্যায়ের লেখা থেকে
মুসলমানে রহিম বলে হিন্দু পড়ে রামনাম
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব : প্রথম খণ্ড
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব: দ্বিতীয় খণ্ড
শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব : অন্তিম খণ্ড
মহামহোপাধ্যায় কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ
শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর
শ্রীশ্রী ঠাকুর সত্যানন্দদেব
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: এক
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: দুই
মহাতাপস বালানন্দ ব্রহ্মচারী: তিন
সাধক তুকারাম
সাধক তুলসীদাস: এক
সাধক তুলসীদাস: দুই
সাধক তুলসীদাস: তিন
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: এক
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: দুই
শ্রীশ্রী মোহনানন্দ স্বামী: তিন

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!