সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: নয়
প্রেমামৃত- জগতে যতপ্রকার সাধন আছে তন্মধ্যে শ্রী ভগবানের নাম কীর্তনই পরম সাধন- সমস্ত শাস্ত্র এই কথা এক বাক্যে বলিয়াছেন। শ্রদ্ধা কিংবা হেলা করিয়াও যে সর্বদা নামকীর্তন করে সে প্রেমভক্তি লাভে সমর্থ হইবেই- এ সম্বন্ধে কোনো সংশয় নেই।
নাম ও নামি অভিন্ন কৃষ্ণ নাম উচ্চারণ করা এবং কৃষ্ণ সঙ্গে অবস্থান করা একই কথা। সচ্চিদানন্দঘন নাম অবলম্বনী ভক্তির মহাসাধন। যে কেহ এ নাম নিরন্তর গ্রহণ করিবেন তিনি কৃতার্থ হইবেন- হইবেন- হইবেন ই।
প্রেমামৃত- বোবা মিষ্ট দ্রব্য ভোজন করিয়া আনন্দিত হয় কিন্তু মিষ্ট দ্রব্যের স্বাদের কথা সে যেমন কোনো ক্রমে বলিতে পারেনা, তদ্রূপ যখন শ্রী গুরুদেবের কৃপায় ভক্ত প্রেম লাভ করে তখন সেই প্রেমরস স্বয়ং ই আস্বাদন করিয়া থাকে,বর্ণনা দ্বারা তাহা প্রকাশ করিতে পারে না। প্রেমরস পানে উন্মত্ত হইয়া আপনি হাস্য করে, কখন ক্রন্দন করে, কখন বা নৃত্য ও গান করিয়া থাকে।
-শ্রী শ্রী নারদ ভক্তিসূত্র
কন্যাকুমারী শ্রীশ্রীরামানুজ মঠের গোড়ার কথা-
জয় সীতারাম। শ্রীশ্রীঠাকুরের কন্যাকুমারী মঠের প্রধান স্থপতি ছিলেন কিঙ্কর জীবানন্দজী। তাঁর স্মৃতিচারণা থেকে জানতে পারি- বাংলা ১৩৮২ সাল। শ্রীশ্রীঠাকুর তখন পুরী চক্রতীর্থে অবস্থান করছেন। শ্রীশ্রীঠাকুর জীবানন্দজীকে ডেকে কন্যাকুমারীতে মঠ তৈরীর ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।
শ্রীশ্রীঠাকুরের আদেশানুসারে জীবানন্দজী কন্যাকুমারী চলে এলেন এবং মঠ তৈরীর উপযুক্ত জমির খোঁজ শুরু করলেন। এ’ব্যাপারে তাঁকে সাহায্য করেছিলেন, তাঁর এক গুরুভাই দমদম নিবাসী শ্রীপ্রদীপ ভট্টাচার্য্য মহাশয়। বেশ কিছুদিন খোঁজার পর কোভালাম রোডে, সমুদ্র তীরবর্তী একটি জমি পছন্দ হয়।
শ্রীশ্রীঠাকুরকে সেইমতো জানানো হয়। তখন শ্রীশ্রীঠাকুরের নির্দেশে কন্যাকুমারী আসেন কিঙ্কর রামেশানন্দজী (রামেশ্বর দাগা) এবং তাঁর নিকটাত্মীয় শ্রীকাশীনাথ তাপুরিয়াজী। এই সমুদ্র তীরবর্তী জমিটি ‘অখিল ভারত জয়গুরু সম্প্রদায়’র নামে রেজিষ্ট্রি করা হয় এবং মঠ নির্মাণ শুরু হয়।
মাসখানেকের মধ্যেই মঠের বাউণ্ডারী পাঁচিল, ছাদ ঢালাই ইত্যাদি কাজ ঠাকুরের কৃপায় হয়ে যায়। এই মঠটি নির্মাণের সমস্ত ব্যয়ভার গ্রহণ করেন ঠাকুরের অনুগত শিষ্য ও একনিষ্ঠ সেবক শ্রীকাশীনাথ তাপুড়িয়া। প্রসঙ্গত মঠ নির্মাণের পর বেশ কয়েকবছর মাসে মাসে সেবা পাঠাতেন এই কাশীনাথ তাপুড়িয়া, ব্যারাকপুরে গঙ্গা তীরবর্তী তাপুড়িয়া হাউসে একসময় শ্রীশ্রীঠাকুর বহু লীলা করেছেন।
মঠ তৈরীর সময় কিঙ্কর জীবানন্দজী নির্মাণকার্য পরিচালনা করার জন্য মঠের নিকটবর্তী একটি লজে থাকতেন এবং দিনের পর দিন স্বপাকে শুধুমাত্র ভাত-আলুসিদ্ধ করে ঠাকুরকে নিবেদন করে প্রসাদ পেতেন। এরই মধ্যে একটি অলৌকিক ঘটনা ঘটে- কন্যাকুমারী মঠটি একেবারে সমুদ্র তীরবর্তী।
মঠের নিকটে একটি লাইটহাউস ছিল। লাইটহাউসের আলোটি চক্রাকারে ঘুরত এবং মঠের উপরেও এসে পড়ত। একরাতে কিঙ্কর জীবানন্দজী লজের ছাদ থেকে এই দৃশ্য দেখেন। তখনই তাঁর মনে পড়ে যায় প্রায় তিন বছর আগে ওঙ্কারেশ্বরে তপস্য করার সময় ধ্যানের মধ্যে তিনি হুবহু এই দৃশ্যটাই দেখেছিলেন। তখন তিনি ঐ দর্শনের অর্থ বুঝতে পারেননি, এতদিনে তা স্পষ্ট হল। অর্থাৎ কন্যাকুমারীর সমুদ্র তীরবর্তী ঐ স্থানে শ্রীশ্রীঠাকুরের মঠ যে হবে, তা আগে থেকেই নির্ধারিত ছিল।
অতঃপর মঠ নির্মাণ সমাপ্ত হয় কিন্তু মঠে মিষ্টি জলের খুব অভাব। মিষ্টি জলের অভাবে মঠে সেবা-পূজা, ভোগ রান্নাও প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তখন কিঙ্কর জীবানন্দজী কূপ খননের কথা ভাবেন, কিন্তু কোথায় কূপ খনন করলে মিষ্টি জল পাওয়া যাবে, সে ব্যাপারে সকলে সন্দিহান হয়ে পড়েন।
এই পরিস্থিতিতে কিঙ্কর জীবনন্দজী আকস্মিকভাবে স্থানীয় কিছু লোকের সন্ধান পান, যারা বলেন তাদের কাছে মন্ত্রপূত লাঠি আছে, যার সাহায্যে মিষ্টি জলের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে, যেখানে মাটির নীচে মিষ্টি জল থাকবে, সেখানে তাদের লাঠিগুলি আপনা থেকেই ঘুরবে।
প্রথমে খুব একটা আমল না দিলেও, পরে উপায়ন্তর না দেখে কিঙ্কর জীবানন্দজী বাধ্য হয়েই তাদের সাহায্য নেন এবং আশ্চর্যজনকভাবে মঠের একটি জায়গায় এসে তাদের হাতে ধরে থাকা লাঠিগুলি ঘুরতে আরম্ভ করে। যাইহোক ঐ স্থানেই কূপ নির্মাণ শুরু করা হয়।
কিন্তু সমস্যা হল, ঐ স্থানটি কঠিন শিলা। খননকার্য সহজসাধ্য নয়। তখন শাবল দিয়ে কিছুটা গর্ত খুঁড়ে সেখানে ডিনামাইট দিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে প্রায় ৯০ফুট গভীর কূপ খনন করা হয় ও মঠে জলের সমস্যার সমাধান হয়।
কন্যাকুমারীতে শ্রীশ্রীঠাকুরের মঠের লাগোয়া খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের একটি চার্চ ছিল। ঠাকুরের মঠ নির্মাণ হওয়ার পর খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের আটজন এসে হঠাৎই দাবী করতে থাকে যে ঠাকুরের মঠের মধ্যে দিয়ে তাদের নাকি যাতায়াতের রাস্তা ছিল, সেই জমি তাদের ফেরত দিতে হবে।
কিঙ্কর জীবানন্দজী তখন বলেন- ‘আমাদের গুরু শ্রীশ্রীঠাকুর সীতারামদাস ওঙ্কারনাথদেব, পশ্চিমবঙ্গে আছেন, আপনারা তাঁকে এই কথা জানান, তিনি যদি বলেন, তাহলে এ জমি আপনাদের ফেরত দিয়ে দেব।’ কিন্তু তারা কোন কথা গ্রাহ্য না করে কোর্টে গিয়ে কিঙ্কর জীবানন্দজীর বিরুদ্ধে মামলা করে দেয়।
কন্যাকুমারীর খ্রীষ্টান সম্প্রদায় সেইসময় খুব শক্তিশালী ছিল, তারাও সকলে কিঙ্কর জীবানন্দজীর বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে, কিন্তু কিঙ্কর জীবানন্দজী দমে না গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে পালটা মামলা করে লড়তে থাকেন এবং একাগ্রচিত্তে সীতারামকে স্মরণ করতে থাকেন।
তিনি ডিস্ট্রিক রেকর্ডিং অফিস থেকে ঠাকুরের মঠের আশি বছরের পুরাতন দলিল বের করেন, যাতে দেখা যায়, খ্রীষ্টানদের দাবী সম্পূর্ণ ভ্রান্ত, সেখানে তাদের কোন যাতায়াতের রাস্তা ছিল না। কিন্তু তবুও এত সহজে মামলা মেটে না, প্রায় দশ বছর মামলা চলার পর অবশেষে সসম্মানে জয়লাভ করেন কিঙ্কর জীবানন্দজী।
ভাষাগত সমস্যা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তাঁর জয় স্থানীয় লোকজনকে আশ্চর্য করেছিল, তাঁরা কিঙ্কর জীবানন্দজীকে ‘পেড়িয়া স্বামী’ নাম দিয়েছিল। তামিল ভাষায় যার অর্থ- বড় সাধু।
প্রসঙ্গত, কেবলমাত্র শ্রীশ্রীঠাকুরের কন্যাকুমারী মঠ নয়, হৃষিকেশ আশ্রম, পানাগড় সোমেশ্বর মঠ প্রভৃতি এবং সর্বোপরি মহামিলন মঠ প্রস্তুতিতে কিঙ্কর জীবনন্দজীর অবদান অনস্বীকার্য। শ্রীশ্রীঠাকুরের মঠ-মন্দিরগুলি প্রস্তুতের অন্যতম কারিগর এবং একনিষ্ঠ গুরুসেবক কিঙ্কর জীবানন্দজী তীব্র প্রচার-বিমুখ। সীতারাম লীলাধ্যানই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান।
-শ্রীশ্রী সীতারামদাস ওঙ্কারনাথদেব
হরেকৃষ্ণ নাম-
বাংলা সাল ১৩৪০ সালে শ্রীগুরুদেবের কৃপায় আমার সন্ধ্যা আহ্নিক প্রভৃতি কর্ম্ম এবং পূজাপাঠ ইত্যাদি করবার শক্তি চলে যায়। কেবল ওঙ্কার অবস্থান করেন। ১০-১২ ঘণ্টা সমাহিত থাকতাম। সেই সময় উত্তরায়ণ সংক্রান্তিতে একমাসের জন্য মৌন গ্রহণ করি। প্রণব জপ করতে করতে ঘণ্টা ধ্বনি উপস্থিত হয়। অনন্তর দুই কর্ণে-
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।
শুনতে থাকি। অনন্তর বহু কণ্ঠে বহু যন্ত্রে “হরে কৃষ্ণ” নাম অদৃশ্য লোকে গীত হতে থাকে। লোক দেখতে পাই না, কেবল বহু কণ্ঠে বহু যন্ত্রে ‘হরেকৃষ্ণ’ নাম সংকীর্ত্তন হতে থাকে। এই ভাবে ১৫-১৬ দিন কেটে যায়। দিবারাত্র গানের বিরাম ছিল না।
এইরূপে ‘হরে কৃষ্ণ’ নাম আমার নিকট আত্মপ্রকাশ করে আমাকে আত্মসাৎ করে নেন। মাসান্তে মৌন ত্যাগ করলে তা আর পাই না। পরে ১৩৪৩ সালে উত্তরায়ণ সংক্রান্তিতে অনির্দিষ্ট কালের জন্য মৌন গ্রহণ করি। শ্রীগুরুদেব ২রা মাঘ স্বপ্নে দর্শন দান করে বলেন ‘নাম প্রচার করতে হবে’।
আমি মৌন ত্যাগ করি না। ফাল্গুন মাসের সম্ভবত ১৭/১৮ই তারিখে ‘ঝষি তুমি ঝাঁপিয়ে পড়’- এইরূপ একটি দৈব বাণী শুনি। পরদিন মৌন ত্যাগ করি। চৈত্রমাসে পাঁচজন সঙ্গীসহ পুরীধামে যাই। ১৩ই চৈত্র দোলপূর্ণিমার দিন পুরীধামে ‘হরেকৃষ্ণ’ নাম প্রচার করি।
ঐ দিন বাংলার কয়েকটি গ্রামে ভক্তগণের দ্বারা নাম প্রচারের ব্যবস্থা করেছিলাম। পরে চৈত্রমাসের সংক্রান্তির দিন ‘সাক্ষাৎ দর্শন দিয়ে নাম প্রচারের আদেশ যদি দাও তবে নাম প্রচার করবো, নচেৎ জীবন যাক্’- এই বলে জীবনমরণ পণ করে মৌন গ্রহণ করি।
১৩৪৪ সালের ১০ই বৈশাখ রাত্রে ধ্যানকালে এক গোলাকার জ্যোতির মধ্যে শ্রীশ্রীজগন্নাথদেব আবির্ভূত হয়ে ‘যা যা নাম দিগে যা’- এই বাণী বলে অন্তর্হিত হন। তদাবধি আজ বহু বৎসর কাল সঙ্গীগণসহ দেশে দেশে অবাধে ‘হরেকৃষ্ণ’ নাম প্রচার করে বেড়াচ্ছি। কেহ কোনরূপ বাধা দেয় নাই। মাত্র একদিন পুরীধামে কুঞ্জবিহারী গোস্বামী বলেন, ‘হরেকৃষ্ণ নাম উচ্চ কীর্ত্তন করা কর্তব্য নহে।’
আমি বলি ‘আমি গৌড়ীয় বৈষ্ণব নহি। অন্তর্লোক হতে আমরা এ নাম পেয়েছি।’ হিমালয় থেকে কন্যাকুমারিকা পর্য্যন্ত ‘হরেকৃষ্ণ’ নাম প্রচার করে এসেছি। যে দেশে, যে নগরে যাই তারা আনন্দে উন্মত্ত হয়ে পড়ে। অশ্রু, পুলক, রোমাঞ্চ, নাদ, জ্যোতি প্রভৃতি নামকারীগণের সহচর হয়েছে।
কাজেই ‘হরেকৃষ্ণ’ নাম সংখ্যা না রেখে উচ্চ কীর্ত্তন করতে নাই- যিনি বলেন, তাঁকে প্রণাম করে বলছি, ‘আপনি একবার বিবাদ বিসংবাদ ত্যাগ করে উচ্চৈঃস্বরে নাম সংকীর্ত্তন করুন, কৃতার্থ হয়ে যাবেন।’ প্রায় ৫০০ বছর আগে অচ্যুতানন্দের ভবিষ্যৎ বাণীতে-ও এইরূপ দেখা যায়-
৩১ আবর জন্মিবে এক ছোটা প্রচারক।
উত্তরবঙ্গ হুগলী জেলারে মাত্রক।।
৩২ নাম হেব প্রবোধচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
মহামন্ত্র প্রচারক হইবে নিশ্চয়।।
অচ্যুতানন্দের ভবিষ্যদ্বাণী দেখলে সব বুঝতে পারবে মহামন্ত্র প্রচারক হব- তা ৫০০ বৎসর পূর্বে স্থির হয়ে আছে। মহামন্ত্র প্রচার কখনও অশাস্ত্রীয় হতে পারে না।
ব্রহ্মণ উবাচ-
ভগবত আদিপুরুষস্য নারায়ণস্য
নামোচ্চারণমাত্রেণ নির্ধূতকলির্ভবতি।
-কলিসন্তরনোপণিষৎ
আপন সভারে প্রভু করে উপদেশে।
কৃষ্ণ নাম মহামন্ত্র শুনহ হরিষে।।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।
প্রভু বোলে কহিলাম এই মহামন্ত্র।
ইহা জপ গিয়া সব করিয়া নির্বন্ধ।।
ইহা হইতে সর্ব্বসিদ্ধি হইবে সবার।
সর্ব্বক্ষণ বল ইথে নাহি বিধি আর।।
দল পাঁচ মিলি নিজ দ্বারেতে বসিয়া।
কীর্ত্তন করহ সবে হাত তালি দিয়া।।
-শ্রীমম্নহাপ্রভু।
নাম বিনা গতি-
আমি বেশ বুঝেছি, নাম বিনা আমার অন্য কোনো গতি নাই। আমি আর কিছু চাই না যেন তোমার নাম নিরন্তর করতে পারি। আশীর্বাদ করো, শক্তি দাও আমায় নাম করিয়ে নাও, নামে আমার রুচি হোক।
‘চাবার বাকি কি রাখলি? নামে রুচি হলেই তো সব হয়ে গেল!!’
নাম যে করে সার ভবে ভাবনা কি রে তার
যায় মহাপাপ রোগ শোক তাপ বিষয় বিকার।
-সীতারামদাস রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড)
<<সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: এক
……………….
আরও পড়ুন-
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: এক
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: দুই
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: তিন
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: চার
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: পাঁচ
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: ছয়
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: সাত
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: আট
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: নয়
……………….
আরও পড়ুন-
মহানবীর বাণী: এক
মহানবীর বাণী: দুই
মহানবীর বাণী: তিন
মহানবীর বাণী: চার
ইমাম গাজ্জালীর বাণী: এক
ইমাম গাজ্জালীর বাণী: দুই
গৌতম বুদ্ধের বাণী: এক
গৌতম বুদ্ধের বাণী: দুই
গৌতম বুদ্ধের বাণী: তিন
গৌতম বুদ্ধের বাণী: চার
গুরু নানকের বাণী: এক
গুরু নানকের বাণী: দুই
চৈতন্য মহাপ্রভুর বাণী
কনফুসিয়াসের বাণী: এক
কনফুসিয়াসের বাণী: দুই
…………………….
আপনার গুরুবাড়ির সাধুসঙ্গ, আখড়া, আশ্রম, দরবার শরীফ, অসাম্প্রদায়িক ওরশের তথ্য প্রদান করে এই দিনপঞ্জিকে আরো সমৃদ্ধ করুন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….