শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : দশ
জীবন মূল্যবান
মেদিনীপুর জেলা-নিবাসী একটী যুবকের প্রশ্নের উত্তরে শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,-জীবনকে মূল্যবান ব’লে মনে ক’রো, আবার সঙ্গে সঙ্গে এই বিশ্বাসও রেখো যে, জীবনের মালিক হচ্ছেন ভগবান্-জীবন তোমার ব্যবহারের জন্য, কিন্তু তুমি এর মালিক নও।
জীবন যখন মূল্যবান্, তখন তোমাকে এর প্রকৃষ্ট সদ্ব্যবহার কত্তে হবে একে নীচতা থেকে বাঁচিয়ে এবং মহৎ কর্ম্মে নিয়োজিত ক’রে, কিন্তু জীবনের মালিক যখন ভগবান্, তখন, যে কোনো সময় তাঁর ইচ্ছা, তিনি একে নিয়ে যান্, তার জন্য তুমি প্রস্তুত থাক্।
শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,-
ভগবদ্বিশ্বাসের প্রমান কি জানো? যে-কোনও সময় মরবার জন্য তৈরী থাকা।
অখণ্ড-সংহিতা সপ্তম খণ্ড
(পৃষ্ঠা নং ১২২)
জপ নিরন্তর
এখান হইতে কয়েক মাইল দূরে সিংরৈল গ্রামে একটী ভক্ত আছেন। শ্রীশ্রীবাবামণি তাঁহাকে নিজ আগমন সংবাদ জানাইবার ছলে পত্র লিখিলেন,-
“সহস্র কর্ম্মের ফাঁকে করি’ অবসর,
নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে নাম জপ নিরন্তর।
দুঃখ, দৈন্য, বিঘ্ন, বাধা সব উপেক্ষিয়া,
অনুক্ষণ রহ প্রেমময় নাম নিয়া।”
অখণ্ড-সংহিতা সপ্তম খণ্ড
(পৃষ্ঠা নং ২৫৫)
পুত্রকে মানুষ করা
একজন দর্শনার্থী বলিলেন,-দয়া ক’রে আশীর্ব্বাদ করুন, আমার এই পুত্রদ্বয় যেন মানুষের মত মানুষ হয়।
শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,-
এই আশীর্ব্বাদ আমি নিশ্চয়ই কর্ব্ব। অকপট আশীর্ব্বাদ অংশতঃ হ’লেও ফল্ বেই ফল্ বে। কিন্তু শুধু আমি আশীর্ব্বাদ কর্ল্লেই ত’ হবে না।
পুত্রদ্বয়কে আদর্শ দেখাবে তোমরা স্বামিস্ত্রী দুজনে, উপদেশ দেবে একটী উৎকৃষ্ট আদর্শের অনুসরণ ক’রে আদর্শবান্ পুরুষ ও মহিলাদের জীবনের দৃষ্টান্ত-সমূহ তাদের চোখের সামনে দেদীপ্যমান ক’রে ধর্ বে, এইরূপ মহনীয়-চরিত্রের মানুষই যে প্রকৃত মানুষ, এই কথাটী তাদের মনের পরতে ক্ষোদাই ক’রে দেবে, তবে ত’ এই আশা কত্তে পার।
মা-বাপ ছেলের মানসিক গঠনটীকে মহজ্জীবন যাপনের উপযোগী ক’রে দেবার জন্য কিছুই কর্ব্বেন না, আর মনে মনে কেবল আশা কর্ব্বেন যে, হয় স্কুলের মাষ্টার মশায়রা গাধা পিটিয়ে ঘোড়া কর্ বেন, নয় সাধু-মহাপুরুষেরা আশীর্ব্বাদের জোরে তোমাদের কুলতিলকদিগকে ইন্দ্রজয়ী মহাপুরুষে পরিণত ক’রে দেবেন, এটা কিন্তু হয় না।
বীর্য্যে, সাহসে, কর্ম্মঠতায় আর বিচিত্র জীবন-প্রতিভায় দীপ্ত পুরুষ বোধ হয় শঙ্করাচার্য্যের পরে স্বামী বিবেকানন্দের মতন আজ তক্ আর কেউ এদেশে আবির্ভূত হন নি, কিন্তু পিতামাতারা তাঁর নামে জয়ধ্বনিই দিলেন, তাঁর অলোক-সামান্য চরিত্রের অনুসরণে জীবন-গঠন কত্তে পুত্রদের প্রেরণা দিলেন না।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ন্যায় পুরুষসিংহ এই ত’ সেদিন জন্মেছিলেন, কিন্তু কয় জন পিতা নিজ নিজ পুত্রকে বিদ্যাসাগর-জীবনের বিশেষত্বগুলির দিকে অঙ্গুলী হেলন ক’রে জীবন-গঠনের পথ চিনিয়ে দিয়েছেন? তোমার পুত্রদ্বয়কে আশীর্ব্বাদ আমি নিশ্চয়ই কর্ব্ব এবং কচ্ছি কিন্তু ঘরে ব’সে তাদের প্রতি তোমাদের যে কর্ত্তব্য, সেইটুকুতে অবহেলা ক’রো না।
অখণ্ড-সংহিতা একবিংশ খণ্ড
(পৃষ্ঠা নং ২০৫ – ২০৬)
জীবন গঠনে হেলা করিওনা
অপরাহ্ন দুই ঘটিকায় স্কুলের ছাত্রদের পারিতোষিক-বিতরণী সভায় শ্রীশ্রীবাবামণি সভাপতির আসন গ্রহণ করিলেন। শ্রীশ্রীবাবামণি স্কুলের ছাত্রদিগকে সম্বোধন করিয়া বলিতে লাগিলেন,-ছাত্র-জীবন ভিত্তিগঠনের জীবন। এখন যত শক্ত ক’রে চরিত্রগঠন কর্ব্বে, ভবিষ্যৎ জীবন তত বৃহত্তর, তত মহত্তর কর্ত্তব্য-ভার গ্রহণের যোগ্য হবে।
এ সময়ে এক জনেও জীবন-গঠনে হেলা ক’রো না। নিরন্তর কল্পনা কর যে, কত মহৎ তুমি ভাবী কালে হবে। চিরকালই তুমি সাধারণ মানুষ থাক্ বে না। তোমাকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ, শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী এবং শ্রেষ্ঠ মহানুভব ব্যক্তিদের সমকক্ষ হ’তে হবে।
অথবা শুধু সমকক্ষ কেন, তাদের চেয়ে মহত্তর, বৃহত্তর জীবনের অধিকারী হ’তে হবে। অবিরাম সেই স্বপ্ন দেখ। বর্ত্তমানের দুঃখ-দুর্দ্দশায়, বর্ত্তমানের বাধা-বিঘ্নে, বর্ত্তমানের ক্ষয়-ক্ষতিতে বিন্দুমাত্রও বিচলিত হ’য়ো না। ভবিষ্যতের স্বপ্নের উপরে রংয়ের উপর রং চড়াও, ভবিষ্যতের স্বপ্নকে সত্যবৎ প্রত্যক্ষবৎ দর্শন কর এবং সেই স্বপ্নে সেই কল্পনায় দিনের পর দিন আগ্রহের দৃঢ়তা, অভিলাষের একাগ্রতা, লালসার অবিচ্ছিন্নতাকে যোগ কর। যা আজ স্বপ্ন, কাল তা বাস্তবে পরিণত হবে।
বালক তোমরা, যুবক তোমরা, তোমরাই যদি জীবনের ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে মহান্ স্বপ্ন না দেখ্ বে, তবে দেখ্ বে কে? তোমরা স্বপ্নদর্শী হও।
শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,-
মহৎ ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা কেবলই ভাব-বিলাসিতা নয়। নিজের ভবিষ্যতের কল্পনা যারা যত প্রগাঢ় ভাবে কত্তে পারে, জগতে তারাই তত মহান্ ব্যক্তি হয়। ভবিষ্যতের মহতী কল্পনা ছাড়া জগতে একজন লোকও বড় হ’তে পারেন নি। বিরাট প্রতিষ্ঠা, বিরাট যশ, বিরাট কীর্ত্তি, বিরাট কৃতিত্ব, বিরাট জনসেবা, বিরাট আত্মত্যাগ,-
সব কিছুর জন্যই বিরাট কল্পনা-শক্তি, বিরাট ভবিষ্যৎ-স্বপ্ন প্রয়োজনীয়। একে তোমরা কখনো নিরর্থক ব’লে জ্ঞান ক’রো না। জগজ্জোড়া দুঃখ-পুঞ্জ তোমরাই না একদিন দূর কর্ বে? লক্ষ লক্ষ ক্ষুধাতুরের মুখে তোমরাই না একদিন অন্ন-পানীয় তুলে ধর্ বে?
নগ্নকায় বস্ত্রহীনের পদতলে পাদুকা, কটিতলে বস্ত্রখণ্ড তোমরাই না পরম আদরে পরম স্নেহে পরিয়ে দেবে? নির্য্যাতিতের চখের অশ্রু, নিপীড়িতের বুকের ব্যাথা, লাঞ্ছিতের সকল দুর্ভাগ্য আর বঞ্চিতের সকল অভাব-যন্ত্রনা তোমরাই না তোমাদের সবল পেশল বাহু-বিক্রমে দূর ক’রে দেবে?
আত্মঘাতী মানব-সমাজকে অমৃতত্বের পথে তোমরাই না বাছারা টেনে নিয়ে যাব? এত বিরাট ভাবী সাধনা, এত মহৎ তোমাদের ভাবী কর্ত্তব্য, এত ব্যাপক তোমাদের ভাবী জীবনের সুপ্রভাব। একথা কেবলি কল্পনা কর। কেবলি তার স্বপ্ন দেখ।
শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,-
কিন্তু শুধু কল্পনাই কর্ল্লে চলবে না, সেই কল্পনার, সেই স্বপ্নের অনুযায়ী রূপে অনুকূল ভাবে তিলে তিলে পলে পলে তোমাদিগকে আত্মগঠনও কত্তে হবে। যা হতে চাও, তা হবার জন্য তোমাকে চেষ্টাও কত্তে হবে। বিনা শ্রমে কেউ কখনো লক্ষ্যকে লাভ কত্তে পারে না। বিনা যত্নে রত্নলাভ হয় না।
শান্তির বারতা দ্বিতীয় খণ্ড
(পৃষ্ঠা নং ৪৩ – ৪৫)
গৈরিকের অপব্যবহার নিবারণ আবশ্যক
রহিমপুর আশ্রমের জনৈক কর্ম্মী শত নিষেধ সত্ত্বেও বারংবার গৈরিক পরিধান করিতেছেন। শ্রীশ্রীবাবামণি তাঁহাকে লিখিলেন,-
“অনেক আশ্রমেই গৈরিক বস্ত্রের ছড়াছড়ি দেখা যায় এবং যে ইচ্ছা সে গেরুয়া কাপড় পরিয়া থাকে। আমি গৈরিকের এই অপব্যবহারের তীব্র বিরোধী। গৈরিক বস্ত্র যার তার জন্য নয় এবং গেরুয়ার ধ্বজা উড়াইয়া লোকমান সংগ্ৰহ করিবার চেষ্টার নাম নীচতা, কাপুরুষতা ও জুয়াচুরী এ জগতে আর কিছু নাই।
আমি তোমাদিগকে গেরুয়াধারী ভণ্ড তপস্বী-রূপে দেখিলেই পরম পরিতৃপ্ত হইয়া যাইব না। তোমাদের মধ্যে চরিত্রের মাধুর্য্যই আমি দেখিতে চাহি। তোমাদের মধ্যে তপস্যার প্রার্থনাই আমি দেখিতে চাহি। তোমাদের মধ্যে চিত্তের নিরহঙ্কার নিরভিমান স্থৈর্য্যই আমি দেখিতে চাহি।
পুনরায় বলি, গেরুয়া কাপড় পরিবার জন্য ব্যস্ত হইও না, চরিত্রের সম্পদ, সাধনের সম্পদ, উপলব্ধির সম্পদ অর্জ্জন করিবার জন্যই ব্যগ্র হও। একটা গাধার পিঠে গেরুয়া চাপাইয়া দিলে তাকে সুন্দর দেখাইতে পারে, কিন্তু উহাতে লাভ কিছু হয় কি?
একটা কুম্ভীরের বক্ষে পৃষ্ঠে গেরুয়া আঁটিয়া দেওয়া যাইতে পারে, কিন্তু উহার অর্থ কিছু হয় কি? শতবার যে মিথ্যা কথা কহে, মনে মনে যে নিয়ত পাপবুদ্ধির সেবা করে, সে যদি গেরুয়া পরে, তবে ওর মত শয়তানী জগতে আর কি আছে? তুমি কি একটা পয়লা নম্বরের চোর হইতে চাও? তাহা হইলে বিনা বিচারে গেরুয়া পরিও।
আর যদি সত্যি সত্যি মানুষ হইতে চাও, প্রকৃত সাধু ও ভক্ত হইতে চাও, তাহা হইলে গেরুয়া পরিয়া লোকের প্রণাম পাইবার লোভ পরিহার কর এবং চরিত্রের প্রত্যেকটী দোষ প্রত্যেকটী ত্রুটী সংশোধনে যত্নবান্ হও। আমি নিজে গেরুয়া কাপড় পরিত্যাগ করিয়াছি কেন, তার কি তুমি ইতিহাস জান না?
একপাল অলস নাস্তিকের জন্মদাতা গৃহীও যে যুগে গেরুয়া পরিবে, তেল-নূন-লঙ্কার দোকানদার যে যুগে গেরুয়া পরিবে, বাজারের গণিকা যে যুগে গৈরিক বস্ত্রে অঙ্গাচ্ছাদন করিবে, সেই যুগে গেরুয়ার দোহাই দিয়া লোকমান পাইবার চেষ্টা তোমার সঙ্গত কিনা, তাহাও ভাবিয়া দেখিও।
যেই গেরুয়া অবস্থা-বিশেষে শ্লাঘ্যতম ভূষণ, সেই গেরুয়াই স্থল-বিশেষে সর্ব্বাপেক্ষা অধিক আপত্তি-জনক। …আমি দুই একটী সুপাত্রের পক্ষে গৈরিক লাভ সঙ্গত বলিয়া মনে করি, ইহা সত্য ; কিন্তু এই জিনিষটী পরিধান করিবার জন্য তাহাদিগকে কঠোর তপশ্চর্য্যা করিতে হইবে।
অখণ্ড-সংহিতা সপ্তম খণ্ড
(পৃষ্ঠা নং ১৪৬ – ১৪৭)
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : এগারো>>
……………..
আরও পড়ুন-
স্বামী স্বরূপানন্দের বাণী
স্বামী স্বরূপানন্দ : গুরু-শিষ্য
স্বামী স্বরূপানন্দ : সরল ব্রহ্মচর্য্য
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ : চিঠিপত্র
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ : উপাসনা
স্বামী স্বরূপানন্দ : কবিতা/গান
স্বামী স্বরূপানন্দ : উপদেশ
স্বামী স্বরূপানন্দ : উপদেশ দুই
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : এক
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : দুই
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : তিন
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : চার
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : পাঁচ
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : ছয়
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : সাত
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : আট
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : নয়
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : দশ
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : এগারো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : বারো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : তেরো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : চোদ্দ
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : পনেরো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : ষোল
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : সতেরো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : আঠারো
শ্রীশ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বাণী : উনিশ
…………………….
আপনার গুরুবাড়ির সাধুসঙ্গ, আখড়া, আশ্রম, দরবার শরীফ, অসাম্প্রদায়িক ওরশের তথ্য প্রদান করে এই দিনপঞ্জিকে আরো সমৃদ্ধ করুন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
……………….
আরও পড়ুন-
মহানবীর বাণী: এক
মহানবীর বাণী: দুই
মহানবীর বাণী: তিন
মহানবীর বাণী: চার
ইমাম গাজ্জালীর বাণী: এক
ইমাম গাজ্জালীর বাণী: দুই
গৌতম বুদ্ধের বাণী: এক
গৌতম বুদ্ধের বাণী: দুই
গৌতম বুদ্ধের বাণী: তিন
গৌতম বুদ্ধের বাণী: চার
গুরু নানকের বাণী: এক
গুরু নানকের বাণী: দুই
চৈতন্য মহাপ্রভুর বাণী
কনফুসিয়াসের বাণী: এক
কনফুসিয়াসের বাণী: দুই
জগদ্বন্ধু সুন্দরের বাণী: এক
জগদ্বন্ধু সুন্দরের বাণী: দুই
শ্রী শ্রী কৈবল্যধাম সম্পর্কে
শ্রী শ্রী রামঠাকুরের বাণী
শ্রী শ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী : ১ম খন্ড
শ্রী শ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী : ২য় খন্ড
শ্রী শ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী : ৩য় খন্ড
স্বামী পরমানন্দের বাণী: এক
স্বামী পরমানন্দের বাণী: দুই
স্বামী পরমানন্দের বাণী: তিন
স্বামী পরমানন্দের বাণী: চার
স্বামী পরমানন্দের বাণী: পাঁচ
স্বামী পরমানন্দের বাণী: ছয়
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: এক
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: দুই
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: তিন
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: চার
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: পাঁচ
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: ছয়
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: সাত
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: আট
সীতারাম ওঙ্কারনাথের বাণী: নয়