ভবঘুরেকথা
শাফিয়া শরিফ-প্রণবমঠ গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘শাফিয়া শরিফ-প্রণবমঠ’

-মূর্শেদূল মেরাজ

শুরু করলেই থামিয়ে দিয়ে তার কথা চলতেই থাকে। ভাবীও অনেকটা তেমনই। কিন্তু ভাবীকে অল্প কথায় বলতে গেলে বলা যায়। ভাবী হলো চরমতম স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান। যিনি আপন খেয়ালে একটা অসহায় ভঙ্গিতে কথা বলে চলেন, আর আমরা হেসে খুন হয়ে যাই।

সেই হাসি থামানো মুশকিল। ভাবী কথা বলেই চলছেন, আর আমি আর রিয়াদ হাসতে হাসতে শেষ। ভাবীর কোনো থামাথামি নেই। সংসার থেকে জগৎ সংসার সব বিষয়েই তিনি বলে চলেছেন অবলীলায়। তার সহজ-স্বাভাবিক-সরল ভঙ্গিতে।

পরদিন ঘুম থেকে উঠে গা গোসল দিয়ে আবুল ভাইয়ের সাথে বেড়িয়ে পরলাম। পরিচিত এক অটো নেয়া হলো। তাতে সোজা আবুল ভাইয়ের দরবারে। শাফিয়া শরিফে। আহ্ মুগ্ধ হওয়ার মতো নিস্তব্ধতায় যে প্রবেশ করলাম। বিশাল জায়গা নিয়ে অনেকটা পরিসর নিয়ে ছড়িয়ে আছে শাফিয়া শরিফ।

মূল মাজার, দরবার ছাড়াও বিভিন্ন অংশ ভাগ করা শাফিয়া শরিফ। তবে এইখানে একটা কথা স্বীকার করতেই হবে। অনেক জায়গায় ঘুরেছি কিন্তু মাদারীপুরের মতো এতো মনোমুগ্ধ করা বিশাল বিশাল আকৃতির বট-অশ্বত্থ চোখে পরেনি। যার প্রতিটার প্রেমে পরেছি।

প্রণব মঠও বলেননি। স্থানীয়ভাবে তারা বিনোদ গোঁসাইয়ের আখড়া বলেন। তাই আমিও বুঝিনি। কারুকাজ করা সদর দরজা ঠেলে যখন ভেতরে প্রবেশ করলাম। তারপর কেবল বিস্ময়ের পালা। ভেতরে মনোমুগ্ধকর সব স্থাপনা। বৃটিশ আমল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত সকল সময়ের স্থাপত্যের ছোঁয়াই আছে এখানে।

রাস্তাঘাট, মাঠ-ঘাট, মন্দির, মসজিদ, মাজার, দরবার, নদী-খাল-বিলের পাড়ে সর্বত্রই বট-অশ্বত্থ নানারূপে বিরাজ করছে। তাদের দিকে তাকিয়ে তাকিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু আমাদের মধ্যে অতো প্রেম কোথায়? তাই এক এক ঝলক করে দেখে দেখে এগিয়ে বা পিছিয়ে যাওয়া মাত্র।

শাফিয়া শরিফের সর্বত্রও নানা জাতের গাছগুলো আকর্ষণ করলো তীব্রভাবে। বট-অশ্বত্থ আর তেঁতুল গাছগুলোর কথা অনেকদিন মনে থাকবে। অত্যন্ত পরিপাটি-পরিচ্ছন্ন শাফিয়া-শরিয়ে আরো কিছুটা সময় থাকবার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আবুল ভাই-য়ের ঐ এক দোষ।

তিনি সব কিছু আগে থেকে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখেন। কোনো কথা বলতে দেন না। কিছু করতে দেন না। যাই বলতে যাই তাই থামিয়ে দেন। শাফিয়া শরিফ সম্পর্কে জানবার সাধ ছিল। এর ওর সাথে কথা বলাও যেত। কিন্তু আবুল ভাই বললেন বইতে নাকি সব লেখা আছে।

সেই বই কোথায় পাওয়া যাবে বলাতে আবুল ভাই বললেন উনার কাছে আছে পরে দেবেন। অগত্যা আর কি করা- কর্তার ইচ্ছেয় কর্ম। গতবার আগ বাড়িয়ে কথা বলাতে দরবারেই আনেন নি। এইবার যখন এসেছি তাতেই ধন্য থাকা ভালো। নইলে দেখা যাবে যে আখড়ায় যাওয়ার কথা সেখানে আর নিলেনই না।

তাই আর কথা না বাড়িয়ে দরবারের বাইরে এসে দরবার সংলগ্ন বাজারে নাস্তাটা সেরে নিলাম। ভাজি, ডাল, ডিম পরাটার শেষে রসালো মিষ্টি। নাস্তা সেরে অন্যরা চললো চা পান করতে। আমি চা পান না করে জ্ঞানান্ন কিনে ফেললাম কায়দা করে। বাকিরা কেউ রাজি নয়। আমি আর রিয়াদ খেয়ে নিলাম এক ফাঁকে।

এরপর অটো চলতে চলতে গিয়ে থামলো প্রবণ মঠে। স্বামী প্রবণানন্দজীর মঠ। কতদিনের ইচ্ছে ছিল এই মঠে যাব। কিন্তু তা যে আবুল ভাইয়ের বাড়ির পেছনের মঠটাই তা কে জানতো। আবুল ভাই বলেছিলেন মঠের কথা। কিন্তু উনি তো পরিস্কার করে কিছু বলেন না।

প্রণব মঠও বলেননি। স্থানীয়ভাবে তারা বিনোদ গোঁসাইয়ের আখড়া বলেন। তাই আমিও বুঝিনি। কারুকাজ করা সদর দরজা ঠেলে যখন ভেতরে প্রবেশ করলাম। তারপর কেবল বিস্ময়ের পালা। ভেতরে মনোমুগ্ধকর সব স্থাপনা। বৃটিশ আমল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত সকল সময়ের স্থাপত্যের ছোঁয়াই আছে এখানে।

আকাশ অন্ধকার করে ফেলেছে। মেঘ ডাকতে শুরু করেছে। আবুল ভাই তাড়া দিলেন। কি আর করা। আমরাও হাঁটা দিলাম। যদিও বলতে চাইছিলাম ছাদ খোলা অটোতে তো ভিজে যেতে হবে। তারচেয়ে মন্দিরেই কিছুটা সময় অপেক্ষা করি। বৃষ্টি থামার আগ পর্যন্ত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বলা হলো না।

আর আছে সর্বত্র পরম যত্নের আবেশ। শিব মন্দির, গোবিন্দ মন্দির, দুর্গা মন্দির, কালী মন্দির, নাটমন্ডল পেরিয়ে পুকুর, বিশাল বিশাল গাছ সবই মনোমুগ্ধকর। তারপর দ্বিতীয় দরজা পাড়ি দিয়ে মূল আঙ্গিনা। সেখানে আরো বিস্ময় অপেক্ষা করছে। মূল মন্দিরে চলছে আরতির প্রস্তুতি।

মন্দিরের এক সাধু জানালো সারা বিশ্বে প্রণবমঠের সাড়ে পাঁচশো মন্দিরে এক সাথে শুরু হয় আরতি। সেই আরতির আয়োজন চলছে। আরো একটু এগিয়ে ডান পাশে সমতল থেকে কয়েক ধাপ সিঁড়ি নেমে গিয়ে একটা বৃত্তাকার অংশ। রেলিং ঘেরা জায়গাটাই শ্রীশ্রী প্রণব অর্চনালয় ও ধ্যানকুঞ্জ।

প্রণবানন্দজী যে জায়গায় ধ্যান করতেন সেখানে সুন্দর একটা স্থাপনা। বেশ প্রশান্তি প্রশান্তি একটা ভাব। আর পরিবেশটা এতো নিরব যে মনে হলো ধ্যানে বসে পরি। কিন্তু উপায় নেই। আকাশ ঘন করে মেঘ জমেছে। যে কোনো সময় মাথার উপর নামতে শুরু করবে।

কিছুটা সময় সেখানে কাটিয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে মূল মন্দিরকে বায়ে রেখে খানিকটা এগিয়ে গেলাম। সেখানে ছোট্ট ও সুন্দর একটা আধুনিক স্থাপত্যের ধুনি ঘর। ডান পাশের দ্বিতল ভবনের একতলায় লাইব্রেরির সাইনবোর্ড ঝুলছে। যদিও তখন সেটা বদ্ধ। জানা গেলো, বিকেলে খোলা হয়।

আরতির পর অনুরোধ করলে হয়তো পাঠাগারের দরজা খুলে দেখাও যেত। পাঠাগারের দরজা বন্ধ দেখলে কার ভালো লাগে? এসব নিয়ম মানতে বড্ড বিরক্ত লাগে। তারপর পাঠাগারের দরজার বন্ধ থাকতেই পারে। কিন্তু তা সময়ের আগেপরে খোলা যাবে না সেটা মানা কষ্টকর।

ইস্ কত কত বই দেখা হলো না। হয়তো কিছু বই সংগ্রহও করা যেত। তাও গেলো না। আবুল ভাইয়ের চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে তিনি আর দেরি করতে রাজি নন। এখনি বেড়িয়ে পরতে চান। কিন্তু আমি মনে মনে চাইছিলাম জুম বৃষ্টি নামুক। আরতিটা দেখে-শুনে প্রসাদ নিয়ে তবে যাই।

আকাশ অন্ধকার করে ফেলেছে। মেঘ ডাকতে শুরু করেছে। আবুল ভাই তাড়া দিলেন। কি আর করা। আমরাও হাঁটা দিলাম। যদিও বলতে চাইছিলাম ছাদ খোলা অটোতে তো ভিজে যেতে হবে। তারচেয়ে মন্দিরেই কিছুটা সময় অপেক্ষা করি। বৃষ্টি থামার আগ পর্যন্ত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বলা হলো না।

কোথায় যে কে কি বানিয়ে রেখেছে এসব ভাবলেই অবাক লাগে। চারপাশে এতো হানাহানি মারামারি লুটপাট জোড়জুলুমের মধ্যেও কত শান্তি এই জায়গায়। কত আনন্দ। কত প্রফুল্লতা। কত প্রশান্তি। যদি একটু নিরব থাকা যায়। তাহলেই টের পাওয়া যায় প্রকৃত সুখ কাকে বলে।

ওহ্ আরেকটা কথা তো বলাই হয় নাই। সেই ছাদ খোলা অটোর কথা। নরসিংদীতে যেমন ছাদ খোলা অটো রিক্সা চলে। যাতে বসলে একটা জমিদারী জমিদারী ভাব জাগে মনে। তেমনি মাদারীপুরে গিয়ে পেলাম এই ছাদখোলা অটো। এতে বসলে কেবল জমিদারী জমিদারী না রীতিমতো রাজকীয় ভাব জাগে।

পুরান ঢাকার ঘোড়াগাড়ির কথা মনে পরে যায়। আমরা ঘুরে ঘুরে সীট পরিবর্তন করে করে বসে। সকল প্রকার আরাম অনুভব করার চেষ্টা নিলাম। দারুণ একটা বাহন। বেশ পছন্দ হলো।

আমরা হেঁটে হেঁটে অন্দরের দ্বিতীয় দরজা পার হওয়ার আগেই বৃষ্টি নেমে গেলো। নাটমণ্ডলে আশ্রয় নিলাম। বৃষ্টি থামার অপেক্ষায়। যদিও আমি মনে মনে চাইছিলাম এই বৃষ্টি আর না থামুক। আরতি শুরু হয়েছে। আমি আরতিতে মন দিয়েছি।

এখান থেকে মন্দিরের ভেতরটাও দেখা যাচ্ছে। নবীন-প্রবীন পুরোহিতরা বিশেষ আয়োজন করে আরতি দিচ্ছে। ডুবে যাচ্ছিলাম সেই সুর-শব্দের অতলে। কিন্তু বিধি বাম। বৃষ্টি থেমে গেলো হঠাৎ করেই। আবুল ভাই আর আশিক উঠে দাঁড়িয়েছে।

আমরাও তাদের পিছু নিলাম। খুব ইচ্ছে করছিল প্রসাদ নিয়ে বের হতে। কিন্তু তা আর হলো কই। তবে সদর দরজার কাছাকাছি আসতে আসতে আবার বৃষ্টি। এখানে আটকে থাকলাম অনেকটা সময়। এখান থেকে আর আরতি শোনা যাচ্ছে না। দেখাও যাচ্ছে না। অনেকটা পথে পেছনে ফেলে এসেছি।

এতো সুন্দর-পরিপাটি-হৃদয়গ্রাহী মন্দিরে এতো অল্প সময় থাকলে কি হয়! মনের আশ কি মিটে? কিছুতেই না। এর ভাব বুঝতে পর্যটকের মতো টুক করে দেখে বের হয়ে গেলে হবে না। রাত না কাটাতে পারলেও সারাদিন অন্ত্যত থাকা উচিৎ ছিল। নিদেনপক্ষে একবেলা তো দাবী রাখেই।

কোথায় যে কে কি বানিয়ে রেখেছে এসব ভাবলেই অবাক লাগে। চারপাশে এতো হানাহানি মারামারি লুটপাট জোড়জুলুমের মধ্যেও কত শান্তি এই জায়গায়। কত আনন্দ। কত প্রফুল্লতা। কত প্রশান্তি। যদি একটু নিরব থাকা যায়। তাহলেই টের পাওয়া যায় প্রকৃত সুখ কাকে বলে।

সাক্ষাৎকার শেষে হোটেলে ফিরে এসি রুমকে আমার দোজখখানা মনে হয়েছিল। দামী খাবারকে বিষ মনে হয়েছিল। সাক্ষাৎকার দিতে দিতে সেই বয়স্ক পাট শ্রমিক যখন না খেয়ে থাকার অভিজ্ঞতার কথা বলছিল। স্ত্রী-সন্তান-বাবা-মায়ের মুখে খাবার না দিতে পারার কথা বলছিল।

আবার আমরা অটোতে চেপে বসলাম। এবারের যাত্রা ফটিক গোঁসাইয়ের আখড়া। প্রণব মঠে আবার আসতে হবে। সময় নিয়ে আসতে হবে এমন ভাবনাটা নিয়েই বের হতে হলো। অনেকটা পথ ঘুরে আরো অনেক অনেক বট-অশ্বত্থ দেখতে দেখতে এগিয়ে চললাম।

এই ফাঁকে আরেকটা কথা বলে রাখি। বহুদিন পর এই যাত্রায় যত জায়গায় ঘুরেছি। সকল জায়গাতেই সোনালী আশের দেখা পেয়েছি। পাট পঁচা গন্ধাটা যে কত সুখকর অনুভূতি দেয় তা যেন আবার মনে পড়লো। আসলে পাটের সাথে পূর্বপুরুষের ধারাবাহিকতা বয়ে চলেছে যেন রক্তে।

মাঝে বহু বছর পাটের চাষ প্রায় শূণ্যের কোঠায় পৌঁছেছিল। প্রায়শই আফসোস লাগলো। পাটের মৌসুমেও পাটের দেখা মিলতো না। এই বছরও যে অনেক অনেক পাট চাষ হয়েছে। বহু শ্রমিক তা প্রকৃয়াজাত করছে তা নয়। তবে সকলেই অল্পবিস্তার পাট চাষ করেছে তা বোঝা যাচ্ছিল।

বাড়ির নাড়িরাই বেশি পাট বাছাবাছি করছিল। পাটের পরিমাণ বেশি নয়। কিন্তু চাষে আবার কৃষক মনোযোগী হয়েছে বিষয়টা ভাবতে বেশ লাগলো। পাট চাষ বাড়লে প্লাস্টিক-পলেথিনের ব্যবহার আর কমবে কিনা তা জানি না। ছোট্ট বেলার সেই পাটের রচনা মুখস্থ করার ব্যর্থ চেষ্টা করেছি বলে নয়।

পাটের সাথে যেন একটা নাড়ীর সম্পর্ক আছে বলেই আমার মনে হয়। প্রাকৃতিক এই সম্পদটাকে পুন:জীবন দেয়া সময়ের দাবী। যাতে আবারো জেগে উঠে বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকলগুলো। হয়তো সেই স্বপ্ন পূরণ হবে না। তবে বন্ধ পাটকল শ্রমিকদের যে কান্না আমি দেখেছি। যে দুর্বিসহ জীবন তাদের দেখেছি।

আবার মিল খুলবে এই আশায় কত কত মানুষ। কত কত সংসার যে আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি। সেই কষ্ট আমি বুকে বহন করে চলি। একবার এক বড় ভাইয়ের সাথে এক বন্ধপাটকল শ্রমিকের সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম। আমি জাস্ট সাথে গিয়েছিলাম।

সাক্ষাৎকার শেষে হোটেলে ফিরে এসি রুমকে আমার দোজখখানা মনে হয়েছিল। দামী খাবারকে বিষ মনে হয়েছিল। সাক্ষাৎকার দিতে দিতে সেই বয়স্ক পাট শ্রমিক যখন না খেয়ে থাকার অভিজ্ঞতার কথা বলছিল। স্ত্রী-সন্তান-বাবা-মায়ের মুখে খাবার না দিতে পারার কথা বলছিল।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয় ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!