ভবঘুরেকথা
গুরুভক্তি বুড়িমার সাধুসঙ্গে পাককোলা আনন্দধাম

‘গুরুভক্তি’

-মূর্শেদূল মেরাজ

কিন্তু ভক্তিপূর্ণ আন্তরিকতা দিয়ে গ্রহণ করলেও যখন শেষ পর্যন্ত আর মাথায় সাধুগুরু হাত রাখলেন না। তখন পরপর বেশ কয়েকটা ভাব মনে উদয় হলো। শংকা বাস্তবায়ন হওয়ায় প্রথমেই একটু মনে কষ্ট কষ্ট ভাব হলো। একটু না বেশ কষ্ট বলা যায়। সেটা সামলে নিয়ে ভাবনার স্রোতের ধারাকে একটু ঘুরিয়ে দিলাম।

উন্মুক্ত করে দিলেই সাধুকে সেই দ্বার দিয়ে প্রবেশ করে আমাকে বুঝে ফেলতে হবে এমন তো বাধ্যবাধকতা নেই। সাধু তো তার যাতনায় ডুবে থাকতেই পারেন। তবে শান্তনা হিসেবে এই যুক্তি বেশিক্ষণ খাটলো না। এতে প্রচুর ফাঁকফোকর। প্রচুর জল।

আমরা অভাজনরা স্থির না হতে পারলেও। সাধুগুরুদের তো ভক্তিতে স্থির হওয়ারই কথা। নাকি তাদের মনও আমাদের মতোই- “ভবের পিরিত ভূতের কির্তন, খনেক বিচ্ছেদ খনেক মিলন”। নাহ্! এসব ভাবনা বেশি হয়ে যাচ্ছে। তারচেয়ে আরেকটু ঘুরিয়ে ভাবাই ভালো।

আমি যে ভাবছি আমি উন্মুক্ত করেছি নিজ দ্বার। প্রবেশাধিকার মুক্ত ভাবছি। সেটাই আসলে অলীক কল্পনা। আমি আসলে সাধুর কাছে নিজেকে, নিজের ভাবনাকে প্রকাশই করতে পারি নেই। আমি মুড়ে ছিলাম আমার অহং-এর চাদরে।

তবে কি এ পথ আসলেই ভুল পথ? যাক ভুল হোক কিংবা শুদ্ধ তা নিয়ে বড় একটা ভেদ নেই। আমি আমার বুঝ মতো পথেই এগুতে চাই। যতক্ষণ না তার চেয়েও মনোমুগ্ধকর কোনো পথ সামনে কেউ প্রকাশ করবে বা প্রকাশ পাবে। এমন কোন অভিনব পথ যদি প্রকাশ পেয়েই যায়।

এবার খানিকটা না, বেশ স্বস্তি পাওয়া গেলো। নিজের উপর দোষটা নিতে পারলে। সাধুগুরুকে প্রশ্নের বাইরে রাখতে পারার ভাবনায় ডুবতে পারলেই ভালো লাগে। স্বস্তি লাগে। যাকে এবার মনে ভালো ভালো ভাব নিয়ে অনেকটা উৎফুল্ল হয়ে অন্যান্য সাধুগুরুকে বিদায় ভক্তি দিতে লাগলাম।

কিন্তু যখন অন্যান্য প্রত্যেক সাধুগুরুই ভক্তি শেষে মাথায় হাত ছুঁইয়ে দিলেন। আর্শিবাদ করলেন। তখন না চাইতেও প্রশ্নটা আবার জেগে উঠলো। এবার প্রশ্নটা একটু সংস্কারকৃত হলো-

তবে কি আমিই আমার অহং এর কাছে হেরে গেলাম। যার কারণে মাথায় সাধুর হাতের স্পর্শ পেলাম না? নাকি সাধু প্রথাগত সংস্কারে থেকে বেড়িয়ে আসতে পারলেন না? নাকি চাইলেন না? অহং-য়েই জগৎ মোড়া!!!

আমরা কি আমাদের সেই অহং-এর ফ্রেমেই বন্দী থাকবো? আমাদের অহং কি আমাদের চেয়েও বড়? অহং এর কাছে হারতেই আমাদের আনন্দ? অহং নিয়েই কি আমরা গর্বিত?

ভাবতে ভাবতে ভাবনাতে আরো যুক্ত হলো- আচ্ছা! ভাষা-শব্দই কি তবে ভাব বিনিময়ের একমাত্র উপলক্ষ্য? ভাব-ভাবনা সেখানে মূল্যহীন? আমাকে কি মুখ ফুটে বলতেই হবে ‘ভালোবাসি’ ‘ভক্তি করি’ ‘প্রেম করি’? নইলে কি সেই ভালবাসা-সেই প্রেম পৌঁছাবে না? যা আমি পৌঁছে দিতে চাই!

তবে কি এ পথ আসলেই ভুল পথ? যাক ভুল হোক কিংবা শুদ্ধ তা নিয়ে বড় একটা ভেদ নেই। আমি আমার বুঝ মতো পথেই এগুতে চাই। যতক্ষণ না তার চেয়েও মনোমুগ্ধকর কোনো পথ সামনে কেউ প্রকাশ করবে বা প্রকাশ পাবে। এমন কোন অভিনব পথ যদি প্রকাশ পেয়েই যায়।

আর তা যদি আমাকে আরো বেশি মোহিত করতে পারে। আমাকে আরো বেশি ভরসা দিতে পারে। তবে সেই পথে হাঁটতে তো বাধা নেই। কিন্তু মন যতটা সময় সেই নব ভাবে মানছে না। মজছে না। ডুবছে না। ততক্ষণ তো নতশির হচ্ছে না।

যদিও আমি এতোটা গভীরে ভাবতে পারি না। পারার কথাও না। এতোটা গভীরে ভাবতে গেলে জট পাকিয়ে ফেলি। সাধুসঙ্গ থেকে বেড়িয়ে আসবার পথে আমাদের ভাব পাল্টেছে। ভক্তিময় একটা পুণ্যসেবার পর পথে নামতে গেলে একটা ভার ভার ঠেকে।

তারপরও জীবন কখনো কখনো এমনভাবে… এমন সব সময়… এমন সব রূপে… এমন সব স্থানে… নিজেকে উপস্থাপন করে যে, সেখানে নিজেকে নতুন রূপে চিনতে হয়। এই চিনতে চিনতেই জীবন নতুন রূপে প্রকাশ পায়। নতুনভাবে আবির্ভূত হয়।

আর নিজেকে নতুন করে জানতে পারা এবং সেই মতে… সেই সময় থেকে… ভাবতে পারার অনুশীলনটা সহজ নয়। বেশি জটিল। আর এই জটিলতার ভেতর দিয়েই আমরা বুড়িমার সাধুসঙ্গ শেষে রওনা দিলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্যের দিকে।

যদিও একথা সত্য যে গোটা জীবনটাই একটা যাত্রা। আর এই যাত্রার গন্তব্যও নির্দিষ্ট। তারপরও আমরা একে দিন-সপ্তাহ-মাস-বছর-যুগ-শতাব্দী-সহস্রাব্দী ইত্যাদি কাল-ক্ষণ-যোগে ভাগে ভাগ করে দিবারাত্রির হিসেবে বুঝবার সুবিধা করে নেই। তাই যাত্রার সংক্ষিপ্ত বিরতি ও পরবর্তী যাত্রায় ক্ষেত্রকে গন্তব্য বলে চিহ্নিত করি।

সঙ্গবদ্ধভাবে বসবাস করতে গিয়ে আমরা বেঁচে থাকার কালে স্থায়ী বসতি করার মনোযোগী হয়েছি। তাইতে আমরা এদিক-সেদিক বেড়িয়ে বাসা-বাড়ি-ঘর নামক ঠিকানায় ফিরে ফিরে আসি। আর এ আসা যাওয়াকেই আমরা যাত্রা মনে করি।

যদিও কোথাও না গিয়েও। চলাচল না করেও জীবনের যাত্রা চালিয়ে যেতে হয় আপন আপন কর্মফলের হিসেবের ছকে। শাস্ত্র বলে সকল কিছু পূর্বেই লিখিত। লালন বলে, “এখন আর কাঁদলে কী হবে। কীর্তিকর্মার লেখাজোখা আর কি ফিরিবে।।”

আমি এতোটা গভীরে ভাবতে পারি না। পারার কথাও না। এতোটা গভীরে ভাবতে গেলে জট পাকিয়ে ফেলি। সাধুসঙ্গ থেকে বেড়িয়ে আসবার পথে আমাদের ভাব পাল্টেছে। ভক্তিময় একটা পুণ্যসেবার পর পথে নামতে গেলে একটা ভার ভার ঠেকে।

তার উপর এমন মনেপ্রাণে বিচ্ছেদের ক্রন্দনের দহন তো আছেই। সেই প্রেম পৌঁছালো কিনা সেটা জানা কি কোনো বিষয়। নাকি আমি আমার প্রেমের কথা জানিয়েছি বা জানাতে পেরেছি সেটাই মূল বিষয়? তবে আজ এসব ভারী ভারী কথা ভাববার চেয়ে কেনো যেন বড্ড জানতে ইচ্ছে করছে-

যে প্রেমের কথা প্রকাশ করতেই পারিনি সেই প্রেমভাব এবার কি পৌঁছালো? এভাবে কি পৌঁছায়? জানানো যায়? যদি যায় তবে তো এর ইশারা প্রত্যাশা করাই যায়। তবে বিষয়টা এভাবেও ভাবা যায় যে, তিনি বুঝে পেলেও আমাকে বোঝাতে গেলেও আমার কি সক্ষমতা আছে তা বুঝে নেয়ার?

আমি আমার ভাবনার বাইরে গিয়ে ভাবনার চেষ্টা করলেই কি পারবো? ঘুরেফিরে নিজের ভাবনার ধারাই ফিরে আসে। এই তো সেদিন এক সাধু বেশ কটাক্ষ্য করেই আমাকে বললেন- “আপনি যে সমালোচনা করছেন। আপনি কে? আপনি কি সাধক? সাধু? নাকি সেবক? সেবা করেছেন কখনো? সেবা দিয়েছেন কখনো?

আবার এভাবেও বলা যায় এই বোঝাবুঝির লেনদেনটাও অতি সূক্ষ্ম এবং ম্যান টু ম্যান। যা অন্যকে বোঝানো যায় না। বা তা বোঝানোর ভাষা ঠিক আমার জানা নেই। যাক! সেই প্রেমের কথা পৌঁছাক বা না পৌঁছাক। আমি যে তা বলতে পেরেছি সেটাই বা কম কিসে?

এই পরম প্রাপ্তি, আপাতত এমন ভাবনাই কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে। এই ভাবতে ভাবতেই হাঁটছি। অন্যরা কি ভাবছে ঠিক জানি না। পথেও সাধুগুরুদের কাছ থেকে বিদায় নিতে নিতে চলেছি। যতটা চলছি ততটাই পেছনে ফেলে আসছি আনন্দধাম আশ্রম। বুড়িমার আখড়া।

আখড়া ক্রমশ পেছনে যাচ্ছে… নাকি আমরা পিছিয়ে পরছি… সে হিসেব মিলেবে না। তাই সে হিসেবে না গিয়ে আপাতত ভ্যান বা অটো খোঁজায় মন দিলাম। পথ অনেক আর তার অবস্থাও করুণ। প্রচণ্ড গরমে ঝরঝর করে ঘাম ঝরছে, হাঁটা মুশকিল।

সঙ্গ শেষ করে একসাথে প্রচুর মানুষ পথে নামায়। সঙ্গের আশপাশের যত যানবাহন ছিল কিছুই এখন আর অবশিষ্ট নেই। সবই এখন ছুঁটছে প্রধান সড়কের দিকে। আমরা মৃদু পায়ে হাঁটবার অভিনয় করতে করতে চলেছি। এভাবেই আমরা চলি।

এই চলাচলে নতুন করে যেমন নানান সমীকরণ সৃষ্টি হয়। তেমনই বিভিন্ন সময়ে সৃষ্ট নানান সমীকরণে সমাধানও পাওয়া যায়। এই মিলতে মিলতে শেষে না মেলা সমীকরণের জন্যে মন প্রফুল্ল হয়। আবার মিলে যাওয়া সমীকরণের বাঁধে নতুন জটিলতা। বাঁধে গণ্ডগোল।

আমি আমার ভাবনার বাইরে গিয়ে ভাবনার চেষ্টা করলেই কি পারবো? ঘুরেফিরে নিজের ভাবনার ধারাই ফিরে আসে। এই তো সেদিন এক সাধু বেশ কটাক্ষ্য করেই আমাকে বললেন- “আপনি যে সমালোচনা করছেন। আপনি কে? আপনি কি সাধক? সাধু? নাকি সেবক? সেবা করেছেন কখনো? সেবা দিয়েছেন কখনো?

বুড়িমার সাধুসঙ্গ নিয়ে ভ্রমণের সেই কথা বলা হলো না তেমন করে। যেভাবে সেই ভাব আমার কাছে ধরা দিয়েছে। কথা বলা হলো শেষ লগ্নের কিছু আবেগের অনুভূতি মাত্র। এই সাধুসঙ্গের কথা অন্য কোনো লেখায়। অন্য কোনো বিশ্লেষণে বলবার জন্য তুলে রাখলাম। সে অনেক কথা।

আগে সেবা দেন। সেবা দিতে শিখেন। এতো মানুষকে একসাথে সেবা দেওয়া সহজ না। আগে দেন তারপর আইসেন সমালোচনা করতে।”

আমি কিছুতেই তাকে বোঝাতে সক্ষম হলাম না। সাধু এতোটাই উত্তেজিত হয়ে উঠেছেন যে, আমার কোনো কথাই তার ভালো লাগছে না। সকল কথার বিপরীতে কথা বলতে শুরু করলেন। এতোটাই উত্তেজিত যে, তিনি আদৌও কিসের বিরোধীতা করছেন তা আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।

সাধু নিজেও হয়তো জানেন না কি বলছেন। কেবল যেন আমার বিরোধীতা করবার জন্যই সাধু গলার স্বর অনেক উঁচুতে নিয়ে চিৎকার করে যাচ্ছেন। সাধুর সাথে তর্ক করার কোনো প্রকার ইচ্ছেই আমার নেই। ছিলও না। থাকবার কথাও না।

বহুজনের বহুকথাই আমি কেবল শুনে যাই। ভুল-চুক বললেও অনেক সময় শুনে যাই কেবল। প্রেমভাবে বললে মতের বিপরীত হলেও শুনে যাই। পরশ্রীকাতরতা অন্যের প্রতি বিদ্বেষ-দ্বেষ-গীবত হলে আত্ম অহঙ্কার দোষ ইত্যাদি আলোচনা হলে সুযোগ থাকলে স্থান ত্যাগ করি।

আর সে সুযোগ না থাকলে নিজের মাঝে। নিজের ভাবনায় ডুবে যাই। দেহে না হলেও মনে মনে বহুদূরে চলে যাই। যেতে পারি। কিন্তু প্রেমহীন ভাবে কেউ উপদেশ-আদেশ দেবার মতো কথা কইলে। ভৎর্সনা করলে। তা মেনে নিতে বা মনে নিতে কষ্ট হয়। বেশ কষ্ট হয়।

তার উপর যদি হয় রাগ-দ্বেষ-বিদ্বেশ-প্রতিহিংসা প্রকাশ করে এবং যুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য কু-তর্ক অযাচিত ও বিভ্রান্তিমূলক একপেশে কথা বলে। তার উত্তর না দিয়ে ঠিক থাকা মুশকিল। তখন আর নিজেকে সামলে রাখা সহজ হয় না। মুখ দিয়ে দু-চার কথা বের হয়েই যায়।

আমরা তো অভাজন। আমাদের তো মনস্থিতি নিয়ন্ত্রিত নয়। কিন্তু সাধুরাও যখন নিজের নিয়ন্ত্রণ হারায় তখন সেটা মেনে নেয়া সহজ হয় না। বরঞ্চ তার জপ-তপ নিয়েই প্রশ্নের উদ্রেক হয়। যাক! সে সকল ভিন্ন আলোচনা। ভিন্ন সময়ের কাব্য।

বুড়িমার সাধুসঙ্গ নিয়ে ভ্রমণের সেই কথা বলা হলো না তেমন করে। যেভাবে সেই ভাব আমার কাছে ধরা দিয়েছে। কথা বলা হলো শেষ লগ্নের কিছু আবেগের অনুভূতি মাত্র। এই সাধুসঙ্গের কথা অন্য কোনো লেখায়। অন্য কোনো বিশ্লেষণে বলবার জন্য তুলে রাখলাম। সে অনেক কথা।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!