ভবঘুরেকথা
ফটিক গোঁসাইয়ের আখড়া গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘ফটিক গোঁসাইয়ের আখড়া’

-মূর্শেদূল মেরাজ

এই সব যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে সারাদিন মিলের বন্ধ দরজার দিকে তাকিয়ে থাকার কথা বলছিল। তখন এই দামী হোটেল আর দামী খাবারকে কোনোভাবেই আমি হজম করতে পারিনি। আমি বড়ভাইকে রেখেই ঢাকায় ফিরেছিলাম। সারাটা পথ একটা কথাও বলতে পারিনি।

শহরে ফিরেও স্বাভাবিক হতে অনেকটা সময় লেগেছিল। তারপর ভুলে গেছি। সেই সব। সেই কবে। কিন্তু নতুন করে পাটচাষের এই সূচনা আমাকে বেশ আনন্দ দিয়েছে তা স্বীকার করতেই হবে। হয়তো সেই শ্রমিকের ঘরে এই সুখ পৌঁছাবে না।

কিন্তু এই বাংলার মাটির সত্যিকারের নিজেদের গর্ব করার মতো ফসল এই পাট। আমাদের সোনালী আশ। এত তীব্র বিশ্রি গন্ধও তাই হয়তো আমাকে মুগ্ধ করে। মাতোয়ারা করে। এই অল্পবিস্তর চাষ হয়তো দেশের অর্থনীতিতে তেমন ভূমিকা রাখবে না।

কিন্তু আমরা বিদেশী পণ্যের পরিবর্তে বা পাশাপাশি পাটজাত পণ্যে ব্যবহার করলে হয়তো কৃষকরা আবার উদ্ভুদ্ধ হবে। আবার সোনালী আশে ভরে উঠবে কৃষকের গোলা। দেখতে দেখতে আমরা চলে আসলাম ফটিক গোঁসাইয়ের আখড়ায়। এই আখড়ার চারপাশেও নানান আকৃতির বিশাল বিশাল সব বট-অশ্বত্থ বৃক্ষ।

প্রণব মঠের মতো অত ঐশ্বর্য না থাকলেও অপরূপ এক আখড়া গোঁসাইয়ের। প্রণবমঠে প্রসাদ না নিতে পারলেও ফটিক গোঁসাই বিমুখ করলেন না। হাত ভরে প্রসাদ দিলেন। ভক্তিপর্ব সেরে আর বসবার অবসর নেই। আবুল ভাই অস্থির হয়ে উঠেছেন। ভালো করে ঘুরে দেখাও হলো না।

তখন নামতে না নামতে শাহিন ভাই বলে উঠলো, মেরাজ ভাই এখানে আমরা দশ মিনিট থাকবো। তখন মেজাজটা চরমে পৌঁছেছিল। আরে যা দেখবার জন্য এতো কাটখড় পুড়িয়ে আসলাম। তাকে দেখবার জন্য নাকি দশ মিনিট সময় বরাদ্ধ। এর কোনো মানে হয়? এমন মনোরম জায়গায় একটা রাত না থাকলে হয়?

এমন অস্থির মানুষের সাথে কোথাও যাওয়া বড্ড বিপদ। নিজের মতো করে হেলেদুলে দেখা যায় না। আর নিজের মতো করে না দেখতে পারলে কি মন ভরে? অপরের চোখ দিয়ে দেখবার মতো অবস্থা হয়। বন্ধু প্রতিম শাহিন ভাইয়ের কথা মনে পড়ে যায়।

শাহিন ভাইয়ের সাথে বেশ কিছু ট্যুর দিয়েছিলাম একটা সময়। তখন পরিচিত সকলের সাথে সম্পর্ক ছেদ করেছি। একা একা সময় কাটে না। কিন্তু কিছুতেই আর তাদের কাছে ফিরতে চাইনি। সেই সময় শাহিন ভাই একটা গ্রুপ করেছিল ঘোরাঘুরির।

একেবারে নতুন সব মানুষ। যাদের কারো সাথে আমার দূর দূর কোনা সম্পর্ক নেই। শুধু এই কারণে শাহিন ভাইয়ের সাথে বেশ কিছু ট্যুর দিয়েছিলাম। প্রতি মাসেই দুই একটা ট্যুর হতোই। শাহিন ভাই ভালো মানুষ। নিজে ঘুরতে পছন্দ করেন। ঘোরাতেও পছন্দ করেন।

কিন্তু দোষের মধ্যে ঐ এক দোষ। নিজে নিজে সব ভেবে বসে থাকেন। যারা যাচ্ছে তারা কি চায়। তাদের কিসে সুখ সেটা ভাবেন না। তিনি ভাবেন যত বেশি জায়গা ছুঁয়ে আসা যায় মানুষ ততই আনন্দ পায়। কিন্তু বেশি জায়গা দেখতে গিয়ে যে আদৌতে কিছুই দেখা হয় না। সেটা তিনি ঠিক বুঝতে চাইতেন না।

সেসব মজা পায় সেলফিবাজ লোকজন। যারা ছবি তুলে প্রমাণ করতে পারলেই খুশি যে তারা সেখানে গিয়েছিল। আমাদের মতো হেলেদুলে রস করে দেখবার মানুষ সেই সবে মজা পায় না। মনে পড়ে একবার সারারাত বাস যাত্রা করে না ঘুমিয়ে উত্তাল হাওড় পাড়ি দিয়ে বিকালে যখন বিত্থলঙ্গের আখড়ায় পৌঁছালাম।

তখন নামতে না নামতে শাহিন ভাই বলে উঠলো, মেরাজ ভাই এখানে আমরা দশ মিনিট থাকবো। তখন মেজাজটা চরমে পৌঁছেছিল। আরে যা দেখবার জন্য এতো কাটখড় পুড়িয়ে আসলাম। তাকে দেখবার জন্য নাকি দশ মিনিট সময় বরাদ্ধ। এর কোনো মানে হয়? এমন মনোরম জায়গায় একটা রাত না থাকলে হয়?

পরিষদের পরিবেশটাও চমৎকার। বৃষ্টি ছাপিয়ে এখন কটকটে রোদ। রোদের তেজে দাঁড়িয়ে থাকা মুশকিল। রাস্তা থেকে কাঁচা পথ পেড়িয়ে ভবন। দুই পাশে জলাশয়। তাতে আবুল ভাই মাছ ছেড়েছেন। অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে আমরা সেই মাছ দেখবার চেষ্টা করলাম।

কিন্তু শাহিন ভাই সেসব আগেবের মূল্য দিতে নারাজ। তিনি সব জায়গায় নেমেই আগে সময় বলে দেন। এতটা সময় থাকা যাবে। আর এইকথা বলা মাত্রই সকলের মন খারাপ হয়ে যায়। আর দেখবার ইচ্ছে থাকে না। আবুল ভাইকে দেখে শাহিন ভাইয়ের কথা খুব মনে পড়লো।

তিনিও শাহিন ভাইয়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন যেন। মনে হচ্ছে মেলা দেখবার বায়না করা ছোট বাচ্চাকে না চাওয়া সত্বেও বড় ভাই নিয়ে এসেছেন। সেখানে মেলা দেখাটা বিষয় নয়। মেলা পর্যন্ত যে নিয়ে এসেছেন তাতেই দায়িত্ব-কর্তব্য পূরণ হয়েছে।

কি আর করা অটোতে উঠে বসতে হলো। অটো চলতে শুরু করলো আবুল ভাইয়ের বাসার দিকে। আবুল ভাইয়ের কাছে আমরা আগেই ছুটি নিয়ে রেখেছি। দুপুরে সেবা নিয়ে বেড়িয়ে পরবো। তবে আগামীকাল জন্মষ্টমীর ছুটি আছে।

তাই আশিকের যে কাজের জন্য শহরে যাওয়া বিশেষ প্রয়োজন ছিল। তাতে একদিন দেরি হলে বিশেষ কোনো সমস্যা হবে না। একটা দিন বেশি থাকাই যায়। আর থাকতে যখন হবেই তবে গণেশ পাগলের সেবাশ্রমে একটা রাত থাকলে মন্দ হয় না।

গণেশ পাগলের সেবাশ্রমের সেক্রেটারি প্রণব দার সাথে এক ফাঁকে কথা বলেছি। তিনি বলেছেন চলে আসেন দাদা। থাকবার কোনো সমস্যা নেই। আগেও একবার আমি সুমন আর মিঠুন দা থেকে গেছি পাগলের আশ্রমে। তার আগেও বার কয়েক এসেছি পাগলের কাছে। যদিও তখন প্রণব দা’র সাথে পরিচয় ছিল না।

অটো চলতে চলতে অন্য আরেকটা পথ ধরে আবুল ভাইয়ের বাসার কাছাকাছি পৌঁছে গেলো। বাড়িতে না গিয়ে আবুল ভাই তাদের লালন পরিষদে নিয়ে গেলেন। সেটাও বেশ চমৎকার জায়গা। ‘জ্ঞানের প্রদীপ লালন পরিষদ মাদারীপুর’। ফকির এলেম শাহ্ ও আছিয়া ফকিরানীর মাজার আছে সেখানে।

পরিষদের পরিবেশটাও চমৎকার। বৃষ্টি ছাপিয়ে এখন কটকটে রোদ। রোদের তেজে দাঁড়িয়ে থাকা মুশকিল। রাস্তা থেকে কাঁচা পথ পেড়িয়ে ভবন। দুই পাশে জলাশয়। তাতে আবুল ভাই মাছ ছেড়েছেন। অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে আমরা সেই মাছ দেখবার চেষ্টা করলাম।

আবুল ভাই না চাইতেও বিদায় দিলেন। হাসান এলো আমদের রাস্তা পর্যন্ত তুলে দিতে। তার পিছু পিছু ভাবীও এলো অনেকটা পথ। শেষ পযর্ন্ত আবুল ভাই কথা রাখলেন। শাফিয়া শরিয়ের একখানা বই দিলেন। বললেন, এই বই তিনি কাউকে দেন না। আমাদের দিলেন।

আগামীবার আসলে সেই মাছ খাবো তার বায়নাও জানিয়ে রাখলাম। মূল মাজারের পেছেনে ফকির এসকেন্দার শাহ্-এর কাঁদামাটির সমাধিখানি আরো মুগ্ধ করলো। কি যে শান্তির জায়গায় শুয়ে আছেন এই সাধক। আহ্। আবারো আমার আর আশিকের মনে একই প্রশ্ন- কোথায় যে কে কোন লীলা খেলছেন তার হিসেব তো মিলে না।

এই রোদে আর ঘুরাঘুরি না করে বাড়ির পথ ধরলাম। ভাবী তখনো রান্না করে চলেছেন। বাড়ির উঠান ছাড়াও এলাকার বেশ কিছু জায়গায় ভাবী শাক-সবজি গাছ লাগিয়েছেন। আবুল ভাই মাছের জাল ফেলেন কয়েক জায়গায়। এই সবই অভাবের সংসারে জোগান দেয়।

শাক-সবজি কিনতে হয় না। মাছ যা পাওয়া যায় তা দিয়েই চলে। কিনতে হয় চাল-ডাল-তেল-নুন-চুন সহ অন্যান্য। আজ সকাল সকাল আবুল ভাই মাছের তুলেছেন। নানা জাতের গুড়া মাছ পেয়েছেন কিছু। সাথে গুড়া চিংড়ি। ভাবী পাঁচ পদের শাক তুলেছেন। ধুন্দুল তুলেছেন।

দুপুরের রান্নায় পাঁচপদের শাক একসাথে, মাছের ঝোল আর ধুন্দল দিয়ে চিংড়ি মাছ। আমি দরজার চৌকাঠে বসে আবুল ভাই আর ভাবীর প্রেম কাহিনী শুনতে মনোযোগী হলাম। তার স্বভাব সুলভ ভঙ্গীর কথা শুনে হাসতে হাসতে অবস্থা খারাপ।

ঐদিকে রিয়াদ, আশিক, আবুল ভাই আর তার দুই সঙ্গী আসর জমিয়ে বসেছে। ভাবী গল্প করতে করতে রান্না শেষ করলো। আশিক আর রিয়াদ আসর ছেড়ে উঠে আসলো। আমরা অস্বাধারণ স্বাদের খাবার দিয়ে দুপুরের সেবা নিয়ে বেড়িয়ে পরলাম।

আবুল ভাই না চাইতেও বিদায় দিলেন। হাসান এলো আমদের রাস্তা পর্যন্ত তুলে দিতে। তার পিছু পিছু ভাবীও এলো অনেকটা পথ। শেষ পযর্ন্ত আবুল ভাই কথা রাখলেন। শাফিয়া শরিয়ের একখানা বই দিলেন। বললেন, এই বই তিনি কাউকে দেন না। আমাদের দিলেন।

তার এই ভালোবাসায় মুগ্ধ হলাম বটে। কিন্তু হাতে নিয়ে বুঝলাম বইখানায় তরিকা সম্পর্কে তথ্য থাকলেও শাফিয়া শরিফ ও সেই প্রবাদ পুরুষ সম্পর্কে কোনো তথ্যই নেই। যাক। বেড়িয়ে পরলাম।

ভদ্রলোক বেশ সুদর্শন ও স্মার্ট। সুন্দর করে গুছিয়ে কথাও বলেন। মোবাইলে দেখাতে শুরু করলেন তিনি আবুল ভাইয়ের ভিডিও করে ছড়িয়ে দিয়েছেন। আবুল ভাই গান করছেন পাশে ভদ্রলোক মাস্ক করে বসে আছেন। কখনো বুম ধরে সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন।

রাস্তার পাশে হলেও আবুল ভাইয়ের বাসায় যাতায়াতের কোনো রাস্তা নেই। এর-ওর বাড়ির ভেতর দিয়ে একেবেঁকে অনেক ঘুরে যেতে হয়। সব কয়টা বাড়িরই একই অবস্থা। মাঝখানে বৃষ্টির জল জমেছে একটু খানি জায়গায়। তাতে গাছের ডাল ফেলে পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কিন্তু সেই গাছের ডাল যেমন গড়াগড়ি করে। তাতে পারা দিয়ে জলে গড়াগড়ি খাই কিনা সেই আশঙ্কা নিয়েই যাতায়াত করতে হয়েছে আমাদের। বাইরে ঘুরাঘুরি করতে গেলে সেই এক আতঙ্ক এই পানি পরুতে হবে। তারপরও কিছু করার নেই। এটুকু তো করতেই হয়।

গত সন্ধ্যায় আমরা যখন আবুল ভাইয়ের সাথে সঙ্গ করছিলাম। তখন আমরা ছাড়াও কয়েকজন ছিল। সন্ধ্যার অনেকটা পরে ফোন করে এক সাংবাদিক ভদ্রলোক এসে উপস্থিত হলেন। এক্ষেত্রে আবুল ভাইও সুধাম সাধুর মতোই কাজ কারবার করেছেন।

তিনি রাষ্ট্র করে দিয়েছেন বাগেরহাট থেকে ঢাকার লোকজন আসছে। সেই মোতাবেক লোকজন ফোনের পর ফোন করছে আবুল ভাইকে। আমরা কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না। আমরা এসেছি তো কি হয়েছে! আমাদের দেখতে লোকজন আসবে কেনো? আমরাই তো বরং আবুল ভাইকে দেখতে এসেছি।

যদিও আশিকের একটা রাজনৈতিক পরিচয় আছে। ওর সাথে সাংবাদিকসহ বিখ্যাত লোকজনের কাজ কারবার থাকতেও পারে। আমাদের মতো অভাজনের সেখানে কোনো কাজ নেই। আসলেই তাই সাংবাদিক ভদ্রলোক এসে আশিকের সাথে আলাপ জমিয়ে দিলো।

ভদ্রলোক বেশ সুদর্শন ও স্মার্ট। সুন্দর করে গুছিয়ে কথাও বলেন। মোবাইলে দেখাতে শুরু করলেন তিনি আবুল ভাইয়ের ভিডিও করে ছড়িয়ে দিয়েছেন। আবুল ভাই গান করছেন পাশে ভদ্রলোক মাস্ক করে বসে আছেন। কখনো বুম ধরে সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন।

মাস্ক পড়া দেখে বোঝার উপায় নেই কে সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন। তাই ভদ্রলোক বারবার দেখিয়ে বলছিলেন, ভাই এটা কিন্তু আমি। এটা আমি। মানুষ নিজেকে এভাবে কেনো যে প্রমাণ করতে ব্যস্ত হয়ে উঠে তা আমি কিছুতেই বুঝি না।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!