ভবঘুরেকথা
গণেশ পাগলের সেবাশ্রম গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘পাগল চাইলে’

-মূর্শেদূল মেরাজ

পরে কখনো সুযোগ হলে হয়তো আলাপ হবে। তখন জানা যাবে, কেনো তিনি বাড়ি-ঘর-সংসার ছেড়ে এই মুদি দোকানের বারান্দায় পরে আছেন। নিশ্চিয়ই একটা অন্যরকম কাহিনী পাওয়া যাবে। যার গভীরে কেবল ছন্নছাড়া জীবন নয়, একটা কঠিন বাস্তবতাও পাওয়া যাবে।

বিধান দা’কেও যতটা কঠিন মানুষ মনে হয়। ততটা কঠিন মানুষ হয়তো বা তিনি নন। এতোটা কঠিন মানুষ হলে কি তিনি এমন একটা মানুষ পালতেন? যাকে খাইয়ে পরিয়ে রাখতে হয়। হয়তো ভিন্ন ধারার অনেক গল্প পাওয়া যাবে। তার জন্য আমাকে অপেক্ষা করতে হবে। সেই অপেক্ষা করতে আমি রাজি।

এমন অনেক গল্পে সন্ধান আমি করে রেখেছি। সময়ে কাছে ছেড়ে রেখেছি। বাকি গল্পগুলো ভবিষ্যতে শুনবো বলে। বিধান দা দোকানেই কি একটা মাছের ঝোল রান্না করছিল। তার সুবাস ছড়িয়ে পরছিল চারপাশে। আশিক ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে অনেক চেষ্টা চাললো সেই মাছের ঝোল দিয়ে খানিকটা ভাত খাওয়ার।

কিন্তু বিধান দা এক কথার মানুষ তিনি তাতে টললেন না। তার সাফ কথা, আমাদের মাপের রান্না। বাইরের কেউ খেলে টান পরে যাবে। এই রান্না তারা রাতে আর সকালে দুই বেলা খাবে। কথার ফাঁদে তিনি বুঝিয়ে দিলেন, এই খাবারে তিনি ভাগ বসাতে দিতে রাজি নন।

সেই বিধান দা’র দোকানের বেঞ্চিতেই ব্যাগপত্র রেখে আমরা আনন্দ আলাপে ডুবে গেলাম। মাঝে মধ্যে চোখ কেবল খুঁজে বেড়ায় সুবোল দা’কে। কিন্তু তার দেখা নাই। দারুণ একটা গোসলের পর শীতল একটা বাতাসে বসে সময় কাটছিল ভালোই।

লোকজন আসছে এটা ওটা কিনছে। আমরাও কিনছে। আসলে বিজ্ঞাপন বিষয়টাই এমন। সে প্রভাবিত করে। চোখে এমন চকমকে মোড়ক না দেখলে হয়তো অনেক কিছু কেনাই হতো না। কিন্তু চোখের সামনে এমনভাবে রাখা হয়েছে যে দেখে কিনতেই হয়।

এটাই আধুনিক বাণিজ্যিক বিক্রয়শিল্প। একটা সময় এমন ছিল না আমাদের দোকানপাটগুলোতে। দোকানের বেশিভাগ পণ্যই বড় পড় পাত্রে আড়ালে রাখা হতো। যার যা লাগবে বললে তা দোকানী বিশেষ বিশেষ জায়গা থেকে বের করে আনতেন।

এখন নিয়ম পাল্টেছে। এখন পশ্চিমা বিক্রয় বিধি-ব্যবস্থা বিস্তার করে নিয়েছে সর্বত্র। এই ব্যবস্থায় যা কিছু প্রয়োজন না তাও বিক্রির নানামুখি চিন্তা-চেতনা যুক্ত। আমরাও সে ফাঁদে পড়ে অযথা কেনাকাটা করতেই লাগলাম। চোখের সামনে দেখলে কত কিছু মনে ধরে।

বিধান দা’র সাথে আলাপ জমে উঠলো। তিনি জানালেন, একসময় পাগলের সেবাশ্রমে প্রতি মঙ্গলবারের যে অনুষ্ঠান হয়। সেখানে দশ-পনের হাজার মানুষ হতো। সকল ধর্মের মানুষ এখানে আসে। এখনো প্রতি মঙ্গলবারে অন্ত্যত চার-পাঁচ হাজার মানুষ হয়।

রেস্ট হাউজের পানির মোটর কাজ করছে না। কিন্তু সেটা জানানোর লোক নাই। সুবোল দা’ চাবি ধরিয়ে দিয়ে চলে গেছেন। মন্দিরের কি একটা মিটিং চলছে কোথাও। যেটা নিয়ে প্রণব দা’ ব্যস্ত আছেন। সেই মিটিং-এ গিয়ে তিনি জমে গিয়েছিলেন। অর্ধেক শুনে আমাদের চাবি দিতে এসেছেন। চাবি দিয়েই বাকিটা শুনতে চলে গেছেন।

কিন্তু লকডাউনের কারণে সব বন্ধ। গত মঙ্গলবার থেকে পুনরায় শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে মানুষজন আসতে শুরু করেছে। আবার হয়তো জমে উঠবে। মানুষজন না হইলে ঠিক ভালো লাগে না।

জানতে চাইলাম, বিধান দা আপনার দোকান কেমন চলে? লকডাউনে কি অবস্থা হয়েছিল?

বিধান দা নিরুত্তাপ ভাবে বলে চললেন, আরে আমি কি বেঁচাবিক্রির জন্য এইখানে দোকান দিয়া বসছি? আমি সারাদিন চা-বিড়ি খাই। মানুষরেও খাওয়াই। আমার চলার টাকা উঠলেই আমার হইলো। বেশি কিছু চাই না। দোকানেই থাকি। দোকানেই খাই।

দোকানের পাশে টিন দিয়ে ঘেরা জায়গাটায় বিধান দা’ বেশ কয়েকটা ছাগল পালেন। সেটাই নাকি তার মূল ব্যবসা। বছরে একবার বিক্রি করে দেন। নতুন করে আবার কিনে পালা শুরু করেন। সারাদিন মাঠে ঘুরে বেড়ায় ছাগলের পাল।

আর রাতে দোকানের পাশে টিনঘেরা জায়গাটায় ঘুমায়। ছাগল দেখেই আমাদের ছাগলের দুধ খাওয়ার বাসনা হলো। অনেক করে পটিয়েও কায়দা করা গেলো না। বিধান দা আসলেই কঠিন মানুষ। কিছুতেই কায়দা করা গেলো না। শেষে বললাম, রাতে না হোক কাল আমাদের একটু খাইয়ে দিয়েন।

সেই বাসনায় দুপুরে বেড়িয়ে যাওয়ার সময় গিয়েও ছিলাম। কিন্তু আমরা যেতে দেরি করে ফেলেছি। ততক্ষণে বাচ্চারা দুধ খেয়ে নিয়েছে। তাই আর কপালে জুটলো না ছাগলের দুধ এই দফায়। তবে আমরা আশা ছাড়িনি। পরের বার নিশ্চয়ই পাগল খাওয়াবে।

রেস্ট হাউজের ঘরখানা খুলে দেয়ার পরপরই আমরা নিজেদের মতো সব গুছিয়ে বসলাম। এবার একটু বালিশে মাথা দেয়া প্রয়োজন। আর মোবাইল শিকারিটা হামলে পরলো মোবাইল চার্জ দেয়াতে। তাদের প্রচুর মোবাইলিং করতে হবে। তারা মোবাইল চার্জে দিয়ে বেকার হয়ে উঠলো। তাই আড্ডা শুরু হলো।

রেস্ট হাউজের পানির মোটর কাজ করছে না। কিন্তু সেটা জানানোর লোক নাই। সুবোল দা’ চাবি ধরিয়ে দিয়ে চলে গেছেন। মন্দিরের কি একটা মিটিং চলছে কোথাও। যেটা নিয়ে প্রণব দা’ ব্যস্ত আছেন। সেই মিটিং-এ গিয়ে তিনি জমে গিয়েছিলেন। অর্ধেক শুনে আমাদের চাবি দিতে এসেছেন। চাবি দিয়েই বাকিটা শুনতে চলে গেছেন।

গতরাতেও দেখেছি এক শতবর্ষী মা কচুর লতা ছিলেই চলেছেন। এখনো তিনি তা করেই চলেছেন। পাগলের কাছে মানুষজন আসবে সেবা নিতে। তাদের জন্য তিনি সেবা প্রস্তুত করেই চলছেন। বয়সের ভারে কুঁজো হয়েছেন বটে। কিন্তু কর্মক্ষমতা হারান নি। এখনো সকল কাজ নিজেই করেন।

পানি নেই কলে তবে সেটা বড় সমস্যা নয়। একশ গজের মধ্যেই চাপকল আছে। আমরা গড়াগড়ি দিয়ে সময় কাটাতে লাগলাম। পাগল আসলে কোনো আশাই অপূর্ণ রাখে না। পাগলের কাছে আসলে একটা না একটা গতি হয়েই যায়। এই অভিজ্ঞতা নতুন নয়। এই উপলব্ধিও নতুন নয়।

বিষয়টাকে বিশ্বাসের বারাবারি ভাববার কারণ নেই। পাগলের প্রতি ভক্তি বলা যেতেই পারে। পাগল আমার প্রেমের মানুষ। পাগলের প্রতিমা দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। আর শিল্পী তুষার পাগলের যে চোখ আঁকেন। তা দেখলে সম্মোহিত হয়ে যেতে হয়। মনে হয় পাগল যেন কত আপন।

আর এমন প্রাণের মানুষকে কে না ভালোবেসে থাকতে পারে। আর পাগলকে না ভালোবেসে উপায়ও নেই। সে ভালোবাসা আদায় করে নিবেই নিবে। এমনই তার গুণ। আসলে জগতে এমন সব মানুষ আসেন যারা ঠিক ঠিকই ভালোবাসা আদায় করে নেন। চাইলেও সে প্রেমকে আড়াল কররা যায় না।

মাঝরাতে আমরা হাঁটতে বের হলাম। হাঁটতে হাঁটতে গেলাম মনসা মন্দিরে। কি অপরূপ সৌন্দর্য। সদ্য নির্মিত চকচকে মন্দিরখানা আকারে ছোট হলো বেশ নান্দনিক। গতকালই নাকি অনুষ্ঠান ছিল। আফসোস হলো। একদিন আগে আসলে অনুষ্ঠানটা দেখা যেত। যাই হোক। ঘুরে ঘুরে মন্দির দেখছি।

ঐদিকে মন্দিরের পাটাতনে বসে আশিক আর রিয়াদ ব্যস্ত হয়ে গেছে মোবাইলে। আমি নিজের মতো করে ভাবতে চেষ্টা করে চললাম। রাতের নিস্তব্ধতায় প্রশান্তির বাতাসে কি এক মনে ভাবা যায়? নাকি প্রকৃতি তার মায়ার ইন্দ্রজালের চাদরে মুড়ে দিয়ে উদাস করে তোলে?

চারদিকে জল আর মাঝের সরু কাঁচা পথ পেরিয়ে এই মন্দির। আশপাশে বড় বড় গাছ না থাকায় বহুদূর থেকে এই মন্দির দেখা যায়। আর আগেই বলেছি এর আলোকসজ্জার কথা। বাতাসটা ক্রমশ আরো শীতল হয়ে উঠছে। একটা ঘুমঘুম ভাবও হচ্ছে। আমরা ফেরার পথ ধরলাম।

আসলে পাগলের আশ্রমে দুই/এক ঘণ্টার জন্য এসে কোনো কিছু বুঝবার উপায় নেই। অন্ত্যত ঘুরে পুরোটা দেখবার জন্য হলেও একটা গোটা দিন প্রয়োজন। আমরাও একটা সতেজ ঘুম দিয়ে উঠে আশ্রমে সেবা নিলাম। এইবার ভাতের সাথে দুই পদ কচুলতি আর ডাল।

গতরাতেও দেখেছি এক শতবর্ষী মা কচুর লতা ছিলেই চলেছেন। এখনো তিনি তা করেই চলেছেন। পাগলের কাছে মানুষজন আসবে সেবা নিতে। তাদের জন্য তিনি সেবা প্রস্তুত করেই চলছেন। বয়সের ভারে কুঁজো হয়েছেন বটে। কিন্তু কর্মক্ষমতা হারান নি। এখনো সকল কাজ নিজেই করেন।

এমন বেশ কিছু নিবেদিত প্রাণ মা আছেন মন্দিরের বিভিন্ন অংশে। যারা মানব সেবায় পাগলের প্রেমে পাগল হয়েছেন। আর উনারা আছেন বলেই আমাদের মতো অভাজন রাত বিরাতে উপস্থিত হলেও সেবা জোটে। প্রেম জোটে। মমতা জোটে।

বললেন, আমি একা মানুষ। বাড়িতে নিয়ে যে আপনাদের সেবা দিবো তার উপায় নেই। তবে দুপুরে আমার তরফ থেকে সেবা নিবেন বাজারের হোটেলে। সুবোল আপনাদের নিয়ে যাবে। দেখছেনই তো মন্দিরের মিটিং চলছে। চরম ব্যস্ততার মধ্যে আছি। যদি আমি নাও থাকতে পারি। আপনারা সেবা নিবেন।

তাদের মতো নিবেদিত প্রাণ মানুষজন দেখলেই একটা কথাই মনে হয়। আমি যেমন প্রেম নেয়ার জন্য ঘুরে বেড়াই। আর কত শত মানুষ আছে, যারা প্রেম বিলানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ। তারা জানেও না তাদের নিয়েও লোকে ভাবে। তাদের প্রেমের টানেই ফিরে ফিরে যায়। কোনো দিন তাদের সেই কথা হয়তো বলাও হয় না।

পেট পুরে খেয়ে আমরা আবার হাঁটতে বের হলাম। এই অংশের বাকি মন্দিরগুলো দেখতে। পাগলের সমাধি মন্দির, সাদাশিব মন্দির, দেখে গোবিন্দ মন্দিরের পাশের বিশাল বটের শীতল ছায়ায় আড্ডা জমলো। দুপুরের সেবা নিয়ে আমরা বেড়িয়ে পরবো এমনটাই আপাতত সিদ্ধান্ত।

তবে ঠিক নেই। আগামীকাল মঙ্গলবার। মন্দিরে অনুষ্ঠান আছে। গতরাতে বিধান দা’ও বলেছে আজ আশ্রমে থেকেেআগামীকাল অনুষ্ঠান দেখে তবে যেতে। এখন সুবোল দা’ও বারবার অনুরোধ করে চলেছেন। পাগল চাইলে থাকা হয়েও যেতে পারে। আবার ব্যাগপত্র নিয়ে বেড়িয়েও পরতে পারি।

রিয়াদের কি একটা কাজ আছে ওকে যেতেই হবে আজ। যত দ্রুত যেতে পারে ওর জন্য ততই ভালো। কিন্তু পাগলের মায়া কাটিয়ে যেতেও পারছে না। মন্দির প্রাঙ্গণের এদিক সেদিকের দুই একটা টং দোকান খুলতে শুরু করেছে। রেস্ট হাউজের পেছনে কিছুটা পথ হাঁটলেই এই পাড় বাঁধানো বট বৃক্ষ।

রেস্ট হাউস আর বট বৃক্ষের মাঝামাঝি জায়গায় একটা টং দোকান খুলতে শুরু করেছে। দূর থেকে তা দেখে সেখানে থেকে চা এনে পান করতে করতেই প্রণব দা’ এসে উপস্থিত। প্রণব দা’ সাদাসিদে মানুষ। গড়িমা-টড়িমা নেই। আলাপ জমে উঠলো। পাগলের কথা। মন্দিরের কথা। বলতে লাগলেন।

বললেন, আমি একা মানুষ। বাড়িতে নিয়ে যে আপনাদের সেবা দিবো তার উপায় নেই। তবে দুপুরে আমার তরফ থেকে সেবা নিবেন বাজারের হোটেলে। সুবোল আপনাদের নিয়ে যাবে। দেখছেনই তো মন্দিরের মিটিং চলছে। চরম ব্যস্ততার মধ্যে আছি। যদি আমি নাও থাকতে পারি। আপনারা সেবা নিবেন।

সকলে চাপাচাপি করলেও আমরা দুপুরে সেবা নিয়ে বেড়িয়ে পারার সিদ্ধাতেই অটল থাকলাম। মনে মনে ভেবে রাখলাম এরপর মঙ্গলবার ধরে এখানে আসবো। পাগল চাইলে।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!