ভবঘুরেকথা
শ্মশানে কুটিরে সুধাম সাধু

‘শ্মশান কুটিরে’

-মূর্শেদূল মেরাজ

তবে এটুকু বলতেই হবে। বুড়িমা যে নেই তা আনন্দধামের সাধুসঙ্গের পরতে পরতে দৃষ্ট হয়েছে। অনুভূত হয়েছে। বুড়িমার অভাব আরো বেশি ভালোবাসা-প্রেম-বিনয়-ভক্তি দিয়ে আমাদের মুড়ে দিবে এমনটা ভাবনায় থাকলেও। তা দৃষ্ট হলো না।

সর্বত্রই যেন ক্ষমতার পালাবদলের অপছায়া গ্রাস করে নিচ্ছিল বলেই মনে হলো। যদিও এর বিপরীত মতও থাকতে পারে। তবে আমি আমার সাধ্য মতো সকল দিক দিয়েই দেখবার চেষ্টা করেছি। কোথায় জানি কি নেই-কি নেই বলে বার বার মনে হয়েছে।

তারপরও বহুদিন পর একটা সাধুসঙ্গ করলাম। সেটাই পরম পাওয়া। প্রচণ্ড অস্থির করা গরমের মাঝে সাধুসঙ্গ। আশিক বলছিল, বুড়িমা এমন একটা সময় দেহ রাখলেন। প্রতিবছর তার সাধুসঙ্গ সাধুগুরুভক্তদের স্মরণ করিয়ে ছাড়বে। এই গরমে সঙ্গ সহজ নয়। তার উপর যদি সেই সঙ্গ প্রেম ভাব অভাবে মজে।

আমার কাছে সাধুসঙ্গের মূল মন্ত্রই হলো প্রেম ও বিনয়। আর তার পরিমাণ যতবেশি হয় সঙ্গ তত জমে ক্ষীর হয়। সেখানে সেবা, থাকা-খাওয়া, রোদ, বৃষ্টি, ঝড়, শীত, গরম, প্রাপ্তি, অপ্রাপ্তি মূক্ষ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায় না। কিন্তু যেখানে প্রেম ও বিনয়ের বদলে আদেশ ও কাঠিন্য প্রকাশ পায় সেখানে অনেক তুচ্ছ বিষয়ও বড় হয়ে ধরা দেয়।

তবে ঐ যে বলে প্রকৃতি শূন্যতা পছন্দ করে না। কেবল ভাবের অভাব হবে তাতো নায়। ভাবও হবে। প্রেমও হবে। তাই সেই প্রেম নিয়ে আমাদের মাঝে উদয় হয়েছিলেন আরজ ভাই। আসলে সমব্যথী না হলে ব্যথিত বেদন কে বুঝতে পারে?

আরজ ভাইয়ের মতো মানুষরা থাকে বলেই তো সুন্দর হয় প্রকৃতি-পরিবেশ। সুন্দর হয় সঙ্গ। আসলে একটা সঙ্গের কোন অংশে আপনি অবস্থান করছেন। তার উপর নির্ভর করে আপনি কি দেখছেন কতটা দেখছেন। কি বুঝছেন। কতটা বুঝছেন।

সবাই সব কিছু আঁচ করে উঠতে পারে না। সবার চোখে সব ধরাও পরে না। আবার সবাই সব কিছু দেখবার দৃষ্টিও রাখে না। সবাইকে সব কিছু দেখতেও হয় না। সবাইকে সবকিছু দেখতে দেওয়াও হয় না। আসলে সবার জন্য সব কিছু না।

প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সকলেরই। বসে শান্তি নেই, শুয়ে শান্তি নেই, সেবায় শান্তি নেই। দরদর করে ঘাম ঝড়ছে। এদিক-সেদিক হাঁটাহাঁটি করে। এটা ওটা খেয়ে আমরা সাধুসঙ্গের চব্বিশ ঘণ্টা কাটিয়ে দিলাম। আমাদের এবারের গন্তব্য সুধাম সাধুর শ্মশান কুটির।

সুধামকে কুটিরে রেখে আমরা চললাম বাজারের দিকে। কাঁচা রাস্তা পেরিয়ে পীচ ঢালা সরু পথে উঠতেই অটো পাওয়া গেলো। বাজারে ঢুকে প্রথমটায় একটু নিরাশই হতে হলো। এই সন্ধ্যা রাতে আর মাছ অবশিষ্ট নেই। যদিও দোকানী আমাদের দেখেই বলে উঠলো ইলিশ নিয়ে যান। ইলিশ।

দূরত্ব খুব বেশি নয়। কিন্তু পথ খারাপ। তাই একটু তরিঘরি আর কি। হেরিং-এর সেই ভয়াবহ রাস্তা পারি দিয়ে অটো ধরলাম। রানা চলে গেলো ওর বাসার পথে। আমরা, মানে আমি, আশিক, রুমন, রাহাত, কিংকন, সুধাম চললাম শ্মশান কুটিরে।

সন্ধ্যা নামার মুখে শ্মশান কুটিরে আমরা। সন্ধ্যার এই প্রকৃতি সেজেছে নব রূপে। বৃষ্টি বৃষ্টি ভাব। তাই গরমটা একটু কম। সোনালী মেঘ আকাশে এমন রূপে সেজেছে যেন এই গোধুলী লগ্নে আগুন লেগেছে আকাশে। জামা-কাপড় ছেড়ে যে যার মতো আরাম করতে লেগে গেলাম।

তবে তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না। মাঁচার উপর খানিক গড়াগড়ি করে উঠে পরলাম। বাজারে যেতে হবে। বুড়িমার হাতে পোলাও না খাওয়ার বেদনা মেটাতে হবে। আজ রাতেই পোলাও সেবা হবে। এটাই আমার আর আশিকের বাসনা।

কিন্তু যখন বাজারের দিকে রওনা দিবো। তখন সুধাম বললো- এই গরমে আর পোলাও না হলেই ভালো। আরো গরম লাগবে। আমরাও ভেবে দেখলাম সাধু মন্দ বলে নি। আসলেই প্রচণ্ড গরম।

তাই আমরা বাজারে গেলাম শাক-সবজি-মাছ আর এটা সেটা কিনতে। সাথে নদী পাড়ে বসে একটু ভাজাভুজি খাওয়া। শ্মশান কুটিরে আসলে নদীতীরে বসে ভাজাভুজি খাওয়াটাও একটা রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটাই বা মিস করি কিরূপে।

মিরপুর বাজারের সেতু পাড় হয়ে এপাড়ে বেশ একটা বসবার জায়গা করা হয়েছে। পাশেই একটা ভাজাভুজির দোকান। ছোলা, আলুর চপ, বেগুনি, পেয়াজু ছাড়াও কত কি পাওয়া যায়। খেতেও দারুণ। গরম গরম ভাজা, নদীর পাড়ে শীতল বাতাসে বসে খেতে খেতে আড্ডা অপূর্ব এক অভিজ্ঞতা।

সুধামকে কুটিরে রেখে আমরা চললাম বাজারের দিকে। কাঁচা রাস্তা পেরিয়ে পীচ ঢালা সরু পথে উঠতেই অটো পাওয়া গেলো। বাজারে ঢুকে প্রথমটায় একটু নিরাশই হতে হলো। এই সন্ধ্যা রাতে আর মাছ অবশিষ্ট নেই। যদিও দোকানী আমাদের দেখেই বলে উঠলো ইলিশ নিয়ে যান। ইলিশ।

আমরা যত বলি, ভাই আপনি চালান। পরেরটা পরে দেখা যাবে। আমরা সুন্দর মন নিয়ে যাচ্ছি আমাদের মন খারাপ কইরেন না। তিনি কিছুতেই শোনেন না। বলেই চললেন। অথচ নামার পর যা দাবী করলেন, তা আমরা এমনিতেই দিতাম। বিষয়টা একটু সুন্দর করে চাইলে হয়তো আরো বেশিও দিতে পারতাম।

যাত্রার শুরুতে ইলিশ খেয়ে মন ভরেনি। তাই আমরাও হুমড়ি খেয়ে পরলাম ইলিশ দেখতে। কিন্তু ডালা খুলে যা দেখালো। তা বরফে ঢাকা একটু বড় সাইজের ঝাটকা ছাড়া আর কিছু না। তাতে মন ভরলো না। মাঝারি সাইজের কৈ পাওয়া গেলো। তাই কিনে। কাঁচা বাজারে মন দিলাম।

এটা সেটা কিনে ভাজাভুজি খেয়ে ফিরতে যাবো। এমন সময় চোখে পরলো রাস্তার পারে এক ভদ্রলোক কলা বিক্রি করছেন। আমি খুশি মনে দাঁড়িয়ে পরলাম। এই একটা ফল যা খেতে আমার কোনো সময়ই আপত্তি থাকে না। দেখলেই খেতে মন চায়। তবে সাগর কলা নয়। দেশি জাতের কলা।

সঙ্গীসাথি সকলেরই তা জানা। তাই সকলেই দাঁড়িয়ে পরলো। কিন্তু কপাল খারাপ। তৎক্ষণাৎ খাওয়ার মতো কলা নেই। একদিন রেখে খেতে হবে। তবে দোকানি ছাড়বার পাত্র না। আমাদের দেখে বললেন- আপনারা আশা করছেন। আপনাদের না খাইয়ে ছাড়বো না।

মোটামুটি খাওয়া যায় এমন এক ছড়া কলা আমাদের ধরিয়ে দিলেন। বললেন, আপনাদের তো টাকা পয়সা দিতে পারবো না। আমি কলা বিক্রি করি। কলা খাওয়াতে পারবো। তবে পয়সা নিতে পারবো না। আপনারা খান। আমরা টাকা দেয়ার জন্য খানিকটা চাপাচাপি করেছিলাম।

কিন্তু তিনি নিলেন না কিছুতেই। আমরা কলা খেতে খেতে ফেরার পথ ধরলাম। এভাবেই মানুষ মনের মাঝে আসন করে নেয়। এই ভালোবাসার জন্যই তো পথে পথে চলা। এমন মানুষরা আছে বলেই পথ সুন্দর। নাহ্‍ টাকা নেয় নি বলে আমরা মুগ্ধ হয়েছি তা নয়। তার প্রেমে আমরা মুগ্ধ। তার ভক্তিতে আমরা মুগ্ধ।

আবার যেমন পাককোলা যাওয়ার পথে অটোচালক পুরোটা পথ কি সুন্দর নিয়ে গেলো। কিন্তু হেরিং পার হওয়ার পরই বলতে শুরু করলো, আরে এমন পথ আগে বললে আসতামই না। এই ভাড়ায় কেউ আসে এই পথে? ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের সুখের চলাচলে তিনি জল ঢেলে দিতে চাইলেন।

আমরা যত বলি, ভাই আপনি চালান। পরেরটা পরে দেখা যাবে। আমরা সুন্দর মন নিয়ে যাচ্ছি আমাদের মন খারাপ কইরেন না। তিনি কিছুতেই শোনেন না। বলেই চললেন। অথচ নামার পর যা দাবী করলেন, তা আমরা এমনিতেই দিতাম। বিষয়টা একটু সুন্দর করে চাইলে হয়তো আরো বেশিও দিতে পারতাম।

কিন্তু সকলে ভালোবাসা আদায় করে নিতে পারে না। সকলে মনে আসন করে থাকতে চায় না। যেমন আমি পারি না। প্রেমিক হয়ে উঠতে পারি না। প্রেমময় হয়ে উঠতে পারে না। কোথাও একটা কমতি থেকেই যায়। থেকেই যায়।

বলেছিলাম, কুষ্টিয়ায় এসে বুড়িমার সঙ্গ শেষ করে একসাথে যাবো প্রেমানন্দ ধামে। কিন্তু আমার ভাই সুমন দাস বাউলকে ঠিক মতো বাগে আনতে পারলাম আর কৈ। তাই রানাকে রাজি করিয়ে কিছুটা স্বস্তি পেলাম। সেই মতে রানার সম্মতিতে ট্রেনের টিকেটও কাটা সম্পন্ন হয়েছে।

আমি একা একাই ঘুরতে পারি। একা একাই দীর্ঘ দিন চলাচল করেছি। একা চলতে আমার মন্দ লাগে না। কিন্তু আশিক একা চলতে পারে না। তার দলবল না হলে চলবে না। তাই কোথাও যাওয়ার আগেই লোকজন জোগার করতে শুরু করে দেয়।

এই বিষয়টাও মন্দ না। মনের মতো মানুষ হলে এক জনই কি আর সহস্র জনই বা কি। সবই তো এক। অবশ্য মনের মানুষ না হলে আপত্তি তো থাকেই। তাই একসাথে চলাচলে কিছুটা যাচাই-বাছাই করতেই হয়। মতে না মিললে কাউকে সাথে নিতে আমার ঘোরতর আপত্তি।

আমার কাছে একটা যাত্রায় সঙ্গী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভুলভাল সঙ্গ হয়ে গেলে পুরো ব্যাপারটাই ঘেঁটে যায়। অপর দিকে ঠিকঠাক সঙ্গী হলে যাত্রাটা হয় অমৃতসম। আশিক আগে থেকেই তাই বলে নিয়ে গিয়েছিল রানাকে পাকড়াও করে আমাদের সাথে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে। কুষ্টিয়া টু খুলনা।

সেই মতে, রানার সাথে কুষ্টিয়ায় সাক্ষাতের পর থেকে সাধুসঙ্গ পর্যন্ত প্রায় পুরোটা সময় আমরা নানান তালবাহানায় রাজি করার চেষ্টা চালিয়ে গেছি। কিন্তু রানার ঐ একগুয়েমি। একবার বলেছে যাবে না। তো যাবেই না। আমরাও ছাড়বার পাত্র নাই। আমরাও তেল দিতেই লাগলাম।

শেষমেষ কথা হলো, সঙ্গ থেকে রানা চলে যাবে বাসায়। সেখান থেকে পরদিন সোজা চলে আসবে পোড়াদহ্ স্টেশনে। সেখান থেকে আমাদের পরবর্তী যাত্রা হবে খুলনায়। সুমন দাস বাউলের প্রেমানন্দ ধামে। আমরা ঢাকায় থাকার সময় সুমন দাস বাউলকেও কুষ্টিয়া আনার প্রাণপণ চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি।

বলেছিলাম, কুষ্টিয়ায় এসে বুড়িমার সঙ্গ শেষ করে একসাথে যাবো প্রেমানন্দ ধামে। কিন্তু আমার ভাই সুমন দাস বাউলকে ঠিক মতো বাগে আনতে পারলাম আর কৈ। তাই রানাকে রাজি করিয়ে কিছুটা স্বস্তি পেলাম। সেই মতে রানার সম্মতিতে ট্রেনের টিকেটও কাটা সম্পন্ন হয়েছে।

আর আমরা বেলা তিনটার খুলনার ট্রেন ধরবো। সেই মতে, ধীরে সুস্থে ঘুম থেকে উঠে সাধুর রান্না করা জুগল অন্ন সেবা নিয়ে হেলতে দুলতে চললাম পোড়াদহ্ স্টেশনের দিকে। ট্রেন আসতে অনেকটা সময় বাকি। তাই অলস সময় কাটিয়ে যখন ট্রেনের খোঁজ নিতে গেলো আশিক তখন জানা গেলো ট্রেনলাইনে দুর্ঘটনা ঘটেছে।

এখন আশিকের নতুন বায়না। সুধাম সাধুকেও সঙ্গে নিতে হবে। তাকেও রাজি করাতে হবে। সুধাম সাধুর সাথে আমার যাতায়াতের লম্বা ইতিহাস আছে। সুধাম সাধু নিজে যদি কাউকে কোথাও নিয়ে যায়। তাহলে সে যে আচরণ করে। আর তাকে যদি সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে সে সম্পূর্ণ বিপরীত আচরণ করে। এটা আমার ভালোই জানা।

তাই প্রথমে আমি বিষয়টায় তেমন আমল দেই নি। কিন্তু আশিক নাছড়বান্দা। সে সাধুকে নিবেই। আমিও ভেবে দেখলাম আশিকের বাস্তবিক অভিজ্ঞতা হওয়াটাও জরুরী। নইলে তাকে বিষয়টা ঠিক বোঝানো যাবে না। বা আমি বোঝাতে পারবো না। অগত্যা ভেবে রাখলাম সাধুকে কি উপায়ে রাজি করাতে হবে।

অবশ্য আমাদের অবাক করে দিয়ে সাধু এক কথাতেই রাজি হয়ে গেলো। বেশি কাঠখড় পোড়াতে হলো না। আরো একটা টিকেট কাটা হলো অনলাইনে। এবারের যাত্রায় আমরা হবো পাঁচজন। আমি, আশিক, কিংকন, সুধাম সাধু আর রানা। রাহাত আর রুমন ভোরে উঠে চলে যাবে যার যার গন্তব্যে।

রুমন অবশ্য আজ বিকেলে বা রাতেই রওনা দিতে চেয়েছিল। আমরা ধরে বেঁধে এক রাত রেখে দিয়েছি। রুমনের দোকানে যোগ দিতেই হবে। তাই অনিচ্ছা সত্বেও তাকে ঢাকা হয়ে নরসিংদীতে ফিরতে হবে। আর রাহাত আর বিশেষ কাজে যাবে ঢাকায়।

সেখানে থেকে ফিরবে যশোরে। সবকিছু অনুকূলে থাকলে যশোর থেকে প্রেমানন্দধামে গিয়ে আমাদের সাথে যুক্ত হতেও পারে। তবে সেটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। নির্ভর করবে পরিবেশ-প্রকৃতির উপর।

আর আমরা বেলা তিনটার খুলনার ট্রেন ধরবো। সেই মতে, ধীরে সুস্থে ঘুম থেকে উঠে সাধুর রান্না করা জুগল অন্ন সেবা নিয়ে হেলতে দুলতে চললাম পোড়াদহ্ স্টেশনের দিকে। ট্রেন আসতে অনেকটা সময় বাকি। তাই অলস সময় কাটিয়ে যখন ট্রেনের খোঁজ নিতে গেলো আশিক তখন জানা গেলো ট্রেনলাইনে দুর্ঘটনা ঘটেছে।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!