ভবঘুরেকথা
অনাকাঙ্ক্ষিত স্বজন গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘অনাকাঙ্ক্ষিত স্বজন’

-মূর্শেদূল মেরাজ

কিন্তু এই শেষ সময়ে এসে যখন উনি গভীর তত্ত্ব আলোচনা। নিজের মাহাত্ম্য প্রমাণে ব্যস্ত হয়ে উঠলেন। তখন সত্যই বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা হতে লাগলো। সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো। আকার ইঙ্গিতে বারংবারং বোঝানোর পরও তিনি সেই আলোচনা থেকে বের হয়ে আসলেন তো নাই। বরং আরো গভীরে প্রবেশ করতে লাগলেন।

তিনি জোর করে হলেও কথা বলবেন। এবং তা শুনতে বাধ্য করবেন। এটাই সম্ভবত তার জীবনের মোটো। আর উনার সকল কথারই তার তিন কথা। সেই তিন কথার প্রত্যেক কথারই আবার তিন কথা। তার সেই তিন কথার বিশ্লেষণ আর শেষ হয় না। আর এভাবে তিন কথার শাখা-প্রশাখায় মূল কথা কি তাই মনে থাকে না।

গানটা তিনি খারাপ করেন না। বয়াতী স্টাইলে গান করেন। নিজস্ব ঢং সৃষ্টি করতে গিয়ে বেশ কিছু শব্দের উচ্চারণে এনেছেন ভিন্নতা। তাতে শব্দের ভাব পরিবর্তন হয়েছে অনেক জায়গাতেই। তিনি তিনটা গানই শোনাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সময়ের অভাবে দুইটা শোনালেন।

তিনি বুঝতেই চাইছিলেন না যে, আমাদের হাতে সময় নেই। আমাদের যেতে হবে। তিনি কথা আর গান চালিয়েই যাচ্ছিলেন। আমাদের সেবা শেষে তিনি সেবা নিতে বসলেন। আমরা সকলে প্রস্তুত হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। উনি আরাম করে রসিয়ে রসিয়ে ধীরে ধীরে সেবা নিচ্ছেন আর প্রতি কথার তিন কথা বলে চলেছেন।

এরই মাঝে আমরা সেবা নিয়ে ব্যাগপত্র গুছিয়ে বেড়িয়ে পরলাম। বাকি যতটা পথ তিনি আমাদের সাথে এসেছেন ততটা পথও তিনি তার প্রতি কথার তিন কথা শোনাতেই লাগলেন। শোনাতেই লাগলেন।

ভেবেছিলাম সাধু নিজগুণে সব স্বাভাবিক করে নিবে। মিশে যাবে। সেই গুণ তো সাধুর থাকবারই কথা। কিন্তু তিনি আর তা করলেন না। পুরো যাত্রাতেই প্রতিপক্ষ হয়ে রইলেন। কারো সাথেই আর স্বাভাবিক আচরণে আসলেন না। আমি চাইলে কি পরে তা আর ঠিক করতে পারতাম?

তাই সুধাম সাধু যখন ফোনে ফোনে প্রেমানন্দ ধামে আমন্ত্রণ জানাতে শুরু করতে গেলেন। তখন অটোতে বসে আমি বলেই ফেললাম, “সাধু আপনার কাছে বিশেষ অনুরোধ। আপনি আপনার বিরক্তিকর লোকজনকে খবর দিয়েন না। আমরা দুই দিনের জন্য আসি নিজেদের মতো সময় কাটাতে। তাদের প্রেসার আমরা নিতে পারবো না।”

সাধু বিষয়টা ভালো ভাবে নিতে পারলেন না। তিনি রিঅ্যাক্ট করে বসলেন। বলে উঠলেন, আমার আপনাদের সাথে আসাই উচিৎ হয় নাই। আমি মুক্ত মানুষ। আমি নিয়মের মধ্যে থাকতে পারবো না। ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি চটে গেছেন। তবে কথাটাও পরিস্কার হওয়া প্রয়োজন ছিল।

নইলে পুরো যাত্রাটাকেই তিনি তার লোকজন জড়ো করে যা তা করে ফেলতো। বলছি না তার পরিচিত সকলেই জ্বালাতন করবে। হয়তো তার মাঝে অনেকেই হবে মনের মানুষ। কিন্তু আমরা যতটা সংক্ষিপ্ত সময় নিয়ে যাই। তাতে আর নতুন মানুষের সাথে লম্বা সময় কাটাতে মন চায় না।

মেলার সময় সাধুসঙ্গের সময় লোকজনের সাথে সাক্ষাৎ মন্দ লাগে না। সেখানে সবার অফুরন্ত সময় যেমন থাকে। তেমন থাকে নিজস্বতা। কারো সঙ্গ পছন্দ না হলে ভীড়ে মিশে যাওয়া যায়। হারিয়ে যাওয়ার নানান অজুহাত দেখানো যায়। কিন্তু যখন স্থায়ী কোথাও সময় কাটাতে যাই।

তখন এমন কেউ এসে পরলে আমাদের নিজস্ব আলোচনা বন্ধ তো হয়েই যায়। তার উপর অযাচিত আলাপে না চাইলেও প্রবেশ করতে হয়। যেটা আমি ঠিক নিতে পারি না। এটা আমার নিজস্ব সংকীর্ণতাও বলা যেতে পারে। তা হোক। তাও আমি এমন মানুষের সঙ্গ করতে পারি না। যাকে আমি মন থেকে নিতে পারি না।

যাক সাধু চটে গেলেও আমি আর তাকে ঘাটালাম না। চাইলে পরিবেশ স্বাভাবিক করে ফেলতেই পারতাম। এই বিদ্যা আমার যৎকিঞ্চিৎ জানা আছে। কিন্তু ইচ্ছে করেই সে পথে হাঁটলাম না। কারণ তা করতে গেলেই সাধু আবার পূর্বের আচরণে ফিরে আসবেন। লোকজন জড়ো করায় ঝাঁপিয়ে পরবেন। সেটি আমি হতে দিতে পারি না।

ভেবেছিলাম সাধু নিজগুণে সব স্বাভাবিক করে নিবে। মিশে যাবে। সেই গুণ তো সাধুর থাকবারই কথা। কিন্তু তিনি আর তা করলেন না। পুরো যাত্রাতেই প্রতিপক্ষ হয়ে রইলেন। কারো সাথেই আর স্বাভাবিক আচরণে আসলেন না। আমি চাইলে কি পরে তা আর ঠিক করতে পারতাম?

তারাও নিশ্চয়ই জেনে যায়। কারণ আমি অভিব্যক্তি আড়াল করতে পারি না। কার সাথে কতটা গভীরে যাবো তা সে বুঝে যায়। তারপরও কেউ কেউ তো থাকেই। তারা কিছুতেই বুঝতে চায় না। তাদের জন্যই এতো কথা। যাক! রূপসা ঘাটে যখন নেমেছি তখনো বৃষ্টি ঝরছে গুটিগুটি।

হয়তো হ্যাঁ বা হয়তো না। তবে আমি আর সেই চেষ্টাতেই গেলাম না। যে তার মনস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে যায়। নিজের ইচ্ছাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে গিয়ে সকলকে বঞ্চিত করে। মেনে নিতে পারে না। তাকে বোঝানো সহজ নয়। আমার পক্ষে তো নয়ই।

আমি নিজেও তো অনেকটা তেমনই। তারপরও আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করি ছাড় দেয়ার জন্য। সকলের সাথে বের হলে সকলের মতো করে থাকবার। আর যা আমি করতে পারবো না। তা আগে থেকেই জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করি। যা কিছু সঙ্গকে নষ্ট করতে পারে তা আমি করতে দিতে চাই না। তবে সব সময় যে পারি সেই দাবীও করবো না।

অনর্গল সিদ্ধি সেবায় আমার যথেষ্ট আপত্তি আছে। আমি চাই না কখনো আমাদের সঙ্গে সিদ্ধি সেবা ঢুকে পরুক। আমি থাকলে তা হয় না বটে। কিন্তু ফাঁক গলে আজকাল প্রায়শই অনেক সিদ্ধিসেবী প্রবেশ করে ফেলে। যা আমার ঠিক মনঃপূত হয় না। আবার তাদের যারা বাহাবা দেয় সেটাও মানতে কষ্ট হয়।

তবে এমন সিদ্ধিসেবী যখন ঢুকে পরে, যারা সেই সেবা না নিয়ে এক মুর্হূতও থাকতে পারে না। তাদের আমার সহ্য হয় না মোটেও। তারা বেশি ভিড়ে গেলে আমি নিজেই মানে মানে সরে পরি। কোনো কিছুরই বারাবারি সহ্য হয় না। তাই বলে সঙ্গ নষ্ট হয় এমন কিছু করতেও ইচ্ছে হয় না।

সব সময় যে পেরে উঠি তা তো নয়। অনেক সময়ই হয়তো আমার কারণে সঙ্গে অনেকেই কষ্ট পায়। আমাদের সাথে মিশতে পারে না। দলে ঢুকে মাতুব্বুরি করতে পারে না। কারো কোনো অভ্যাস থাকতেই পারে। তা যথাসম্ভব ভদ্রস্থ ভাবে করাই উত্তম।

যাদের বললে সেটা মেনে নিয়ে নিজেদের সংশোধনের পথে এগোয় তাদের মন্দ লাগে না। কিন্তু যারা গো ধরে বসে থাকে। সামনে সামনে এমন ভাব করে যে, সব মেনে নিয়েছে মনেপ্রাণে। কিন্তু আড়াল হলেই স্বমূর্তিতে হাজির হয়। তাদের সাথে পরবর্তি সঙ্গ যে আমার হবে না। তা আমি ভালোই জানি।

তারাও নিশ্চয়ই জেনে যায়। কারণ আমি অভিব্যক্তি আড়াল করতে পারি না। কার সাথে কতটা গভীরে যাবো তা সে বুঝে যায়। তারপরও কেউ কেউ তো থাকেই। তারা কিছুতেই বুঝতে চায় না। তাদের জন্যই এতো কথা। যাক! রূপসা ঘাটে যখন নেমেছি তখনো বৃষ্টি ঝরছে গুটিগুটি।

বেশ রাত হয়েছে। সুমন বার বার ফোন করে খোঁজ নিচ্ছে। করোনার প্রভাবে এলাকায় অভাব বেড়েছে। তাই রাত-বিরাতে একটু ঝুঁকিই হয়ে যায় চলাচলে। ছিনতাই শুরু হয়েছে নাকি এই এলাকায়। তা নিয়ে সকলেই চিন্তিত। বেশ চিন্তিত।

আমরা চায়ের দোকানে আশ্রয় নিলাম। চা-কফি পান করতে করতে চলে আসলো আকাশ। তার কিছু সময় পর রিয়াদ। আলিঙ্গন-ভক্তি বিনিময়ের পর গিয়ে উঠলাম ট্রলারে। ট্রলার পাড়ি দিয়ে মাহেন্দ্রায়। এবারের যাত্রা কাঁটাখালি। এতোক্ষণে কিংকন বলে উলঠো- ভাই আমরা কই যাইতেছি?

আসলেই তাই সেই যে আমরা রওনা হয়েছি তার তো আর শেষ নেই। চলেছি তো চলেছিই। মাঝে যশোরে ঢুকতে যখন বাস থেমেছিল তখন আশিক বুদ্ধি করে বলেছিল, চলেন একটু অন্ন সেবা নিয়ে নেই। যদিও তেমন খিদে খিদে ভাব ছিল না। তাও সকলেই রাজি হয়েছিলাম।

সেই সেবাটা নিয়েছিলাম বলে রক্ষে। নইলে এতোক্ষণে ক্লান্তি ধরে বসতো। খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে আশিকের উপরে কথা বলার কোনো মানে নেই। সেই কাজটা আর করি না। শুধু কিছু যোগ করার থাকলে করি। কিন্তু বিয়োগে নাই। এই কাজে যে পারফেক্ট। তার ওপর ভরসা রাখা যায়।

কিংকনের এই কথার যর্থাথতা আছে। সে আমাদের সাথে প্রথম এসেছে। আমাদের পাগলামীর সাধ এখনো সে বুঝে উঠতে পারেনি। যখন শুনলো যে এই মাহেদ্রা যোগে যাওয়াতেই যাত্রা শেষ হচ্ছে না। কাঁটাখালি গিয়ে ধরতে হবে অটো। সেখান থেকে আবার ভ্যান।

যাক ফাঁকা রাস্তায় অল্প সময়েই পৌঁছালাম কাঁটাখালিতে। সেখান থেকে আর ভাঙতে হলো না। নয়তো বেতাগা বাজার গিয়ে সেখান থেকে আবার ভ্যান ধরতে হয়। অটোকেই রাজি করানো গেলো একেবারে প্রেমানন্দধাম পর্যন্ত যাওয়ার।

বেশ রাত হয়েছে। সুমন বার বার ফোন করে খোঁজ নিচ্ছে। করোনার প্রভাবে এলাকায় অভাব বেড়েছে। তাই রাত-বিরাতে একটু ঝুঁকিই হয়ে যায় চলাচলে। ছিনতাই শুরু হয়েছে নাকি এই এলাকায়। তা নিয়ে সকলেই চিন্তিত। বেশ চিন্তিত।

রিয়াদ নতুন কৃষক হয়েছে। বাড়ির আঙিনায় স্বল্প পরিসরে চাষবাস শুরু করেছে। হাউজে মাছ চাষ করছে। ঢাকা থেকে বের হওয়ার আগেই বলা ছিল। এইবার সেই মাছ খাবোই খাবো। রিয়াদ সাথে করে সেই মাছ নিয়ে এসেছে। ঐদিকে মিঠুন দা তাদের এলাকার বিখ্যাত মিষ্টি নিয়ে এসেছেন। অজয় আসবে চিংড়ির ঘিলু নিয়ে।

আমরা যাচ্ছি তার জান্য মা টক রান্না করে রেখেছে। বৃষ্টিতে যাতায়াতের পথে জল জমেছে। তাই এই গভীর রাতে আর বাড়ির দিকে গেলাম না। আখড়াতেই ঢুকে পরলাম। বাড়ি থেকে রাতের সেবা চলে আসলো। আমরাও ফ্রেস হয়ে বসে পরলাম সেবা নিতে।

প্রেমানন্দধামে বিদ্যুৎ এসেছে এই দ্বিতীয় দফার লকডাউনে। রংবেরঙের বাতি জ্বলছে। আমরা তা নিজ চোখে এই প্রথম দেখলাম। গোলপাতার কুটির খানি তার চেহারা পাল্টেছে। অনেক সংযোজন হয়েছে। ঘেরে-খালে নতুন জল জমেছে। থৈ থৈ করছে চারপাশ। এমন একটা রূপ দেখার ইচ্ছে ছিল।

আমরা মুগ্ধ হয়ে দেখতে লাগলাম ঘুরে ঘুরে। সিদ্ধান্ত আগে থেকেই ছিল। তারপরও আবারো নিজেদের মধ্যে ঠিকঠাক করে নিলাম। এইবার রান্নাঘরখানা চালু করে দিয়ে যাবো। আগামীকাল বাজার করা হবে। আমরাই রান্না করে খাবো। যে কয়দিন থাকি।

যদিও মায়ের সাথে অলিখিত চুক্তি আছে আগে থেকে। টক আসবে প্রতিবেলায় বাড়ি থেকেই। টকের দায়িত্ব অন্য কাউকে দেয়া যাবে না। যদিও এই দফায় কাঁচা তেঁতুলের টক কপালে জুটেনি। তেঁতুলের মৌসুম না। তাই আর কি। তবে মা এইবার আমড়ার টক আর চালতার টক খাইয়েছেন।

আর মিঠুন দা পরদিন আবার বাড়ি গিয়ে বস্তা ভরা কেওড়া বয়ে আনলেন। বহুদিনের সাধ ছিল কেওড়ার টক খাওয়ার। মিঠুন দা আর মায়ের কল্যাণে সেই সাধ পূর্ণ হলো। সেই জন্য মিঠুন দা’কে আবারো ভক্তি। আর ভালো কথা তো বলাই হয় নাই।

রিয়াদ নতুন কৃষক হয়েছে। বাড়ির আঙিনায় স্বল্প পরিসরে চাষবাস শুরু করেছে। হাউজে মাছ চাষ করছে। ঢাকা থেকে বের হওয়ার আগেই বলা ছিল। এইবার সেই মাছ খাবোই খাবো। রিয়াদ সাথে করে সেই মাছ নিয়ে এসেছে। ঐদিকে মিঠুন দা তাদের এলাকার বিখ্যাত মিষ্টি নিয়ে এসেছেন। অজয় আসবে চিংড়ির ঘিলু নিয়ে।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয় ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!