ভবঘুরেকথা
প্রেমানন্দে মহানন্দে গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘প্রেমানন্দে মহানন্দে’

-মূর্শেদূল মেরাজ

আহ্ এতো প্রেম। এতো ভালোবাসা। এর মূল্য দিতে পারবো তো এই জীবনে? একজীবনে কি এতো সব প্রেমের ঋণ শোধ করা যায়? যায় হয়তো। অনেকে হয়তো পারে। আগেই বলেছি। আমি তো প্রেমিক বা প্রেমময় হয়ে উঠতে পারিনি আজো।

তাই এইসব ঋণ শোধও করতে চাই না। প্রেম নিতে এসেছি এ জীবনে। প্রেম নিয়েই যাবো। যে দিবে অকাতরে। প্রেমের বন্ধন বড় বন্ধন। যার তাড়িয়ে বেড়ায় দূর-বহুদূল অবধি। সেই ঋণ শোধ করার সাধ্য আমার নেই। কোনো কালে হবে বলে মনে হয় না।

তারপর একে একে কেটে গেলো কয়েকটা দিন। আমার ভাই সুমন দাস বাউল আমাদের জন্য খালপাড়ে বেঞ্চ বসিয়ে দিলো। ঘেরে ঘাট বেঁধে দিলো। আমরা ঘেরকে সুইমিংপুল ভেবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গোসল করে সময় কাটালাম। সেই কি আনন্দ।

এর ফাঁকে বাজারে গিয়ে জল গরম করার কেতলি এনেছি আখড়ার জন্য। আর সেই কেতলিতে চা বানানোর দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি রিয়াদের কাছে। আর নামও দিয়েছি একটা- ‘রিয়াদ টি স্টোল’। সে মহানন্দে চা বানিয়ে সকলেকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। দূর দূরান্ত পর্যন্ত তার চায়ের সুনাম ছড়িয়ে পরছে।

আমরাও চাই সেই সেবা দিতে। কিন্তু রানা কায়দা করে এইবার বেশ ভালোই ফাঁকি দিয়েছে। তাতে আমরাও বেশ মর্মাহত ও হতাশ রানার প্রতি। আর সাধুসেবার কি হবে তা নিয়েও খানিকটা চিন্তিত। অবশ্য রাস্তায় ভেবেছিলাম সুধাম সাধুকে ধরবো সেবা প্রস্তুতের জন্য।

আমরা তো মুগ্ধ সেই চা পেয়ে। এমনকি জলে ডুবাডুবির সময়ও সে চা সেবা দিলো আমাদের। আহ্ সে কি আনন্দ। জলে গোসল দিতে দিতে গরম গরম চা। জয় জয়। রিয়াদের জয় হোক। রিয়াদ টি স্টোলের জয় হোক। কত অল্পতেই জীবনের সুখ। যদি সুখ খুঁজে নেয়া যায়। এ যেন রূপকথার রাজ্য। সুখ আর সুখ।

প্রতিবার একবেলা সাধুসেবার আয়োজন করার চেষ্টা করি আমরা প্রেমানন্দ ধামে। আর তার সময় নির্দিষ্ট হয়েছে আজ রাতেই। রাতে সাধুসেবার আয়োজন হবে তার বাজার করে ফিরেছি আমরা। বিকাল থেকেই সেই কাজে নামতে হবে।

হাতে অনেকটা সময় আছে। তাই জলে আরো অনেকটা সময়ই ডুবে থাকা যায়। প্রতিবার প্রেমানন্দধামের সাধুসেবায় রান্নার জন্য রানা উপস্থিত থাকে। তার হাতের জুগল অন্ন প্রেমানন্দধাম এলাকায় জগৎ বিখ্যাত। সকলে গেলেই বলে। সেই দাদা আসে নাই? যে খিঁচুড়ি রান্না করেছিল।

আমরা কেমন আছি তা বিশেষ কেউ জানতেও চায় না। সকলে রানাকে খোঁজে। রানার হাতের খিঁচুড়িকে খোঁজে। তার খিঁচুড়ি খাতিরেই আমরা খানিকটা পরিচিত এলাকাবাসীর কাছে।

আমরাও চাই সেই সেবা দিতে। কিন্তু রানা কায়দা করে এইবার বেশ ভালোই ফাঁকি দিয়েছে। তাতে আমরাও বেশ মর্মাহত ও হতাশ রানার প্রতি। আর সাধুসেবার কি হবে তা নিয়েও খানিকটা চিন্তিত। অবশ্য রাস্তায় ভেবেছিলাম সুধাম সাধুকে ধরবো সেবা প্রস্তুতের জন্য।

বাজারের মিষ্টির দোকানের দই খাওয়া হলেও। বিষ্ণুর দোকান বন্ধ থাকায় এই দফায় সেই রসের জিলেপী খাওয়া হলো না। তবে মহা সাধের সিংগারা খাওয়া হলো দফায় দফায়। আর যা খাওয়া হলো ঘটা করে তা হলো কলা। ভালো কলা দেখলে তা না খেয়ে থাকা মুশকিল।

কিন্তু সাধু আমাদের সাথে থেকেও যেন নেই। তিনি আমাদেরকে আর ধরা দিচ্ছেন না। তিনি তার মতো আছেন। এখনো ক্ষমা করে দিয়ে উঠতে পারেন নি। আমিও সেই পথে হাঁটিনি। শেষ পর্যন্ত সাধু কি করে বরং তাই দেখি সেটাই ভেবে নিয়েছি। তিনি থাক তার মতো।

অত:পর দেবদূত হয়ে আমাদের পরিত্রাণের জন্য এগিয়ে এসেছে আকাশ। আমরা ভেবেছিলাম সকলে মিলে যা হোক করবো। সেবার নাম যখন নিয়েছি তখন তা তো করতেই হবে। আকাশ ভরসা দেয়ায় আমরা বেশ আসস্থ হলাম। যদিও আকাশ আগে সেবা রান্না করেনি।

তারপরও বললো সে তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে। আমরাও বললাম। সকল কিছু জোগার যন্ত্র করে দেবো। যাতে তার সেবা প্রস্তুত করতে ঝামেলা না হয়। আকাশ আমাদেরকে অবাক করে দিয়ে সুন্দর সেবার ব্যবস্থা করে ফেললো। সকলে হাত লাগানোতে বড় কোনো জটিলতা হলো না।

অজয় এসেছে ঘিলু নিয়ে। তা আগামীকাল খাওয়া হবে। রিয়াদের কৈ মাছও এখনো খাওয়ার অবসর পাওয়া যায়নি। তারা এখনো জীবিত আছে। হেলেদুলে বেড়াচ্ছে। সুমন দাস বাউল, অজয় বাউল গেছে খুলনায়; তাদের একটা প্রোগ্রাম আছে। তাদের সাথে চলে গেছে সুধাম সাধুও।

গতকালও সুধাম সাধু মিঠুন দার সাথে চলে গিয়েছিল কালেখাঁর বেড়ে। এইবার অবশ্য আমাদের ইচ্ছে ছিল আমরা প্রেমানন্দধামেই সময় কাটাবো। তাই আর কোথাও বের হওয়ার কথা ভাবিনি। আমরা আমাদের মতো আছি। বেশ আছি। মহানন্দে আছি। বেতাগা বাজার, প্রেমানন্দধাম আর সুমনের বাড়ি। এই আমাদের চৌহদ্দি।

কিন্তু সুধাম সাধুর এই ছাড়া ছাড়া ভাবটার কারণে সঙ্গ ঠিক জমে উঠেনি। পরিচিত-প্রেমের মানুষরা আসছে। যাচ্ছে। সেবা-শান্তি হচ্ছে। ডুবাডুবি হচ্ছে। ঘুমাচ্ছি। আড্ডাবাজি হচ্ছে। বাজারে যাচ্ছি। বাজার করছি। এটা সেটা খাচ্ছি।

বাজারের মিষ্টির দোকানের দই খাওয়া হলেও। বিষ্ণুর দোকান বন্ধ থাকায় এই দফায় সেই রসের জিলেপী খাওয়া হলো না। তবে মহা সাধের সিংগারা খাওয়া হলো দফায় দফায়। আর যা খাওয়া হলো ঘটা করে তা হলো কলা। ভালো কলা দেখলে তা না খেয়ে থাকা মুশকিল।

আমার কলাপ্রীতি দেখে রিয়াদ কলার একটা যুৎসই নাম দিয়ে দিলো। নামটা বিশেষ পছন্দও হইলো। পরবর্তীতে এই নামটা ব্যবহারের ইচ্ছেও রইলো। কলার নাম এখন থেকে হইলো ‘জ্ঞানান্ন’। হাটবারেও বাজার ঘুরে ঘুরে বাহারি সব জ্ঞানান্ন খেলাম।

এলাকা থেকে সংগ্রহ করা যাবে এই ভেবে বাদ বাকি জিনিসপত্র নিয়ে ফিরলাম আখড়ায়। সবাইকে কাজে লাগিয়ে দিলাম। খোঁজ খবর করতে করতে দুধের জোগাড় হয়ে গেলো। বিকেল থেকেই শুরু হয়ে গেলো আয়োজনের। লুচি ভাজতে হবে। পায়েস রান্না করতে হবে।

শুক্রবার তাই আশিক জুম্মার নামাজ পড়বে। তাকে মসজিদে দিয়ে আমি আর মলয় হাটের দিকে এগুতে লাগলাম। আপাতত হাট দেখা যাক। আশিক আসলে কেনাকাটা। তবে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো না। নামাজ শেষে আশিক চলে আসলো হাসি হাসি মুখে।

জানা গেলো তার পোশাক আশাক দেখে মসজিদের লোকজন স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনি। মাথায় টুপি নেই বলে ইমাম সাহেব ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে তাকেই উদ্দেশ্য করে সকলকে কিছু কথাও শুনিয়েছেন। তবে সে গলার গামছা মাথায় দিয়ে বিষয়টা ম্যানেজ করেছে।

সেই গল্প আমরা শুনছিলাম সিংগারা-সমুচার সুখ নিতে নিতে। কে কেমন আচরণ করেছে সেই গল্প আশিক রশিয়ে রশিয়ে বলছিল। সিংগারা-সমুচা খেয়ে যখন আমরা রাস্তা পার হয়ে বাজারে ঢুকেছি তখন বাজারের চুইঝাল বিক্রেতা দূর থেকে আশিককে ডাকতে লাগলো।

কাছে যাওয়ার পর বললো, আমারে চিনছেন? আমি আপনার পাশে ছিলাম মসজিদে। নামাজ পড়ছি আপনার সাথে। আরে মানুষ কত কথা তো বলবোই। আমি আছি আপনার সাথে। আপনাদের সাথে। মানুষের কথায় কান দিবেন না। যার বিচার সেই করবো।

আপনারা আমার দোকানে বসেন। চা বিস্কুট খান। যদিও আমাদের শুধু পেট না গলা পর্যন্ত ভরা। কিন্তু ভদ্রলোক চা বিস্কুট না খাইয়ে ছাড়লেন না। মনটা ভরে গেলো। এই দেশ এখনো পুরোপুরি নষ্টদের অধিকারে যায়নি। এ কথা মানে সত্যি সত্যি ইচ্ছে হয় এমন মানুষের সান্নিধ্য পেলে। জয় হোক মানুষের। জয় হোক মানবতার।

হাটের একপাশের গলিতে ঢুকতেই দেখা গেলো ঝোলা গুড় বিক্রি হচ্ছে। তা দেখেই আশিকের পায়েস খাওয়ার বাসনা জেগে উঠলো। তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত হয়ে গেলো রাতে হবে গুড়ের পায়েস আর লুচি। সেই মোতাবেক জিনিসপত্র কিনতে লেগে গেলাম। কিন্তু দুপুর গড়িয়ে যাওয়ায় বাজারে গরুর দুধ পাওয়া গেলো না।

এলাকা থেকে সংগ্রহ করা যাবে এই ভেবে বাদ বাকি জিনিসপত্র নিয়ে ফিরলাম আখড়ায়। সবাইকে কাজে লাগিয়ে দিলাম। খোঁজ খবর করতে করতে দুধের জোগাড় হয়ে গেলো। বিকেল থেকেই শুরু হয়ে গেলো আয়োজনের। লুচি ভাজতে হবে। পায়েস রান্না করতে হবে।

আমাদের এখন ‘আকাশ সাধু’ আছে। সেবা রান্নায় আমাদের আর ঠেকায় কে। আর আকাশকে যোগ্য সার্পোট দিয়ে যাচ্ছে মিঠুন দা। তাই ভরসা তো আছেই। আর আমার ভাই দায়িত্ব নিয়েছে লুচি ভাজার। তাই ভাগে ভাগে সকলে কাজে নেমে পরলাম।

ডাল, সর্ষে ইলিশ, মুরগির মংস, টক দিয়ে খেতে খেতে মা জানালো আজ মাছ-মাংস রান্না করেছে মামী। আহ্ সেই স্বাদ হয়েছে। গোগ্রাসে খেতে লাগলাম। বাজার থেকে পেট ভরে সিংগারা-সমুচা খেয়ে এসেছি। তাই খিদেটা জুইত মতো ছিল না। তাই অনেকটা সময় পার করে প্রায় বিকেল বিকেল খেতে এসেছি।

যদিও আমি কোনো কাজের না। আমি কেবল দেখে যাই সকলে কি করে কাজ করে। কিভাবে করে। আকাশের জুগল অন্না রান্নার কথা তো বলাই হলো না। প্রত্যাশার চেয়ে অনেক অনেক ভালো সেবা হলো। রানাকে আর তেল মেরে কুষ্টিয়া থেকে টেনে আনতে হবে না। আকাশ থাকলেই সাধুসেবা হবে।

সুন্দর সবজি খিঁচুড়ি রান্না হলো। আমরা সব কিছু তৈরি করে বসে রইলাম। অনেকটা রাত করে সুমনরা ফিরলো খুলনা থেকে অনুষ্ঠান শেষ করে। তাদের আসার আগেই চলে এসেছে জয় আর মহেশ সাধু। খুলনা থেকে এসেছে ছোট ভাই মলয়। আগামীকাল শুক্রবার মলয়ের দোকান বন্ধ।

তাই আসবার পরেই যাই যাই রব নেই। সকলে একসাথে হওয়ার পর সাধুসেবা হলো। তারপর চললো গানের আয়োজন। সেই গান শেষ হতে হতে সূর্য উঠেছে অনেকটাই। কখন ঘুমিয়ে পরেছিলাম মনে নেই। ঘুম থেকে উঠে দেখি কোন এক সময় জয় আর মহেশ চলে গেছে। বাকিরা উল্টে-পাল্টে ঘুমিয়ে আছে।

যাক সে তো গতকালের কথা। আজ হবে পায়েস আর লুচি। আজ আমাদের সাথে কাজ হাত লাগিয়েছেন ইন্দ্র দা। কিন্তু আজ যেন কিছুতেই জোগারযন্ত্র শেষ হচ্ছে না। দুধ আনার পর সকলে বললো, লুচির জন্য এই ময়দায় হবে না আরো লাগবে।

আবার ময়দা আনাতে পাঠানো হলো। তারপর বললো আরো চিনি লাগবে। আবার চিনি আনতে গেলো। আর দুধ জ্বাল দেয়ার পর আকাশ যখন বললো দুধ ফেটে গেছে। তখন আবার দুধ আনতে পাঠাতে হলো। এইভাবে দফায় দফায় আনা নেয়া চলতেই লাগলো।

পাশাপাশি রান্নাও চলতে লাগলো। আর ফেটে যাওয়া দুধকে ছানা বানানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। আজ দুপুরেও আমাদের মহাভোজ হয়েছে। সুমনের মামা এসেছে। বাবা বিশাল বাজার করেছে। মাকে বলেছে আজ দুপুরে যাতে আমরা আখড়ায় আর রান্না না করি; বাড়িতেই সেবা নেই।

ডাল, সর্ষে ইলিশ, মুরগির মংস, টক দিয়ে খেতে খেতে মা জানালো আজ মাছ-মাংস রান্না করেছে মামী। আহ্ সেই স্বাদ হয়েছে। গোগ্রাসে খেতে লাগলাম। বাজার থেকে পেট ভরে সিংগারা-সমুচা খেয়ে এসেছি। তাই খিদেটা জুইত মতো ছিল না। তাই অনেকটা সময় পার করে প্রায় বিকেল বিকেল খেতে এসেছি।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!