ভবঘুরেকথা
গণেশ পাগলের সেবাশ্রম গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার

‘গণেশ পাগলের সেবাশ্রম’

-মূর্শেদূল মেরাজ

মানুষ এমনিতেই অনেক বড়। এসব করে বড় প্রমাণ করার যে কিছু নেই তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। বরঞ্চ নিজেকে প্রমাণ করতে গিয়েই বরং নিজেকে আরো ছোট প্রমাণ করে ফেলেন বেশিভাগ সময়। যাক সে কথা। বাড়ি ফিরতে হবে। রাতও হচ্ছে তাই আগামী দিন সময় দিবেন এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভদ্রলোক চলে গেলেন।

পরদিন হাসান যখন আমাদের পথ দেখিয়ে মূল সড়কে নিয়ে এলো। তখন আশিকের চোখে পড়লো রাতের সেই সাংবাদিক ভদ্রলোক আসছেন। আমরা ভ্যান পেয়ে গেলেও ভদ্রলোকের জন্য দাঁড়ালাম। ভদ্রলোক কিছুতেই মানতে পারছে না আমরা চলে যাচ্ছি।

আসলে আমরা এখানে ঘটনা না। আশিক চলে যাচ্ছে তা তিনি মানতে পারছেন না কিছুতেই। তিনি পুরো সেটআপ নিয়ে এসেছেন আশিকের সাক্ষাৎকার নিবেন বলে। কিন্তু কি প্রসঙ্গে সাক্ষাৎকার নিবে সেটাই পরিস্কার না কারো কাছে।

আর এমন একটা বিড়ম্বনা হতে পারে এমন আভাস আগে থেকে পেয়েই। আমরা দুপুরে বেড়িয়ে গণেশ পাগলের দিকে রওনা দেয়ার কূট বুদ্ধি এঁটেছি। ভদ্রলোক ভীষণ হতাশ। তার এই দশা দেখে আমাদেরও খারাপ লাগলো। কিন্তু আমাদের কিছু করার নেই।’

বেশ কয়েকবার আসার কারণে আমার কাছে পাগলে আশ্রম এখন বিস্ময় না হলেও মুগ্ধতা তো আছেই। তবে আশিক আর রিয়াদের কাছে বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। তারা যত এগিয়ে যাচ্ছিল ততই বিশ্বিত হচ্ছিল আসলে পাগলের আশ্রম যে এতোটা জায়গা জুড়ে তা তারা ভাবতে পারেনি।

এই সবের জন্য তো আমরা পথে বের হই না। এসব থেকে যতদূরে থাকা যায় ততই স্বস্তির। আসলে নতুন ইউটিউবার হলে যা হয়। সকল কিছুকেই কনটেন্ট মনে হয়। শেষ পযর্ন্ত আমরা কনটেন্ট না হয়ে ভ্যান উঠে বসলাম। আরো বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের আসবার কথা ছিল।

আমরা যখন লালন পরিষদ দেখে ফিরছিলাম তাদের সাথে পথে দেখা হয়েছে। আশিক তাদের সাথে মতোবিনিময় করেছেন। আমরা চলে যাচ্ছি শুনে তারাও হতাশ, বেশ হতাশ। সকলে মিলে বিকেলে আসবে এমনটা তারা ভেবেছিল। তাই ভিডিও করতে না পারলেও কয়েকখানা ছবি তারা তুলে রাখলো।

অবশ্য যে সাংবাদিক ভদ্রলোক সেটআপ নিয়ে এসেছিলেন আশিকের সাক্ষাৎকার নিতে। যখন কিছুতেই আমাদের থামাতে পারছিলেন না। তখন বলেছিল- তাহলে ভাই এখানেই সাক্ষাৎকারটা নেই। আশিক অতি কষ্টে সেই মায়াজাল ভেদ করে বেরিয়ে এসেছে।

এখন আমাদের যাত্রা টেকেরহাটে। সেখান থেকে মাহেন্দ্রায় করে কদমবাড়ি। গণেশ পাগলের সেবাশ্রমে। দূরত্ব খুব বেশি না। তবে রাস্তা মাঝে মাঝেই একটু-আধটু খারাপ। পাগলের আশ্রমে পৌঁছাতে পৌঁছাতে বিকেলের শেষ লগ্ন প্রায়। তাই আর আশ্রম সংলগ্ন বাজারটা না ঘুরে আশ্রমে ঢুকে পরলাম।

বেশ কয়েকবার আসার কারণে আমার কাছে পাগলে আশ্রম এখন বিস্ময় না হলেও মুগ্ধতা তো আছেই। তবে আশিক আর রিয়াদের কাছে বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। তারা যত এগিয়ে যাচ্ছিল ততই বিশ্বিত হচ্ছিল আসলে পাগলের আশ্রম যে এতোটা জায়গা জুড়ে তা তারা ভাবতে পারেনি।

যখন আমরা বুঝলাম তাকে থামানো সম্ভব নয়। তখন আমার মনে পরে গেলো। এই সুবোল দা গতবারও এমনই আচরণ করেছেন। তখন আমরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরলাম। সিদ্ধান্ত হলো নটমন্ডল সংলগ্ন পাড় বাঁধানো পুকুরের টলটলে ঝলমলে জলে গা ডুবাবো।

আমিও কিছু বলিনি। চেয়েছিলাম এই মুগ্ধতা তারা নিজেরাই আবিস্কার করুক। আশা করি তার ষোলআনাই তারা করেছে। পাগলের আশ্রমে মন্দিরের শেষ নেই। মন্ত্রমুগ্ধ করা মন্দিরও আছে। বাধানো ঘাটের পুকুর আছে বেশ কয়েকটা। আর এমনি জলাশয় তো অনেকগুলো। সংখ্যায় গোনা হয়নি।

মাঠ, মন্দির, জলাশয়, নাটমন্ডল, রেস্ট হাউজ আর টক দোকান সবই আছে বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে। প্রণব দা’র সাথে ফোনে কথা হলো। তিনি এসে দেখা করে গেলেন। বললেন, দাদা ভেতরে যান। আপনি তো সব চেনেনই। সেবা নেন। আমি রেস্ট হাউজের চাবি পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।

মন্দির সংক্রান্ত মিটিং আছে। প্রণব দা’কে সেখানে থাকতেই হবে। তিনি চলে গেলেন। আমরা একের পর এক মন্দির দেখে দেখে মন্দির এলাকার ভেতরে প্রবেশ করতে লাগলাম। পাগলের মন্দির প্রাঙ্গণে মোট একশ আটটা মন্দির স্থাপনের ইচ্ছে সকলের। এখন পর্যন্ত ২২/২৩টা প্রতিষ্ঠা হয়ে গেছে।

আরো বেশ কয়েকটা মন্দিরের নির্মাণ কাজ অব্যাহত আছে। তবে করোনার জন্য অনেক কাজই বন্ধ। তার উপর করোনা অতিমারীর জন্য পরপর দুই বছর পাগলের মেলা হয় নি। তাতেও বেশ প্রভাব পরেছে। মেলা বন্ধ উন্নয়নও বন্ধ।

তারপরও গতবার গিয়ে যে মনসা মন্দির নির্মাণ কাজ দেখেছিলাম। এইবার দেখলাম তা নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। তার আলোর বিন্যাস এতোটাই সুন্দর হয়েছে যে, দূর থেকে দেখে মনে মনে সকলেই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখলাম রাতে একবার যেতে হবে সেখানে।

প্রণব দা’র কথা মতো সুবোল দা’কে খুঁজে বের করলাম নাটমন্ডলের সামনে থেকে। সুবল দা আজব মানুষ। তার মাথায় একবার কোনো কথা ঢুকলে তা না করা পর্যন্ত তাড়া দিতেই থাকেন। আর এক কথা বারবার বলতেই থাকেন।

প্রণব দা তাকে বলে দিয়েছেন আমাদের সেবার ব্যবস্থা করতে। তিনি প্রথমে জানতে চাইলেন- সন্ধ্যা নামকীর্তনের পর সেবা নিতে আমাদের আপত্তি আছে কিনা। নাকি এখনি নিতে চাই। আমরা বললাম, পরেই সেবা নিবো। কিন্তু তিনি সেই কথা বার বার বলেই চললেন।

যখন আমরা বুঝলাম তাকে থামানো সম্ভব নয়। তখন আমার মনে পরে গেলো। এই সুবোল দা গতবারও এমনই আচরণ করেছেন। তখন আমরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরলাম। সিদ্ধান্ত হলো নটমন্ডল সংলগ্ন পাড় বাঁধানো পুকুরের টলটলে ঝলমলে জলে গা ডুবাবো।

মনে মনে বাসনা করলাম পরের বার পাগল যদি আবার তার সেবাশ্রমে আনেন তাহলে সেই শিল্পীর সাথেও এক ঝলক দেখা করবো। তার কাছে পাগলের প্রতীমা গড়তে তার অনুভূতি কেমন হয় সেটা জানতেই হবে। এমন মায়াবী চোখ তিনি কি করে আঁকেন সেই রাহস্যও জানতে হবে।

সেই ভাবনায় আমরা জলে নেমে পরলাম। অনেক বলে কয়ে সুবোল দাকে তার কাজে পাঠালাম। রাতের অন্ধকারে আমরা ঘণ্টাখানেকেরও অনেকটা বেশি সময় গা ভেজালাম। যখন জল থেকে উঠলাম, তখন আমাদের মন, দেহ সব শান্ত-শীতল-প্রশান্ত। আর উত্তেজনা নেই। অস্থিরতা নেই। পাগল যেন সব শান্ত করে দিয়েছে।

সেবাশ্রম প্রাঙ্গণে যত মন্দির আছে। সকল মন্দিরে পাগলের প্রতিমা আছে। স্থানীয় তুষার নামের এক শিল্পী এই মন্দির প্রাঙ্গণের বেশিভাগ প্রতীমা নির্মাণ করেছেন। নানা মতপথের প্রচুর সাধকদের প্রতিমার পাশাপাশি মন্দিরগুলোতে দেব-দেবীর মূর্তি তো রয়েছেই।

কি নেই? ভগবান বুদ্ধ থেকে শুরু করে কৃষ্ণ, রাম, লক্ষণ, হনুমান, শীতা, দূর্গা, কালী, লক্ষ্মী, স্বরস্বতী, মনসা, শীতলা, অন্নপূন্না, শনি, বিষ্ণুদেব, রাধাকৃষ্ণ, শিব, সাদাশিব, পাতালকালী, রক্ষাকালী, শ্মশানকালী, নরসিংহদেব ছাড়াও-

গৌর-নিতাই, অদ্বৈতাচার্য, হরিচাঁদ ঠাকুর, লোকনাথ বাবা, অনুকূল ঠাকুর, ফটিক গোঁসাই, অশ্বিনী ঠাকুর, রাম ঠাকুর, জগদ্বন্ধু সুন্দর, সুকদেব ব্রহ্মচারী, নরত্তম গোস্বামী, স্বামী অমলান্দ অবধূত, জয় গোঁসাই, প্রেমানন্দ গোস্বামী, ড. জ্ঞানেন্দ্রনাথ গোস্বামী, প্রণবানন্দজীসহ আরো কত জ্ঞানীগুণী জনের প্রতিমা যে রয়েছে তা অল্পকথায় উল্লেখ করা মুশকিল।

প্রায় সকল প্রতীমাই শিল্পী তুষারের গড়া। প্রণব দা’ আড্ডায় বসে বলছিল, শিল্পী তুষারের পিতাও এই মন্দিরের প্রতীমা শিল্পী ছিলেন। তিনি আগে সেবাশ্রমের প্রতীমা গড়তেন। এখন তুষার বানায়। একবার কালী প্রতিমা প্রতিষ্ঠার আগে।

আগের গড়া প্রতিমা ভাঙতে যান। মা নাকি তাকে স্বপ্নে এসে বলেছিল, আমাকে ভাঙিস না। কিন্তু তিনি তা বুঝতে পারেন নি। পরদিন এসে মায়ের প্রতীমা ভাঙতে গিয়ে যেই হাত ভেঙেছেন। সাথে সাথে তিনি অসুস্থ হয়ে পরেন। বাড়ি ফিরে গেলে আবারো স্বপ্নে দেখেন। স্বপ্নে মা জানান দেয়, সেই প্রতীমা ভাঙ্গা যাবে না।

মনে মনে বাসনা করলাম পরের বার পাগল যদি আবার তার সেবাশ্রমে আনেন তাহলে সেই শিল্পীর সাথেও এক ঝলক দেখা করবো। তার কাছে পাগলের প্রতীমা গড়তে তার অনুভূতি কেমন হয় সেটা জানতেই হবে। এমন মায়াবী চোখ তিনি কি করে আঁকেন সেই রাহস্যও জানতে হবে।

গোসল সেরে গা-গতর মুছে আমরা সেবা নিতে গেলাম। ততক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে। রাতের সেবায় ভাত আর কচুর লতি ছাড়া আর কিছু অবশিষ্ট নেই। সুবোল দা বার বার সে কথা বলতে লাগলো। তবে অবশ্য আমাদের কোনো অসুবিধা হলো না।

এই ধরণের মানুষ সহজে আলাপ করতে চান না। চুপচাপ থাকতেই পছন্দ করেন। বেশি ঘাটতে গেলে কিছুই বলবেন না। এদের জন্য সময় দিতে হয়। আর বেশি মানুষ থাকলে মুখ খুলবেন না। তাই অল্প কথা বলে খানিকটা খাতির জমিয়ে রাখলাম ভাবিষ্যতের জন্য।

আমরা পরম তৃপ্তিতে পাগলের সেবা নিতে লাগলাম। পাগল যে সেবা দিবে তাই তো প্রাপ্তি। এর বেশি চাইবার তো কিছু নেই। সেবা নিয়ে বেড়িয়ে পাশের টং দোকানে আসন গাড়লাম। দোকানিকে দেখেই পছন্দ হয়ে গেলো। একমাথা সাদা চুলের একহারা গড়নের ছিপছিপে লম্বা ফর্সা ভদ্রলোকের নাম বিধান।

আমাদের বিধান দা’। ভদ্রলোক দোকানেই থাকেন। দোকানেই রান্না করেন নিজে। সেখানেই খান। সেখানেই ঘুমান। আজ ১৪ বছর হতে চলেছে তিনি এই দোকান চালাচ্ছেন।

চা-বিড়ি-সিগারেট, বিস্কুট, কোমল পানীয় থেকে শুরু করে সকল কিছুই আছে তার দোকানে। রাতে খিদে লাগতে পারে ভেবে নানান পদের বিস্কুট, চানাচুর সব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে ফেললাম। দোকানের বেঞ্চিতে বসে বসে সময় কাটাতে লাগলাম। অপেক্ষা রেস্ট হাউজের চাবির জন্য।

প্রণব দা মিটিং-এ ব্যস্ত। তাই ঘনঘন ফোনও করা যাচ্ছে না। আর সুবোল দা’কে পাঠিয়েও কাজ হয়নি। তিনিও সেই যে গেছেন। আর ফিরবার নাম নেই। বিধান দা বলো- আরে সুবোলের কথা বলে লাভ নাই। সে আরেক মানুষ। আলাপি। একবার আলাপে জমে গেলে সব ভুলে যায়।

কথা সত্য। তিনি গিয়ে আটকে গেছেন। আর ফিরছেন না। আমরা দোকানে বসে এটা সেটা খেয়ে সময় কাটাতে লাগলাম। বিধান দার দোকানে আরেক ভদ্রলোকের সাথে সাক্ষাৎ হলো। জানা গেলো তিনি টাঙ্গাইলে মির্জাপুরের বাসিন্দা। বছর দেড়ের হলো এই অঞ্চলে এসেছেন।

বিধান দা’র সাথেই থাকছেন। সারাদিন নামজপ করেন। রাতে বিধান দার দোকানের বাইরে যে টেবিল আছে তাতে ঘুমান। নির্বিকার ভদ্রলোককে দেখে আরো জানবার আশা রইলো। ধারণা হলো পরের বার গেলেও হয়তো তাকে পাওয়া যাবে। তখন যদি কিছু আবিস্কার করা যায়।

এই ধরণের মানুষ সহজে আলাপ করতে চান না। চুপচাপ থাকতেই পছন্দ করেন। বেশি ঘাটতে গেলে কিছুই বলবেন না। এদের জন্য সময় দিতে হয়। আর বেশি মানুষ থাকলে মুখ খুলবেন না। তাই অল্প কথা বলে খানিকটা খাতির জমিয়ে রাখলাম ভাবিষ্যতের জন্য।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!