‘সাঁইয়ের চরণে’
-মূর্শেদূল মেরাজ
নরসিংদী থেকে ফিরে এক রাত গড়াগড়ি করেই আবার বেড়িয়ে পরার তাড়া। এবারের গন্তব্য কুষ্টিয়া। সাঁইজির ধাম। ভাবতেই মনটা প্রফুল্ল হয়ে উঠছে। করোনার বাহানায় দীর্ঘদিন সদর দরজা বন্ধ রাখবার পর আজ ২০ আগস্ট ২০২১ইং নিয়মনীতিতে বেঁধে খুলে দেয়া হয়েছে ধাম।
এরপর তো আর ঘরে বসে থাকা যায় না। কতদিন সেই দরজা পেরিয়ে প্রবেশ করা হয়নি সাঁইজির আখড়ায়। আবার বুড়িমা দেহ রেখেছেন তারও চল্লিশদিন হতে চললো। সেখানেও যেতে মন চাইছে। লকডাউনের কারণে বুড়িমার দেহ রাখার পর আর যাওয়া হয়নি পাককোলা আনন্দধামে।
সরকারি সিদ্ধান্তে তুলে দেয়া হয়েছে লকডাউন। এবার যেতেই হবে। আর ঘরে বসে থাকা চলে না। যদিও নিয়মনীতি মেনে ঘরে বসে থাকাই সুযোগ্য নাগরিকের কাজ। কিন্তু ঘরে বসে থাকতে থাকতে যে অসহ্য হয়ে উঠেছি। একটা লম্বা ঘুরাঘুরি না হলে আর মন শাস্ত হচ্ছে না কিছুতেই।
যদিও সাঁইজির ঘরে দেহরাখার পর চল্লিশদিনের অনুষ্ঠান পালনের আদৌ কোনো বিধান থাকবার কথা নয়। শরিয়তি এই সকল বিষয় ঢুকিয়ে লালন মতাদর্শকে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে। এসব অনাকাঙ্খিত বিষয়টাদি/অনুষ্ঠানাদি নিয়ে চরম দ্বিমত আছে।
আর ঐদিকে নরসিংদীর আরেক ছোট ভাই কিংকন আর থাকতে পারছে না; তাকেও নাকি এবার যেতেই হবে আমাদের সাথে। যদিও আমরা রওনা হয়ে গেছি। একা একাই রওনা দিবে কিংকন এমনই তার মনের বাসনা। যাক আমরা রওনা করেছি। চলছে সেলফি বাস।
তারপরও বহু বহুদিন কত মানের মানুষের সাথে দেখা হয় না। সাধুগুরুদের দর্শন হয় না। সঙ্গ হয় না। সঙ্গে গান শোনা হয় না। আড্ডা জমানো হয় না। তাই সঙ্গ মিস করার কোনো মানে হয় না। তাই ব্যাগপত্র গুছিয়ে ২১ তারিখ সকাল সকাল বেড়িয়ে পরলাম গাবতলীর উদ্দেশ্যে।
উত্তরা থেকে রওনা হয়েছে আশিক আর রুমন। রুমন সেই সাত সকালে নরসিংদী থেকে ঢাকায় এসেছে ছেঁউড়িয়া যাবে বলে। এইবারই ওর ছেঁউড়িয়া লালন ধামে প্রথম যাত্রা। উত্তেজনায় নাকি সারারাত ঘুমই হয়নি। সেভাবেই সকাল ছয়টায় চেপে বসেছে ঢাকাগামী ট্রেনে।
সেখান থেকে উত্তরা আশিকের বাসায়। তারপর দুজনে মিলে গাবতলীর উদ্দেশ্যে। যথারীতি অনেকটা সময় পরে আশিক আর রুমন আসলো গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে। আমরা উঠে বসলাম উদ্ভট নামের এক বাসে। প্রথম প্রথম বাসটার নামটা শুনলেই হাসি পেতো।
এখনো পায়। কিন্তু অন্য সকল বাস থেকে কিছুটা দ্রুত টানে বলে। তাতেই যাতায়াত হয় আমাদের এই পথে। সেই বাসের নাম হলো ‘সেলফি’। সেলফি বাস তার ঢিলেঢালা ভঙ্গিতে যাত্রা শুরু করলো। ঘাটে ঘাটে তার কাউন্টার। প্রতি কাউন্টার থেমে থেমে এগিয়ে চলছে। তারপরও এটাই ডাইরেক্ট বাস।
আর ঐদিকে নরসিংদীর আরেক ছোট ভাই কিংকন আর থাকতে পারছে না; তাকেও নাকি এবার যেতেই হবে আমাদের সাথে। যদিও আমরা রওনা হয়ে গেছি। একা একাই রওনা দিবে কিংকন এমনই তার মনের বাসনা। যাক আমরা রওনা করেছি। চলছে সেলফি বাস।
রাতে জমাটি ঘুম হয়নি। তার উপর মনের মাঝে উত্তেজনা, কতদিন পর সাঁইজির ধামে যাচ্ছি; যখন দরজা খোলা। ইশ্ শেষ দুই বার তো সদর দরজা দেখেই ফিরে আসতে হয়েছে। সে কি নিদারুণ যন্ত্রণা তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। কেউ বুঝবেও না।
বিশ-পঁচিশ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিতে দিতে ঘণ্টা খানেক লেগে গেলো। অভিজ্ঞা সারেং বহু কষ্টে লঞ্চ পাড়ে ভেড়াতে সমর্থ হলো। তারজন্য অবশ্য তাকে বহু কসরত করতে হলো। এই স্রোতের টানে আসলেই ছোট্ট লঞ্চখানাকে নিয়ন্ত্রণ করা যে কতটা জটিল তা উপরে রেলিং ধরে দাঁড়িয়েছিলাম বলেই খানিকটা বুঝতে পারলাম।
যাক্। বাস শেষ পর্যন্ত পই পই করে পাটুরিয়ায় এসে থেমেছে। পদ্মা পাড়ি দিলেই মধুমতি ট্রেন মিলতো একসময়। তখন আমরা ঘড়ি ধরে পদ্মা পাড়ি দেয়ার প্রতিযোগীতায় নামতাম। ট্রেনটা বেশ ছিল। ধীরে ধীরে চললেও আরামে কুষ্টিয়া যাওয়া যেত।
কিন্তু বহুদিন হলো সেই সুখ আর নেই। মধুমতি এখন দৌলতদিয়া ঘাটের পরিবর্তে রাজবাড়ী পর্যন্ত আসে। তাই ট্রেনের চিন্তা আর মাথায় নেই। নেই তাড়াহুড়ো। তবে ধামের দরজা আটটার সময় বন্ধ হয়ে যাবে। তার আগে যেতে পারলেই এই মন ঠাণ্ডা। পরানে শান্তি।
অনেকটা বেলাতেই আমরা পাটুরিয়ায় পৌঁছেছি। আর কে না জানে, পদ্মা পাড়ি দেয়া মানেই ইলিশ খাওয়া। পাটুরিয়াতে একটা হোটেলে আমরা নিয়মিত সেবা নেই। সেখানেই বসে পরলাম। ইলিশের তেমন স্বাদ না হলেও জমিয়ে খেলাম তিনজনে। ঐদিকে ছোটভাই কিংকন ক্ষেপে গেছে। রাতেই রওনা হবে ঢাকা থেকে।
ইতিমধ্যে সে নরসিংদী থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনাও হয়ে গেছে। আমরাও ইলিশ ভোজন করে উঠে পরলাম। প্রতিবার খাওয়া হয় বলে আশিক আর এইবার দাম জানতে চায় নি। আমরাও কব্জি ডুবিয়ে খেয়েছি। খাওয়ার পর দেখা গেলো অস্বাভাবিক দাম ধরে বসে আছে ম্যানেজার।
বিষয়টা ভালো লাগলো না। খাওয়ার মজাটাই নষ্ট হয়ে গেলো। যাক যাত্রা পথে আর তর্কে না জড়িয়ে লঞ্চের দিকে এগুতে লাগলাম। পদ্মায় বহুবছর এতো পানি দেখিনি। পানিতে থৈথৈ করছে পদ্মা। নব যৌবনে টলটমে অবস্থা।
টিকেট কেটে লঞ্চে উঠতেই দেখা গেলো তিল ধারণের জায়গা নেই। গাদাগাদি করে মানুষ আসন নিয়েছে। অগত্যা তীব্র রোদের মাঝেই রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে গেলাম আমরা একপাশে। প্রমত্তা পদ্মা তার আপন রূপ নিয়েছে। লঞ্চের গতিপথ পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।
শীতের সময় যেখানে বরাবর নদী পাড়ি দেয় লঞ্চ। এখন এমনটা করার আর সুযোগ নেই। পানিতে ঢেউ কম থাকলেও প্রচুর স্রোত। সেই স্রোতে এই ছোট্ট লঞ্চের নিয়ন্ত্রণ রাখা সহজ নয়। একটু উল্টাপাল্টা হলেই তলিয়ে যাবে। তাই সাবধানে বহুপথ ঘুরে লঞ্চ স্রোতের বেগ বুঝে চলতে লাগলো।
বিশ-পঁচিশ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিতে দিতে ঘণ্টা খানেক লেগে গেলো। অভিজ্ঞা সারেং বহু কষ্টে লঞ্চ পাড়ে ভেড়াতে সমর্থ হলো। তারজন্য অবশ্য তাকে বহু কসরত করতে হলো। এই স্রোতের টানে আসলেই ছোট্ট লঞ্চখানাকে নিয়ন্ত্রণ করা যে কতটা জটিল তা উপরে রেলিং ধরে দাঁড়িয়েছিলাম বলেই খানিকটা বুঝতে পারলাম।
সাথে আরেকটু বিশ্বাস করি। এই আমিকে নিজের মাঝে খুঁজতে গেলেও স্থান-কাল-পাত্র লাগে। সকল জায়গায়-সকল সময়-সকল স্থিতিতে কি আর সে ধরা দেয়? জানি না জ্ঞানী-গুণী-প্রজ্ঞাবান সিদ্ধজনরা হয়তো এসব না করেও পারে। তবে আমার মতো নগন্য মানুষের জন্য অবশ্যই স্থান-কাল-পাত্র লাগে। তাই তো ছুঁটে যাই সেই চরণে। চরণের আশেই তো এই দিবারাত্রি ছুটাছুটি। চলাচল।
নিচে আরাম করে বসে বসে চললে হয়তো টেরই পেতাম না। তবে এটাও ঠিক অন্ধ হলেই তো আর প্রলয় বন্ধ করা যায় না। হয়তো নিচের মানুষও ঠিকই টের পেয়েছে। যাক আমরা চলছি। গাল-গল্প হচ্ছে। রুমন নতুন মনুষ এই পথে। তার সবকিছুতেই আনন্দ। উচ্ছ্বাস। বিস্ময়।
বহুকষ্টে রুমন তার দোকান থেকে দিন তিনেকের ছুটি নিয়ে এসেছে। প্রতি সেকেণ্ড তার কাছে দৌঁড়ে যাচ্ছে। যাওয়ার মাঝেও ফেরার একটা তাড়া। এমনটা আমারও বহুবার হয়েছে। এখন আর হয় না। ফেরার চিন্তা করি না। যখন ফেরার তখন ফেরা হবে। তা নিয়ে ভেবে কি হবে। ভেবে এখন আর কাজ হয় না। ভেবে ফেরাও হয় না।
চলছে করোনাকাল। ঘাটে নামতেই ঘাট শ্রমিকরা সর্তক করতে লাগলো- “মামা সামনে ম্যাজিস্ট্রেট আছে। মাস্ক পইড়া যান।” থুঁতনিতে আটকে থাকা মাস্কখানা দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে হাঁটা দিলাম। দৌলতদিয়া ঘাট থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত রাস্তা এখন অনেকটা ভালো হলেও বাস সার্ভিস সন্তোষজনক নয় মোটেও।
গড়াই বাসটা আগে ভাঙ্গা রাস্তায় যেভাবে ধীরে ধীরে টানতো, এখনো সেই গতিতেই টানে। মাত্র পঞ্চাশ কিলোমিটারের মতো রাস্তা তিন সাড়ে তিন ঘণ্টা লাগিয়ে দেয়। যা চরম বিরক্তিকর। তারপর সীটের অবস্থাও করুণ। তারপরও ওটাই নাকি ডাইরেক্ট সার্ভিস। বাকিগুলো লোকাল!!!
এবার অবশ্য গড়াইতে আর টিকেট কাটলাম না। একটা ভালো চেহারার বাস দেখে উঠে পরলাম। কাউন্টার থেকে বললো, দুই ঘণ্টা বিশ মিনিটে পৌঁছে যাবেন। আলম এশিয়া নামের বাসখানার সীট গড়াই বাস থেকে তুলনামূলক আরামদায়ক। সময় মতো ছেড়েও দিলো।
আবার টানতেও শুরু করলো অবাক করে দিয়ে। এই রাস্তায় সাধারণত শামুকের গতিতে বাস চলে। বহু কাউন্টারে থামলেও সময় মতোই আমাদের নামিয়ে দিলো দোবির মোল্লার গেটে। ওহ্ আরেকটা কথা তো বলাই হলো না। দুই ঘণ্টার এই বাস জার্নিতে আবার ১০ মিনিটের একটা বিরতিও আছে।
বাস থেকে নেমে ভ্যান ধরে সাঁইজির ধাম। আহ্ আহ্ আহ্। দরজা খোলা। আকুল হয়ে আমরা প্রবেশ করলাম সাঁইজির চরণের আশায়। সবাই বলে রওজা, মাজার, মন্দির, মসজিদ, তীর্থ, আখড়ায় কেউ থাকে না। থাকে নিজের মাঝে। নিজের মাঝে খোঁজো। কথাখানা আমিও বিশ্বাস করি।
সাথে আরেকটু বিশ্বাস করি। এই আমিকে নিজের মাঝে খুঁজতে গেলেও স্থান-কাল-পাত্র লাগে। সকল জায়গায়-সকল সময়-সকল স্থিতিতে কি আর সে ধরা দেয়? জানি না জ্ঞানী-গুণী-প্রজ্ঞাবান সিদ্ধজনরা হয়তো এসব না করেও পারে। তবে আমার মতো নগন্য মানুষের জন্য অবশ্যই স্থান-কাল-পাত্র লাগে। তাই তো ছুঁটে যাই সেই চরণে। চরণের আশেই তো এই দিবারাত্রি ছুটাছুটি। চলাচল।
আলাপি মানুষ। আমাদের পেয়ে চেয়েছিলেন অনেক সময় ধরে আড্ডা দিবেন। কিন্তু আমাদের হাতে সময় নেই। তাই দুই চার কথায় বের হয়ে আসতে হবে। জানতে চাইলেন- তা বাবা আপনি এতো তাড়াহুড়া করছেন। যাবেন কোথায়? ঢাকায় ফিরে যাবেন??
কুষ্টিয়ার এক বন্ধু একবার বেশ অবজ্ঞা নিয়ে বলেছিল, আপনারা যে কি পান বুঝি না। আমরা তো কুষ্টিয়ার মানুষ। আমরা তো লালনের মাজারে জীবনেও যাই না। গেলেও যাই মেলার মঞ্চে গান শুনতে। বুঝলেন! আমরা গেলে মঞ্চের সামনের সীট খালি করে দেয়।
আর আপনারা কৈ কৈ থেকে আসনে। কি করেন। কি যে পান সেটা আপনারাই জানেন। আপনাদের মতিগতি বুঝি না। আরে কুষ্টিয়া আসছেন ভালো কথা, শিলাইদহ্ জমিদার বাড়ি দেখেন। মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তভিটা দেখেন। টেগর লজ দেখেন। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে যান।
কুলফি খান। তিলের খাঁজা খান। দই খান। মিষ্টি খান। তা না করে কি মাজারে মাজারে ঘুরেন। কি যে পান এই সবে তা আমি বুঝি না। আপনারই ভালো জানেন!!
আসলে আমরাই কি জানি? জানা কি যায় আদৌ?? জানতে চাওয়ার ইচ্ছেটা জাগিয়ে রাখা যায় মাত্র। যাক বহুদিন পর গুনে গুনে চার মাস পর সাঁইজির ধামে। অনেকের সাথেই দেখা হলো, কথা হলো, আলাপচারিতা হলো। এক ফাঁকে রওজার খাদেম মোহাম্মদ আলী সাঁইজির সাথে দেখাও করতে গেলাম।
হাতে সময় ছিল খুবই কম। পাককোলায় যেতে হবে। নহির সাঁইজি আশিককে ফোন করে কয়েকটা জিনিস সাথে করে নিয়ে যেতে বলেছেন। সেগুলো জোগারযন্ত্র করে অধিবাসের আগেই পৌঁছাতে হবে। তাই একটু তাড়াহুড়ো। মোহাম্মদ আলী সাঁইজি খুবই খুশি হলেন আমাদের দেখে।
আলাপি মানুষ। আমাদের পেয়ে চেয়েছিলেন অনেক সময় ধরে আড্ডা দিবেন। কিন্তু আমাদের হাতে সময় নেই। তাই দুই চার কথায় বের হয়ে আসতে হবে। জানতে চাইলেন- তা বাবা আপনি এতো তাড়াহুড়া করছেন। যাবেন কোথায়? ঢাকায় ফিরে যাবেন??
(চলবে…)
<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই>>
……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….
………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ
………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ
1 Comment