ভবঘুরেকথা
ফকির বাড়ি ফকির লালন সাঁইজি

‘ফকির বাড়ি’

-মূর্শেদূল মেরাজ

অসুস্থ হওয়ার পর আর মোহাম্মদ আলী সাঁইজির সাথে আর দেখা করা হয়নি। খোঁজ খবর নিয়েছি। কিন্তু সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাইনি। দীর্ঘ কয়েকবছর পর দেখা। উনি আমাকে স্মরণে আনতে পারলেন না। বারবার বলতে লাগলেন। অসুখ হওয়ার পর অনেক কিছুই বাপ মনে করতে পারি না। তা বললেন না কোথায় যাবেন?

জানালাম বুড়িমার চল্লিশ দিনের সাধুসঙ্গে যাবো। সাঁইজি বুড়িমার জন্য দু:খ প্রকাশ করলেন। বুড়িমার সাথে তার স্মৃতির কিছু কথাও শোনালেন। এই বয়সে চলে গেলেন বলে বিলাপও করলেন। তারপর বললেন- আচ্ছা বাপ একটা কথা বলি?

বলেন সাঁইজি…

এই যে লালনের ঘরে শরিয়তি আইন মানা পালন হচ্ছে। এইটা কি ঠিক? আপনারা শহরের মানুষ। আপনারাই বলেন? এই সব দেখি অনেকেই শুরু করছে।

এর উত্তরে বলবার মতো আমার কাছে কিছুই ছিল না। বা অনেক কিছু বলবার ছিল। কিছুই বলা হলো না এই যাত্রায়। কেবল বিদায় ভক্তি দিয়ে চলে আসলাম। সাথে কথা দিয়ে আসলাম- এরপর কুষ্টিয়া আসলে কথা হবে। অনেক কথা।

গত রাতটা আমরা ছোটভাই রানার বাসায় কাটিয়েছি। বাসায় কেউ নেই। রানা নিজ হাতেই আমাদের সকলের জন্য রান্না করলো। সেই সেবা নিয়ে আমরা দিলাম ঘুম। কিন্তু ততক্ষণে অনেক রাত। সন্ধ্যাটা আমরা লালন আখড়া সেবা সদনের অফিসে বসে তুফান ভাইয়ের কণ্ঠে গান শুনে কাটিয়েছি।

আধুনিক আর নজরুল সংগীতের সুরের সাথে লালন সংগীতের মিশ্রণে তিনি বেশ প্রেম দিলেন। কণ্ঠে তার এতোটাই প্রেম ভাব ছিল যে, এতে লালন সংগীতের সুরে প্রভাব পরছে কিনা সেটা ভাববার সময় পেলাম না। ডুবে গেলাম সাঁইজির প্রেমও বাণীতে।

অন্যদিকে চোখের নজর রবিউল সাধুকে খুঁজছিল। কিন্তু তাকে কোথাও পাওয়া গেলো না। রাজঘাটের এক সাধু খবর দিলো রবিউল সাধু ঢাকায় গেছেন। ইস্ মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। ছেঁউড়িয়া গেলে যে কয়টা মুখ প্রত্যাশার মধ্যে থাকে। তার মধ্যে রবিউল সাধু অন্যতম। তার সাথে সাক্ষাৎ না হলে মনে হয় পূর্ণতা পেল না।

ওহ্ রাহাতের কথা তো বলাই হয় নাই। রাহাত যশোর থেকে আমাদের সাথে যুক্ত হয়েছে সাঁইজির ধামে। আমাদের আগেই ও পৌঁছে গেছে। আমরা ভেবেছিলাম সকলে একসাথে হয়ে রানাকে ফোন দিয়ে একসাথে চমকে দিবো। কিন্তু রানা অনেকগুণ চতুর।

শরিফ সাধুর সাথে দেখা হয়ে গেলো। তিনিও জানালেন রবিউল সাধু ঢাকায়। তিনি বহু চেষ্টা করলেন রবিউল সাধুর সাথে আমার যোগাযোগ করিয়ে দেয়ার। কিন্তু ফোন কিছুতেই লাগছিল না। যদিও রবিউল সাধু ফোন ব্যবহার করেন না। কিন্তু যার কাছে গেছে তার একটা নাম্বার আছে শরিফ সাধুর কাছে।

তার নাম্বারও বন্ধ। শেষে পরদিন দুপুরে ছেঁউড়িয়া থেকে চলে আসবার সময় শরিফ সাধুকে বললাম। উনার নাম্বারটাই না হয় দেন। আমি যোগাযোগের চেষ্টা করবো। কিন্তু শরিফ সাধুর মোবাইলে তখন চার্যও নেই। আবার চার্য দেয়ার পরও চার্য নিচ্ছিল না।

শরিফ সাধু প্রাণপণ চেষ্টা করছিলেন, কোনমতে সেটটা চালু করে আমাকে নাম্বারটা দিবেন। কিন্তু তা আর হলো না। শরিফ সাধু বারবার বলছিলেন, দাদা আরেকটু দাঁড়ান দেখি চার্য নেয় কিনা। ঐদিকে অটো ঠিক হয়ে গেছে। সবাই উঠে বসেছে। আমার আবার এই সুযোগগুলো নিতে ইচ্ছে হয় না।

চাইলে সকলকে আরেকটু বসিয়ে রাখা যেত। কিন্তু তা করতে মন চাইলো না। বললাম, সাধু বাদ দেন হয়তো রবিউল সাধুই নাম্বারটা দিতে চাইছেন না কোনো কারণে। নইলে এমন দশা হবে কেনো! শরিফ সাধু স্থির হয়ে কয়েক সেকেন্ড দাঁড়িয়ে রইলেন নির্বাকভাবে। তারপর ধীরে ধীরে বললেন- তাই হবে গো। তাই হবে।

আমিও আর বেশি কিছু ভাবতে চাইছিলাম না। ভাবনার গভীরে ঢুকে পরলে সর্বনাশ। এখন অনেক কাজ। ছুটতে হবে অনেকটা। সাঁইজির রওজায় বিদায় ভক্তি দিয়ে সাধুগুরুপাগলভক্তদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে অটোতে উঠে বসলাম। এখন আমরা ছয় জন। আমি, আশিক, রুমন, কিংকন, রানা আর রাহাত।

ওহ্ রাহাতের কথা তো বলাই হয় নাই। রাহাত যশোর থেকে আমাদের সাথে যুক্ত হয়েছে সাঁইজির ধামে। আমাদের আগেই ও পৌঁছে গেছে। আমরা ভেবেছিলাম সকলে একসাথে হয়ে রানাকে ফোন দিয়ে একসাথে চমকে দিবো। কিন্তু রানা অনেকগুণ চতুর।

তাছাড়া দেশীয় পণ্যের বাজার চাঙ্গা হোক সেটা কে না চায়। আর এখানকার দোকানীগুলোও মনের মানুষ। ব্যবহার যেমন ভালো। মানুষগুলোও তেমন। আমারও একটা কেনাকাটার গোপন তালিকা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ যাত্রা দিতে হবে। টাকা পয়সা খরচ করে ফেললে পরে বিপদে পরতে পারি ভেবে আর সে পথে এগুলাম না।

সে আমাদের ফোনের ভাষায় আগেই আভাস পেয়ে গিয়েছিল আমরা কুষ্টিয়ার পথে। সেই মতে সে আগে থেকে এসে আড়ালে থেকে আমাদের লক্ষ্য করছিল। উল্টো রাজঘাটে আগে থেকে অবস্থান নিয়ে আমাদেরই চমকে দিলো। মজাটা নষ্ট হলো বটে। কিন্তু বহুদিন পর সাক্ষাতে মন আনন্দে মেতে উঠলো সকলের।

মাঠে এক খালার কাছ থেকে সদ্যভাজা মুচমুচে পাঁপড় খাওয়া দিয়ে আমাদের সেবার যাত্রা শুরু হলো। সাঁইজির ধামের মাঠে গেলেই আলুর দম খাওয়ার ইচ্ছেটা জাগে। চরম ঝাল দিয়ে পরম যত্নে আলুর দম খাওয়ায় সেই মামা। কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে তার আর দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। এবারও পেলাম না।

খোঁজ নিতে হবে সেই মামার কি হলো। এক পায়ে একটু সমস্যা থাকলেও। সেই পা দিয়েই ভ্যান চালিয়ে দুই বেলা রাজঘাটের সামনে এসে আলুর দম বিক্রি করেন। আমরাও গেলেই খেতাম। এখন আর তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। এভাবেই কত মানুষ হারিয়ে যায়। আমরাও ভুলে যাই। নতুন মানুষের ভিড়ে।

এইবার খোঁজ নিতেই হবে; এমনটা ভাবতে ভাবতে ধামের পাশের দোকানগুলোতে ঘুরাঘুরি চলতে লাগলো। কুষ্টিয়ায় আসলে কেনাকাটার তালিকায় তা থাকেই থাকে তা হলো গামছা। গামছা না কিনলে কুষ্টিয়ার কেনাকাটায় পূর্ণতা পায় না। তাই এ দোকান ঐ দোকান ঘুরতে লাগলাম।

করোনা অতিমারীর প্রভাব সর্বত্র। পছন্দসই গামছা খুঁজে পেলাম না তেমন একটা। তাও কেনা হলো। ঐদিকে রুমন এটা সেটা কিনে ব্যাগপত্র বোঝাই করে ফেলছে। আর আমি এই ফাঁকে চলে গেলাম মোহাম্মদ আলী সাঁইজির বাড়িতে।

কিংকন এই দোকান ঐ দোকান ঘুরছে। কি কিনবে বুঝে উঠতে পারছে না। তারপরও কেনাকাটা তার চলছেই। রাহাতও কেনাকাটা করেছে। মনে হলো আমরা যেন কেনাকাটা করতেই এসেছি। বিষয়টা মন্দও নয়। আমাদের কেন্দ্র করেই তো দোকানগুলো গড়ে উঠেছে।

তাছাড়া দেশীয় পণ্যের বাজার চাঙ্গা হোক সেটা কে না চায়। আর এখানকার দোকানীগুলোও মনের মানুষ। ব্যবহার যেমন ভালো। মানুষগুলোও তেমন। আমারও একটা কেনাকাটার গোপন তালিকা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ যাত্রা দিতে হবে। টাকা পয়সা খরচ করে ফেললে পরে বিপদে পরতে পারি ভেবে আর সে পথে এগুলাম না।

যা হবার তাই হলো। এই রাস্তা দিয়ে আমাদের শুধু নামতেই হলো তাই নয় অনেকটা জায়গা পানিও পারাতে হলো। তারপরও শেষ রক্ষা হলো না। অনেক ঘুরে ফিরে গিয়ে উঠলাম হেরিং-এর মুখে। যথারীতি আবারো নেমে হাঁটতে হলো। আশিক যথারীতি গাড়ির মাঝে।

একটা অটো ঠিক করা হলো মিরপুর পাককোলা বুড়িমার আখড়া পর্যন্ত। এতে আর বারবার ভেঙ্গে গাড়ি পাল্টানোর ঝামেলাটা হবে না। পথে পথে দাঁড়িয়ে একে একে মিষ্টি, ফল, ফুল ইত্যাদি ইত্যাদি কিনতে কিনতে এগিয়ে চললাম আনন্দ ধামের পথে। ফোনে কথা হয়েছে পথে আমাদের সাথে যুক্ত হবে সুধাম সাধু।

সাধুর সাথেও দীর্ঘদিন দেখা নেই। সেই যে ফিরেছিলাম গতবার কুষ্টিয়া থেকে লকডাউনের আগে। সেই রাতে সাধু তার ভক্ত বাড়িতে আমাদের খাইয়ে দাইয়ে ট্রেনে তুলে দিয়েছিল। সেই যাওয়া আর এই আসা। এই পথ দিয়ে গেলে যেমন সুধাম সাধু জোর করে আমাদের ধরে নিয়ে যায়। আবার আমরা গেলেও সাধুকে নিয়ে যাই।

যত বছর ধরে আমরা পাককোলায় যাচ্ছি; ততবছর ধরেই দেখছি রাস্তার করুন দশা। মিরপুর আমলা থেকে ভেতরের সড়কে ঢুকলেই খারাপ রাস্তা শুরু। আর মাঝের এক-দেড় কিলোমিটার এতো খারাপ যে ঐটুকু হেঁটেই পাড়ি দিতে হয়।

রাস্তাটুকু দেখলে মনে হয়, কোন এক কালে ইট বিছিয়ে নির্মাতারা কেটে পরেছিল। সেই ইটের রাস্তা ভেঙে দিন দিন এমন রূপ নিচ্ছে যে, যে কোনো সময় গাড়ি উল্টে যাওয়ার মতো অবস্থা। ইটের ভাঙ্গচূড়া রাস্তাটা স্থানীয়ভাবে পরিচিত হেরিং নামে।

ভাঙ্গাবটতলা থেকে সুধাম সাধুকে অটোতে তুলে নেয়ার পর রানা আর সুধাম জল্পনা-কল্পনা শুরু করে দিলো। কোথা দিয়ে গেলে হেরিংটুকু পাশ কাটানো যায়। যথারীতি রানা একগুয়েমী করে এক রাস্তা দিয়ে অটো ঢুকিয়ে দিলো। কোনো কিছু বিবেচনা না করেই।

যা হবার তাই হলো। এই রাস্তা দিয়ে আমাদের শুধু নামতেই হলো তাই নয় অনেকটা জায়গা পানিও পারাতে হলো। তারপরও শেষ রক্ষা হলো না। অনেক ঘুরে ফিরে গিয়ে উঠলাম হেরিং-এর মুখে। যথারীতি আবারো নেমে হাঁটতে হলো। আশিক যথারীতি গাড়ির মাঝে।

যা ভাবা হয়নি বা ভাবছি না বা ভাববো না তা যে হবে না তাতো নয়। ভাবনার ফাঁক-ফোকর গলে কত কিছুই তো উবে যায়। যাকে ধরা যায় না সময় মতো। পরে মনে হয় এমনটাও ভাবা যেত। আবার কিছু কিছু ভাবনা আছে যা ভাববার কোনরূপ ইচ্ছে মনে জাগে না।

হেরিং পেরিয়ে রাস্তায় প্রথম যে বাজারটা পরলো সেটাতে চলছে হাট। আর হাট হলে একটু থেমে না গেলে কি হয়? গতবারও এখানে হাট পেয়েছিলাম। সেখানে গরম গরম সিংগারা-পিয়াজু ভাজা হচ্ছে। আমরা খাওয়া শুরু করে দিলাম। সকালে বের হওয়ার আগে রানা কয়েক পদের ভর্তা দিয়ে গলা পর্যন্ত খাইয়ে দিয়েছে।

তাতে খিদে লাগবার কথা না। কিন্তু এমন ধোয়া উঠা গরম গরম সিংগারা দেখে না খেয়ে থাকা যায় না। গেলেও সেটা অন্যায়। আর সুধাম বলে গ্রামের বাজারের সব ভাজাভুজিই নাকি খাওয়া যায়। সেগুলো বিশুদ্ধ। স্বাস্থ্যকর। শহুরে ধুলোবালি নেই। ভেজাল নেই। দূষণ নেই।

অবশ্য দূষণ থাকলেই বা কি? আমরা কি আর না খেয়ে থাকতাম??

ভাঙ্গা রাস্তা ধরে আবারো অটো এগিয়ে চলছে। আর ভাবছি গতবার যখন আমরা এই পথ দিয়ে আনন্দধামে যাচ্ছিলাম। তখন আমাদের মনে মনে বাসনা ছিল বুড়িমার হাতে পোলাও খাবো। আরো কত কি। আর এইবার যখন যাচ্ছি তখন বুড়িমা নেই। ভাবতেই মনটা উদাস হয়ে আসছে।

এই উদাস ভাবটা কি সকলের মাঝেই চলছিল? নাকি কেবল আমার ভেতর জ্বলছিল তা আমি জানি না। আমার কেবলই মনে হচ্ছিল, বুড়িমা নেই অথচ আনন্দধামে সঙ্গ হচ্ছে। এমনটা কি ভেবেছিলাম কখনো? আবার সেই সঙ্গে আমরা যাব এমনটাও ভাবা হয়নি কখনো।

যা ভাবা হয়নি বা ভাবছি না বা ভাববো না তা যে হবে না তাতো নয়। ভাবনার ফাঁক-ফোকর গলে কত কিছুই তো উবে যায়। যাকে ধরা যায় না সময় মতো। পরে মনে হয় এমনটাও ভাবা যেত। আবার কিছু কিছু ভাবনা আছে যা ভাববার কোনরূপ ইচ্ছে মনে জাগে না।

(চলবে…)

<<গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক ।। গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন>>

……………………………….
ভাববাদ-আধ্যাত্মবাদ-সাধুগুরু নিয়ে লিখুন ভবঘুরেকথা.কম-এ
লেখা পাঠিয়ে দিন- voboghurekotha@gmail.com
……………………………….

………………………….
আরও পড়ুন-
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এক
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দুই
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তিন
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চার
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব পাঁচ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব ছয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব সাত
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব আট
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব নয়
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব দশ
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব এগারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব বারো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব তেরো
গাবতলী টু গুলিস্তান ৬০০ কিলোমিটার : পর্ব চোদ্দ

………………………..
আরও পড়ুন-
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব এক
ভবঘুরে খেরোখাতা: পর্ব দুই
মনোমোহনের পথে : প্রথম কিস্তি
মনোমোহনের পথে : দ্বিতীয় কিস্তি
মনোমোহনের পথে : তৃতীয় কিস্তি
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি এক
দয়াময় থেকে দয়ালের দরবারে : কিস্তি দুই
শাহান শাহ্’র দরবারে : পর্ব এক
শাহান শাহ্’র দরবারে – পর্ব দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : এক
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : দুই
লোকনাথ বাবার আশ্রম হয়ে মহারাজের আশ্রমে : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- এক
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি- দুই
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : তিন
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : চার
সীতাকুণ্ডের ঝড়ঝড়িতে গড়াগড়ি : পাঁচ
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- এক
নিরা গোঁসাইয়ের মতুয়া মহাসম্মেলন- দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- এক
সাঁইজির ধাম হয়ে পাককোলা- দুই
টকিমোল্লায় গানে আসর
ফর্সা হাজীতে আরেক দফা
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-এক
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-দুই
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-তিন
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-চার
সাঁইজির ধাম হয়ে নহির সাঁইজির হেমাশ্রমে-পাঁচ

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!